গাজীপুর প্রতিনিধি
বিজয়ের তাৎপর্য ও চেতনাকে ধারণ করে বাংলাদেশের সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের প্রত্যয়ে মহান বিজয় দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে সোসাইটি ফর বেটার ফিউচারের বিজয় র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর ২০২৪) সকাল ১১ টায় বিজয় র্যালি শুরু হয়ে গাজীপুর শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে। র্যালি শেষে গাজীপুরের ঐতিহাসিক ভাওয়াল রাজবাড়ি মাঠে সংগঠনের একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সংবাদ সংস্থা এনএনবি’র সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সাংবাদিক জুলীয়াস চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাংবাদিক ও লেখক সাবা মুরতাজ।
বিজয়ের তাৎপর্য ও চেতনাকে ধারণ করে বাংলাদেশের সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের প্রত্যয়ে মহান বিজয় দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে সোসাইটি ফর বেটার ফিউচারের বিজয় র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর ২০২৪) সকাল ১১ টায় বিজয় র্যালি শুরু হয়ে গাজীপুর শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে। র্যালি শেষে গাজীপুরের ঐতিহাসিক ভাওয়াল রাজবাড়ি মাঠে সংগঠনের একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সংবাদ সংস্থা এনএনবি’র সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সাংবাদিক জুলীয়াস চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাংবাদিক ও লেখক সাবা মুরতাজ।
সোসাইটি ফর বেটার ফিউচারের কর্মকর্তা, সদস্য ও উপস্থিত সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জুলীয়াস চৌধুরী বলেন, ১৬ ডিসেম্বর আমাদের ইতিহাসের এক গৌরবোজ্জ্বল দিন। এ দিনে অর্জিত হয়েছিল আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়, যা বাঙালি জাতির শৌর্য, ত্যাগ আর একাত্মতার প্রতীক। যে লক্ষ্যে লাখো প্রাণের বিনিময়ে আমরা এই স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম, সে লক্ষ্যে পৌঁছানোর দায়িত্ব আমাদের সবার। আজকের এই আয়োজনে বিজয়ের চেতনাকে ধারণ করে বাংলাদেশের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার যে প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়েছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার অর্থ কেবল রাজনৈতিক স্বাধীনতা নয়, এটি একটি সমৃদ্ধ, নিরাপদ এবং মর্যাদাপূর্ণ সমাজ গড়ার সংকল্প। আমাদের তরুণ প্রজন্মের ভেতরে সেই চেতনা জাগিয়ে তোলা এখন সময়ের দাবি। একযোগে কাজ করলে আমরা বিজয়ের চেতনায় বাংলাদেশের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারব।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাবা মুরতাজ বলেন, বিজয় দিবসের এই গৌরবময় প্রহরে স্মরণ করছি ‘৭১ এর সকল শহীদকে, সকল বাস্তুহারা নিরপরাধ মানুষকে এবং সকল অংশীজনকে যাদের আত্মত্যাগে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। আজ আমরা তাদের কারণেই বিজয় দিবস পালন করার সৌভাগ্য লাভ করেছি। ’৭১ এর গণশত্রুদের আজ বুক ফুলিয়ে হাঁটতে দেখলে যেমন লজ্জাবোধ হয়, তেমনি ২৪ এর গণশত্রুদের পুনর্বাসনের তোড়জোড় দেখলেও লজ্জিত হই।
তিনি বলেন, সোসাইটি ফর বেটার ফিউচার মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরবে এবং ২৪ এর ইতিহাস সঠিকভাবে সংরক্ষণ করে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে অগ্রণী ভুমিকা রাখবে বলে আশা করছি।
অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য দেন, সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী শরীফ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সীমা সুলতানা প্রমুখ।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার অর্থ কেবল রাজনৈতিক স্বাধীনতা নয়, এটি একটি সমৃদ্ধ, নিরাপদ এবং মর্যাদাপূর্ণ সমাজ গড়ার সংকল্প। আমাদের তরুণ প্রজন্মের ভেতরে সেই চেতনা জাগিয়ে তোলা এখন সময়ের দাবি। একযোগে কাজ করলে আমরা বিজয়ের চেতনায় বাংলাদেশের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারব।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাবা মুরতাজ বলেন, বিজয় দিবসের এই গৌরবময় প্রহরে স্মরণ করছি ‘৭১ এর সকল শহীদকে, সকল বাস্তুহারা নিরপরাধ মানুষকে এবং সকল অংশীজনকে যাদের আত্মত্যাগে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। আজ আমরা তাদের কারণেই বিজয় দিবস পালন করার সৌভাগ্য লাভ করেছি। ’৭১ এর গণশত্রুদের আজ বুক ফুলিয়ে হাঁটতে দেখলে যেমন লজ্জাবোধ হয়, তেমনি ২৪ এর গণশত্রুদের পুনর্বাসনের তোড়জোড় দেখলেও লজ্জিত হই।
তিনি বলেন, সোসাইটি ফর বেটার ফিউচার মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরবে এবং ২৪ এর ইতিহাস সঠিকভাবে সংরক্ষণ করে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে অগ্রণী ভুমিকা রাখবে বলে আশা করছি।
অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য দেন, সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী শরীফ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সীমা সুলতানা প্রমুখ।
সংগঠনের সভাপতি শাহ মো. মরতুজ আলী সজীবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ভূমিকা বক্তব্য দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. মাকসুদুর রাহমান। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সংগঠনের কোষাধক্ষ্য তাহমিনা খাতুন।
সংগঠনের সদস্য মো. মাকসুদুর রশিদ রিপন, বুলবুল আহমেদ, ইমরান হোসেন, শাহেনুর আলম সাজু, সানি মন্ডল, শায়লা আক্তার,বাবুল শিকদার, সহ অমন্ত্রীত অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সংগঠনের সদস্য মো. মাকসুদুর রশিদ রিপন, বুলবুল আহমেদ, ইমরান হোসেন, শাহেনুর আলম সাজু, সানি মন্ডল, শায়লা আক্তার,বাবুল শিকদার, সহ অমন্ত্রীত অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন: