মেসার্স রহিমা মজিদ বিটেক্স বিডি লিমিটেডের কারখানা |
গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরের মেঘডুবি এলাকায় একটি কারখানায় রাতের আধারে তালা ভেঙ্গে দখল ও লুটের ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে। নিরীহ ব্যবসায়ী মুহাম্মদ মোস্তফা কামালের কারখানা থেকে ৫ কোটি টাকার মালামাল লুটপাট এবং কারখানা দখলের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য পুলিশ, র্যাব এবং দুর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এই ঘটনা স্থানীয় এলাকায় আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে এবং ব্যবসায়িক মহলে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গাজীপুরের মেঘডুবি এলাকায় বিতর্কিত শামীম খান, হাসানুজ্জামান খান ও সোহেল খানসহ আরও ১৫/২০ জন মিলে রাতের আধারে তালা ভেঙ্গে ব্যবসায়ি মুহাম্মদ মোস্তফা কামালের মেসার্স রহিমা মজিদ বিটেক্স বিডি লিমিটেড নামক কারখানা ৫ কোটি টাকার মালামালসহ অবৈধ ও বেআইনিভাবে জবরদখল করে নেয়। জবরদখলকারীদের কবল থেকে জমি, কারখানা ও মালামাল উদ্ধার এবং সুবিচার প্রাপ্তিতে কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচাল মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল পুলিশ, র্যাব ও দুর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ব্যবসায়ি মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল ২০১০ সালে প্রধান অভিযুক্ত শামীম খানের পিতা আকবর আলী খানের কাছ থেকে নগদ টাকায় সাফ কবলা দলিল করে ৩৩ শতাংশ জমি করে সেই জমির নামজারি জমাভাগ করে মেসার্স রহিমা মজিদ বিটেক্স বিডি লিমিটেড নামে একটি কারখানা স্থাপন করেন। এত দিন তিনি ওই কারখানা নির্ঝঞ্জাটে পরিচালনা করে আসছিলেন।
প্রধান অভিযুক্ত শামীম খান ওই কারখানায় ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে চাকরি করতেন। এক সময় লম্পট শামীম খান ওই কারখানারই একজন মহিলা নিরাপত্তা কর্মীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেন ও বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। পরে শামীম খানের আগের স্ত্রী কারখানায় এসে মালিকের অভিযোগ ও কান্নাকাটি করলে মালিক শামীম খানকে চাকুরিচ্যুত করেন।
এদিকে, শামীম খান, হাসানুজ্জামান খান ও সোহেল খানসহ আরও ১৫/২০ জন ভাড়াটে সন্ত্রাসী মিলে অক্টোবর মাসের প্রথম দিকে রাতের আধারে তালা ভেঙ্গে কারখানাটি অবৈধ ও বেআইনিভাবে জবরদখল করে নেয় এবং ৫ কোটি টাকার মালামাল লুট করে।
মালিক মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল ফ্যাক্টরিতে গেলে তাকে শাহিন খান এবং তার ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা খুন জখমের হুমকি দিয়ে বের করে দেয়।
এই ধরনের হামলা ও লুটপাট শুধুমাত্র ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, এটি দেশের শিল্প খাতের উপরও একটি বড় আঘাত। ব্যবসায়িক মহলসহ এলাকাবাসীর মধ্যে এ নিয়ে চরম ক্ষোভ এবং শঙ্কা বিরাজ করছে। প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে এই ধরনের অপরাধ আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের সুরক্ষা এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ এখন জরুরি প্রয়োজন।
গাজীপুরের মেঘডুবি এলাকায় একটি কারখানায় রাতের আধারে তালা ভেঙ্গে দখল ও লুটের ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে। নিরীহ ব্যবসায়ী মুহাম্মদ মোস্তফা কামালের কারখানা থেকে ৫ কোটি টাকার মালামাল লুটপাট এবং কারখানা দখলের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য পুলিশ, র্যাব এবং দুর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এই ঘটনা স্থানীয় এলাকায় আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে এবং ব্যবসায়িক মহলে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গাজীপুরের মেঘডুবি এলাকায় বিতর্কিত শামীম খান, হাসানুজ্জামান খান ও সোহেল খানসহ আরও ১৫/২০ জন মিলে রাতের আধারে তালা ভেঙ্গে ব্যবসায়ি মুহাম্মদ মোস্তফা কামালের মেসার্স রহিমা মজিদ বিটেক্স বিডি লিমিটেড নামক কারখানা ৫ কোটি টাকার মালামালসহ অবৈধ ও বেআইনিভাবে জবরদখল করে নেয়। জবরদখলকারীদের কবল থেকে জমি, কারখানা ও মালামাল উদ্ধার এবং সুবিচার প্রাপ্তিতে কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচাল মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল পুলিশ, র্যাব ও দুর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ব্যবসায়ি মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল ২০১০ সালে প্রধান অভিযুক্ত শামীম খানের পিতা আকবর আলী খানের কাছ থেকে নগদ টাকায় সাফ কবলা দলিল করে ৩৩ শতাংশ জমি করে সেই জমির নামজারি জমাভাগ করে মেসার্স রহিমা মজিদ বিটেক্স বিডি লিমিটেড নামে একটি কারখানা স্থাপন করেন। এত দিন তিনি ওই কারখানা নির্ঝঞ্জাটে পরিচালনা করে আসছিলেন।
প্রধান অভিযুক্ত শামীম খান ওই কারখানায় ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে চাকরি করতেন। এক সময় লম্পট শামীম খান ওই কারখানারই একজন মহিলা নিরাপত্তা কর্মীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেন ও বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। পরে শামীম খানের আগের স্ত্রী কারখানায় এসে মালিকের অভিযোগ ও কান্নাকাটি করলে মালিক শামীম খানকে চাকুরিচ্যুত করেন।
এদিকে, শামীম খান, হাসানুজ্জামান খান ও সোহেল খানসহ আরও ১৫/২০ জন ভাড়াটে সন্ত্রাসী মিলে অক্টোবর মাসের প্রথম দিকে রাতের আধারে তালা ভেঙ্গে কারখানাটি অবৈধ ও বেআইনিভাবে জবরদখল করে নেয় এবং ৫ কোটি টাকার মালামাল লুট করে।
মালিক মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল ফ্যাক্টরিতে গেলে তাকে শাহিন খান এবং তার ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা খুন জখমের হুমকি দিয়ে বের করে দেয়।
এই ধরনের হামলা ও লুটপাট শুধুমাত্র ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, এটি দেশের শিল্প খাতের উপরও একটি বড় আঘাত। ব্যবসায়িক মহলসহ এলাকাবাসীর মধ্যে এ নিয়ে চরম ক্ষোভ এবং শঙ্কা বিরাজ করছে। প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে এই ধরনের অপরাধ আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের সুরক্ষা এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ এখন জরুরি প্রয়োজন।
মন্তব্য করুন: