করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুর মহানগরীর সদর থানাধীন আদাবৈ এলাকায় একটি তৈরি পোশাক কারখানায় ঝুট ব্যবসা দখলে নেওয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের গুলিতে আহত আতিকুল ইসলাম মারা গেছেন। মঙ্গলবার (২০ জুন) দুপুরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
মো. আতিকুর রহমান আতিক (৩২) গাজীপুর মহানগরীর ছোট দেওড়া এলাকার বাসিন্দা মো. সুরুজ মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরের আদাবৈ এলাকায় গত ১৬ জুন দুপুরে নেক্সট এক্সপার্ট জোন লি. ফ্যাক্টরির মেইন গেইটের সামনে পিকআপে ঝুট মালামাল লোডের কাজ করেন আতিকুর রহমান। ওই সময় স্থানীয় সন্ত্রাসী মাসুম মিয়া, মো. রায়হানসহ ১০-১২ জনের একটি দল তাকে ঝুট মালামাল ওঠাতে বাধা দেয়। এনিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
দুই পক্ষের লোকজনই অস্ত্র নিয়ে মহড়া দেয়। এক পর্যায়ে প্রতিপক্ষরা আতিকুর রহমানকে ধরে এলোপাথাড়ি মারপিট করে। এ সময় কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়। এতে আতিকুর রহমান কোমরে গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাকে উদ্ধার করে ঢাকার উত্তরার শিন শিন জাপান হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার দুপুরে তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী খাদিজা আক্তার বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
গাজীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ওই দিনের ঘটনায় দুইজন গুলিবিদ্ধ হন। এর আগে গুলিবিদ্ধ শাহাদাত হোসেনের মা করিমা বেগম বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। সদর থানা পুলিশ ও ডিবি পুলিশ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে সদর থানাধীন ছোট দেওড়া এলাকা ব্লাক শাহীনসহ তার ৯ জন সহযোগীকে গ্রেফতার এবং তাদের হেফাজত থেকে ১টি বিদেশি পিস্তল, ১টি ম্যাগাজিন ও ১ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। মামলার অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
গাজীপুর মহানগরীর সদর থানাধীন আদাবৈ এলাকায় একটি তৈরি পোশাক কারখানায় ঝুট ব্যবসা দখলে নেওয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের গুলিতে আহত আতিকুল ইসলাম মারা গেছেন। মঙ্গলবার (২০ জুন) দুপুরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
মো. আতিকুর রহমান আতিক (৩২) গাজীপুর মহানগরীর ছোট দেওড়া এলাকার বাসিন্দা মো. সুরুজ মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরের আদাবৈ এলাকায় গত ১৬ জুন দুপুরে নেক্সট এক্সপার্ট জোন লি. ফ্যাক্টরির মেইন গেইটের সামনে পিকআপে ঝুট মালামাল লোডের কাজ করেন আতিকুর রহমান। ওই সময় স্থানীয় সন্ত্রাসী মাসুম মিয়া, মো. রায়হানসহ ১০-১২ জনের একটি দল তাকে ঝুট মালামাল ওঠাতে বাধা দেয়। এনিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
দুই পক্ষের লোকজনই অস্ত্র নিয়ে মহড়া দেয়। এক পর্যায়ে প্রতিপক্ষরা আতিকুর রহমানকে ধরে এলোপাথাড়ি মারপিট করে। এ সময় কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়। এতে আতিকুর রহমান কোমরে গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাকে উদ্ধার করে ঢাকার উত্তরার শিন শিন জাপান হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার দুপুরে তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী খাদিজা আক্তার বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
গাজীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ওই দিনের ঘটনায় দুইজন গুলিবিদ্ধ হন। এর আগে গুলিবিদ্ধ শাহাদাত হোসেনের মা করিমা বেগম বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। সদর থানা পুলিশ ও ডিবি পুলিশ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে সদর থানাধীন ছোট দেওড়া এলাকা ব্লাক শাহীনসহ তার ৯ জন সহযোগীকে গ্রেফতার এবং তাদের হেফাজত থেকে ১টি বিদেশি পিস্তল, ১টি ম্যাগাজিন ও ১ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। মামলার অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
মন্তব্য করুন: