করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশেও সংকট চলছে। জিনিসপত্রের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়ায় নাভিশ্বাস উঠেছে সাধারণ মানুষের। এই অবস্থায় দলীয় নেতাকর্মীদের ইফতার পার্টির আয়োজন না করার নির্দেশনা দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইফতার মাহফিলের অর্থ গরিব-দুঃখীদের মধ্যে বিতরণের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
শনিবার (২৫ মার্চ) বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত সামাবেশে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এই নির্দেশনার কথা জানান। ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ যৌথভাবে এই সমাবেশের আয়োজন করে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পবিত্র রমজান মাসে কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনগুলো কোনো ইফতার মাহফিলের আয়োজন করবেন না। আমাদের নেত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। সেই টাকা দিয়ে দরিদ্র মানুষের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করবেন।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা ইফতারের আয়োজন না করে পার্টির পক্ষ থেকে, যারা কষ্টে আছেন, যারা গরির মানুষ তাদের হাতে খাবার তুলে দেব।
এদিকে বৈশ্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় কৃচ্ছ্বতা সাধনের লক্ষ্যে রমজানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে কোনো ইফতার আয়োজন রাখছেন না।
প্রধানমন্ত্রী উপ-প্রেস সচিব হাসান জাহিদ তুষার বলেন, গণভবনে প্রধানমন্ত্রী এবার আনুষ্ঠানিক কোনো ইফতার আয়োজন রাখেননি। এর কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে প্রধানমন্ত্রীর যে সাশ্রয়ী নীতি অবলম্বন করেছেন এবং ব্যক্তিগত জীবনে সেটারই অংশ হিসেবে তিনি এবার কোনো ধরনের ইফতার পার্টি করবেন না। ইফতারে সংযম এবং ব্যয় সংকোচন করবেন।
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অনুষ্ঠানমালায় ইফতারের কোনো অনুষ্ঠান সংযোজন হয়নি বলে নিশ্চিত করেছেন দলটির উপ-দফতর সম্পাদক সায়েম খান। তিনি বলেন, ইফতার আয়োজনের বিষয়ে এ বছর এখনো কোনো শিডিউল হয়নি। এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্তও হয়নি।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পাশাপাশি শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ সভাপতি। সাধারণত আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আয়োজিত বিভিন্ন ইফতার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বা সভাপতি করা হতো তাকে। তবে এবার তা হচ্ছে না।
জানা গেছে, আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে সেভাবে কোনো ইফতার অনুষ্ঠানের আয়োজন হচ্ছে না। ক্ষমতাসীন দলের উপ-কমিটিগুলো অন্যান্য বছর যে ইফতার অনুষ্ঠানের আয়োজন করে এবার তাও আয়োজিত হবে না।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশেও সংকট চলছে। জিনিসপত্রের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়ায় নাভিশ্বাস উঠেছে সাধারণ মানুষের। এই অবস্থায় দলীয় নেতাকর্মীদের ইফতার পার্টির আয়োজন না করার নির্দেশনা দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইফতার মাহফিলের অর্থ গরিব-দুঃখীদের মধ্যে বিতরণের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
শনিবার (২৫ মার্চ) বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত সামাবেশে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এই নির্দেশনার কথা জানান। ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ যৌথভাবে এই সমাবেশের আয়োজন করে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পবিত্র রমজান মাসে কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনগুলো কোনো ইফতার মাহফিলের আয়োজন করবেন না। আমাদের নেত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। সেই টাকা দিয়ে দরিদ্র মানুষের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করবেন।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা ইফতারের আয়োজন না করে পার্টির পক্ষ থেকে, যারা কষ্টে আছেন, যারা গরির মানুষ তাদের হাতে খাবার তুলে দেব।
এদিকে বৈশ্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় কৃচ্ছ্বতা সাধনের লক্ষ্যে রমজানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে কোনো ইফতার আয়োজন রাখছেন না।
প্রধানমন্ত্রী উপ-প্রেস সচিব হাসান জাহিদ তুষার বলেন, গণভবনে প্রধানমন্ত্রী এবার আনুষ্ঠানিক কোনো ইফতার আয়োজন রাখেননি। এর কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে প্রধানমন্ত্রীর যে সাশ্রয়ী নীতি অবলম্বন করেছেন এবং ব্যক্তিগত জীবনে সেটারই অংশ হিসেবে তিনি এবার কোনো ধরনের ইফতার পার্টি করবেন না। ইফতারে সংযম এবং ব্যয় সংকোচন করবেন।
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অনুষ্ঠানমালায় ইফতারের কোনো অনুষ্ঠান সংযোজন হয়নি বলে নিশ্চিত করেছেন দলটির উপ-দফতর সম্পাদক সায়েম খান। তিনি বলেন, ইফতার আয়োজনের বিষয়ে এ বছর এখনো কোনো শিডিউল হয়নি। এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্তও হয়নি।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পাশাপাশি শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ সভাপতি। সাধারণত আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আয়োজিত বিভিন্ন ইফতার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বা সভাপতি করা হতো তাকে। তবে এবার তা হচ্ছে না।
জানা গেছে, আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে সেভাবে কোনো ইফতার অনুষ্ঠানের আয়োজন হচ্ছে না। ক্ষমতাসীন দলের উপ-কমিটিগুলো অন্যান্য বছর যে ইফতার অনুষ্ঠানের আয়োজন করে এবার তাও আয়োজিত হবে না।
মন্তব্য করুন: