করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা
রাজধানীর সায়েন্স ল্যাব এলাকায় একটি ওষুধের গাড়ি থেকে কোটি টাকার চেক ও রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার (০৯ আগস্ট, ২০২৪) দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, সায়েন্স ল্যাব এলাকায় সড়কের শৃঙ্খলার দায়িত্ব পালন করছিলেন শিক্ষার্থীরা। ওষুধের গাড়িটি পার হওয়ার সময় সন্দেহ হলে শিক্ষার্থীরা চালককে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। চালক গাড়ির ভেতরে ওষুধ আছে দাবি করলেও দরজা খুলতেই বেরিয়ে আসে থলের বিড়াল। দেখা যায়, সাবেক অ্যার্টনি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিনের গাড়িচালক ওষুধের গাড়িতে করে হাজার কোটি টাকার চেক ও রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথি নিয়ে পালাচ্ছিলেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, তারা সেখানে ট্রাফিকিংয়ের কাজ করছিলেন। সন্দেহ হলে তারা চালককে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তখন গাড়ির চালক জানান, ভেতরে শুধু ওষুধ আর কাপড় আছে। এ সময় আরও সন্দেহ হলে শিক্ষার্থীরা তাকে গাড়ির দরজা খুলতে বলেন। কিন্তু চালক দরজা না খুলে তাড়াহুড়ো শুরু করেন। এরপর জোর করা হলে এবং অন্য সব শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে গাড়ি ঘেরাও করলে তিনি বাধ্য হয়ে দরজা খোলেন। এরপর বেরিয়ে আসে ভেতরের চিত্র। সেখানে তিন হাজার টাকার চেকসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথিসহ পাওয়া যায়।
অপর এক শিক্ষার্থী বলেন, গাড়ি চালকের লাইসেন্সও ছিল না। এতে বেশি সন্দেহ হয় আমাদের। তারপর আমরা লাইভে থেকে গাড়ির ভেতরে কী ছিল তা খুলে দেখায়। সেখানে বেরিয়ে আসে নানা ধরনের সরকারি নথি ও চেক। তার মধ্যে একটি কাগজে শেখ হাসিনার সহকারী ও একান্ত সচিবের স্বাক্ষর আছে। অনেকগুলো মামলার কাগজ আছে। একইসঙ্গে কোটি কোটি টাকার চেকটি একটি বেসরকারি ব্যাংকের।
রাজধানীর সায়েন্স ল্যাব এলাকায় একটি ওষুধের গাড়ি থেকে কোটি টাকার চেক ও রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার (০৯ আগস্ট, ২০২৪) দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, সায়েন্স ল্যাব এলাকায় সড়কের শৃঙ্খলার দায়িত্ব পালন করছিলেন শিক্ষার্থীরা। ওষুধের গাড়িটি পার হওয়ার সময় সন্দেহ হলে শিক্ষার্থীরা চালককে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। চালক গাড়ির ভেতরে ওষুধ আছে দাবি করলেও দরজা খুলতেই বেরিয়ে আসে থলের বিড়াল। দেখা যায়, সাবেক অ্যার্টনি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিনের গাড়িচালক ওষুধের গাড়িতে করে হাজার কোটি টাকার চেক ও রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথি নিয়ে পালাচ্ছিলেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, তারা সেখানে ট্রাফিকিংয়ের কাজ করছিলেন। সন্দেহ হলে তারা চালককে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তখন গাড়ির চালক জানান, ভেতরে শুধু ওষুধ আর কাপড় আছে। এ সময় আরও সন্দেহ হলে শিক্ষার্থীরা তাকে গাড়ির দরজা খুলতে বলেন। কিন্তু চালক দরজা না খুলে তাড়াহুড়ো শুরু করেন। এরপর জোর করা হলে এবং অন্য সব শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে গাড়ি ঘেরাও করলে তিনি বাধ্য হয়ে দরজা খোলেন। এরপর বেরিয়ে আসে ভেতরের চিত্র। সেখানে তিন হাজার টাকার চেকসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথিসহ পাওয়া যায়।
অপর এক শিক্ষার্থী বলেন, গাড়ি চালকের লাইসেন্সও ছিল না। এতে বেশি সন্দেহ হয় আমাদের। তারপর আমরা লাইভে থেকে গাড়ির ভেতরে কী ছিল তা খুলে দেখায়। সেখানে বেরিয়ে আসে নানা ধরনের সরকারি নথি ও চেক। তার মধ্যে একটি কাগজে শেখ হাসিনার সহকারী ও একান্ত সচিবের স্বাক্ষর আছে। অনেকগুলো মামলার কাগজ আছে। একইসঙ্গে কোটি কোটি টাকার চেকটি একটি বেসরকারি ব্যাংকের।
মন্তব্য করুন: