করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে পরীক্ষামূলকভাবে পয়:বর্জ্য সেবা ও পয়:বর্জ্য শোধনাগার উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার দুপুরে সিটি কর্পোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করেন।
সিটি কর্পোরেশনের সূত্রে জানা যায়, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের টঙ্গী ও সদর অঞ্চলে ৭০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে দুইটি শোধনাগার স্থাপন করা হয়েছে। একটি বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে এই দুই অঞ্চলের বাসা, বাড়ির ও বিভিন্ন কল কারখানার পয়: বর্জ্য নির্দিষ্ট গাড়িতে করে সংগ্রহ করা হবে। পরে তা শোধনাগারে এনে পরিশোধন করা হবে। ফলে নগরীতে মানুষের পয়:বর্জ্যের মাধ্যমে পরিবেশ দূষণ কমে আসবে বলে কর্তৃপক্ষ আশা করছে।
উদ্বোধনের আগে সিটি কর্পোরেশনের ভারপ্রাপ্ত আসাদুর রহমান কিরণ বলেন, আমরা পরীক্ষামূলকভাবে পয়:বর্জ্য সেবা ও পয়:বর্জ্য শোধনাগার চালু করেছি। এর সাফল্যের উপর ভিত্তি করে ভবিষ্যতে মহানগরীর অন্যান্য অঞ্চলেও এটি চালু করা হবে। নামমাত্র ফি দিয়ে সেবাটি মহানগরীর টঙ্গী ও সদর এলাকার যে কোন নাগরিক এ সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।
এ প্রকল্পটি সফল হলে মহানগরীর পরিবেশ দূষণ অনেকাংশে কম হবে।নগর ভবনের সম্মেলন কক্ষে এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আকবর হোসেন, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান কাজল, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা এ বি এম এহসানুল মামুন, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা নমিতা দে।
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে পরীক্ষামূলকভাবে পয়:বর্জ্য সেবা ও পয়:বর্জ্য শোধনাগার উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার দুপুরে সিটি কর্পোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করেন।
সিটি কর্পোরেশনের সূত্রে জানা যায়, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের টঙ্গী ও সদর অঞ্চলে ৭০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে দুইটি শোধনাগার স্থাপন করা হয়েছে। একটি বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে এই দুই অঞ্চলের বাসা, বাড়ির ও বিভিন্ন কল কারখানার পয়: বর্জ্য নির্দিষ্ট গাড়িতে করে সংগ্রহ করা হবে। পরে তা শোধনাগারে এনে পরিশোধন করা হবে। ফলে নগরীতে মানুষের পয়:বর্জ্যের মাধ্যমে পরিবেশ দূষণ কমে আসবে বলে কর্তৃপক্ষ আশা করছে।
উদ্বোধনের আগে সিটি কর্পোরেশনের ভারপ্রাপ্ত আসাদুর রহমান কিরণ বলেন, আমরা পরীক্ষামূলকভাবে পয়:বর্জ্য সেবা ও পয়:বর্জ্য শোধনাগার চালু করেছি। এর সাফল্যের উপর ভিত্তি করে ভবিষ্যতে মহানগরীর অন্যান্য অঞ্চলেও এটি চালু করা হবে। নামমাত্র ফি দিয়ে সেবাটি মহানগরীর টঙ্গী ও সদর এলাকার যে কোন নাগরিক এ সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।
এ প্রকল্পটি সফল হলে মহানগরীর পরিবেশ দূষণ অনেকাংশে কম হবে।নগর ভবনের সম্মেলন কক্ষে এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আকবর হোসেন, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান কাজল, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা এ বি এম এহসানুল মামুন, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা নমিতা দে।
মন্তব্য করুন: