করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা
ইতিহাসের বর্বরোচিত ও মর্মান্তিক কালো রাত ২৫ মার্চ। ১৯৭১ সালের সেই রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অতর্কিত হামলা চালায় নিরীহ বাঙালির ওপর। ভয়াল সেই কালরাতে শহীদ হওয়া অসংখ্য বাঙালির স্মরণে ২০১১ সাল থেকে প্রতিবছর লালযাত্রার আয়োজন করে নাট্য সংগঠন প্রাচ্যনাট। এবারও হচ্ছে না এর ব্যতিক্রম।
শহীদদের স্মরণে স্বাধীনভাবে ঐক্যের বন্ধনে হেঁটে যাওয়ার উদ্দেশ্যেই ‘লালযাত্রা’। আজ শনিবার ২৫ মার্চ বিকেল ৪টায় প্রাচ্যনাটের উদ্যোগে এবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বর (টিএসসি) থেকে সবান্ধব হেঁটে যাবে স্মৃতি চিরন্তন চত্বর (ফুলার রোড সড়কদ্বীপ) পর্যন্ত।
এ সময় গাওয়া হবে ‘ধনধান্য পুষ্প ভরা’সহ দেশের গান। স্মৃতি চিরন্তন চত্বরে সব শহীদের প্রতি সম্মানার্থে প্রদীপ প্রজ্বালনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের লালযাত্রা।
ইতিহাসের বর্বরোচিত ও মর্মান্তিক কালো রাত ২৫ মার্চ। ১৯৭১ সালের সেই রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অতর্কিত হামলা চালায় নিরীহ বাঙালির ওপর। ভয়াল সেই কালরাতে শহীদ হওয়া অসংখ্য বাঙালির স্মরণে ২০১১ সাল থেকে প্রতিবছর লালযাত্রার আয়োজন করে নাট্য সংগঠন প্রাচ্যনাট। এবারও হচ্ছে না এর ব্যতিক্রম।
শহীদদের স্মরণে স্বাধীনভাবে ঐক্যের বন্ধনে হেঁটে যাওয়ার উদ্দেশ্যেই ‘লালযাত্রা’। আজ শনিবার ২৫ মার্চ বিকেল ৪টায় প্রাচ্যনাটের উদ্যোগে এবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বর (টিএসসি) থেকে সবান্ধব হেঁটে যাবে স্মৃতি চিরন্তন চত্বর (ফুলার রোড সড়কদ্বীপ) পর্যন্ত।
এ সময় গাওয়া হবে ‘ধনধান্য পুষ্প ভরা’সহ দেশের গান। স্মৃতি চিরন্তন চত্বরে সব শহীদের প্রতি সম্মানার্থে প্রদীপ প্রজ্বালনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের লালযাত্রা।
লালযাত্রার ভাবনা যাঁর মাথা থেকে, সেই রাহুল আনন্দ জানিয়েছেন, ‘প্রতিবছর ২৫ মার্চ দিনটায় প্রাচ্যনাট ও বন্ধুরা মিলে আমরা সব শহীদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করি। ২০১১ সালে আমরা শুরুটা করেছিলাম একাত্তরের কালরাতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের মধ্য দিয়ে। তারপর থেকে ভাষার জন্য যাঁরা জীবন দিলেন, রক্ত দিলেন; মুক্তিযুদ্ধের আগে ও পরে যাঁরা দেশের জন্য জীবন দিলেন, রক্ত দিলেন—সব শহীদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এই ‘লালযাত্রা’।
প্রাচ্যনাটের পক্ষ থেকে এই আয়োজনে অংশগ্রহণের জন্য সবাইকে আমন্ত্রণ জানিয়ে বলা হয়, ‘প্রতিবারের মতোই এবারের আয়োজনেও সবাই আমাদের সঙ্গী হবেন, হাতে হাত রেখে প্রাচ্যনাট সবান্ধব হেঁটে যাবে—এটাই প্রত্যাশা করি।’
প্রাচ্যনাটের পক্ষ থেকে এই আয়োজনে অংশগ্রহণের জন্য সবাইকে আমন্ত্রণ জানিয়ে বলা হয়, ‘প্রতিবারের মতোই এবারের আয়োজনেও সবাই আমাদের সঙ্গী হবেন, হাতে হাত রেখে প্রাচ্যনাট সবান্ধব হেঁটে যাবে—এটাই প্রত্যাশা করি।’
মন্তব্য করুন: