করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ৬ দফার মধ্যেই ছিল স্বাধীনতার মূলমন্ত্র। যার মূল উদ্দেশ্যই ছিল এক দফা। স্বাধীনতা। ৬ দফার মাধ্যমেই বঙ্গবন্ধু সারা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ এবং উজ্জীবিত করতে পেরেছিলেন। আর এর মধ্য দিয়েই আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি।
বুধবার (৭ জুন) গাজীপুরের উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীনতার মূলমন্ত্র ছয় দফা বিষয়ক গণবক্তৃতা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতারের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার ড. মুহাম্মদ শফিকুল আলম, মুক্তিযোদ্ধা গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম বক্তব্য দেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও ছয় দফা থেকে পিছিয়ে আসেননি। তাই বাংলাদেশের ইতিহাসে ৬ দফাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, স্বর্ণখোচিত এক অধ্যায় হিসেবে মূল্যায়ন করা হয়।
সভাপতির বক্তব্যে ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা একটি দূরদর্শী ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত ছিল। ছয় দফা জাতিকে সাহস যুগিয়েছে, মুক্তির স্বপ্ন দেখিয়েছে। এরপর ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ৭০-এর নির্বাচন ও ৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধ সব কিছুই অন্তর্নিহিত ছিল ছয় দফায়।
তিনি আরও বলেন, বিশ্বে বাংলাদেশ আজ রোল মডেল। যদি শেখ হাসিনার নেওয়া পদক্ষেপ ও মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হয়, তবেই আমরা বিশ্বের বুকে আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে টিকে থাকতে পারবো। তিনি সবাইকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও দর্শন লালন করে সততা ও নিষ্ঠার সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে বাউবির শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও বাউবি ল্যাবরেটরি স্কুলের শিক্ষার্থীসহ ৭ শতাধিক বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ৬ দফার মধ্যেই ছিল স্বাধীনতার মূলমন্ত্র। যার মূল উদ্দেশ্যই ছিল এক দফা। স্বাধীনতা। ৬ দফার মাধ্যমেই বঙ্গবন্ধু সারা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ এবং উজ্জীবিত করতে পেরেছিলেন। আর এর মধ্য দিয়েই আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি।
বুধবার (৭ জুন) গাজীপুরের উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীনতার মূলমন্ত্র ছয় দফা বিষয়ক গণবক্তৃতা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতারের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার ড. মুহাম্মদ শফিকুল আলম, মুক্তিযোদ্ধা গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম বক্তব্য দেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও ছয় দফা থেকে পিছিয়ে আসেননি। তাই বাংলাদেশের ইতিহাসে ৬ দফাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, স্বর্ণখোচিত এক অধ্যায় হিসেবে মূল্যায়ন করা হয়।
সভাপতির বক্তব্যে ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা একটি দূরদর্শী ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত ছিল। ছয় দফা জাতিকে সাহস যুগিয়েছে, মুক্তির স্বপ্ন দেখিয়েছে। এরপর ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ৭০-এর নির্বাচন ও ৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধ সব কিছুই অন্তর্নিহিত ছিল ছয় দফায়।
তিনি আরও বলেন, বিশ্বে বাংলাদেশ আজ রোল মডেল। যদি শেখ হাসিনার নেওয়া পদক্ষেপ ও মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হয়, তবেই আমরা বিশ্বের বুকে আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে টিকে থাকতে পারবো। তিনি সবাইকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও দর্শন লালন করে সততা ও নিষ্ঠার সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে বাউবির শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও বাউবি ল্যাবরেটরি স্কুলের শিক্ষার্থীসহ ৭ শতাধিক বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন: