করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিজয়ী জায়েদা খাতুন ও তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আজমত উল্লা খান ছাড়া অন্য ৬ মেয়র প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মঞ্জুর হোসেন খান।
নির্বাচনী আইন অনুযায়ী, মোট প্রদত্ত ভোটের এক-অষ্টমাংশের (৮ ভাগের ১ ভাগ) কম যদি কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী পান, তাহলে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।
মঞ্জুর হোসেন খান জানান, ‘নির্বাচনে মোট ৫,৭৫,০৫০ ভোট প্রদান করা হয়েছে। অর্থাৎ কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী যদি ৭১ হাজার ৮৭১ ভোটের চেয়ে কম ভোট পান, তাহলে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আটজন বৈধ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। স্বতন্ত্র জায়েদা খাতুন টেবিল ঘড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ২,৩৮,৯৩৪ ভোট। আওয়ামী লীগ মনোনীত আজমত উল্লা খান নৌকা মার্কায় পেয়েছেন ২,২২,৭৩৭ ভোট।’
মঞ্জুর হোসেন আরও বলেন, নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থী জায়েদা খাতুন ও তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার আজমত উল্লা খান মোট প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের এক ভাগের বেশি ভোট পেয়েছেন। ফলে তাঁদের জামানত বাজেয়াপ্ত হচ্ছে না। কিন্তু মেয়র পদের অপর ৬ প্রার্থী নির্বাচনী আইন অনুযায়ী মোট প্রদত্ত ভোটের এক-অষ্টমাংশের কম অর্থাৎ ৭১ হাজার ৮৭১ ভোটের কম পাওয়ায় জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।
নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী গণফ্রন্টের প্রার্থী আতিকুল ইসলাম মাছ মার্কা প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯৭৪ ভোট, জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী এম এম নিয়াজ উদ্দিন লাঙল প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৩৬২ ভোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী গাজী আতাউর রহমান হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৩৫২ ভোট, জাকের পার্টির প্রার্থী মো. রাজু আহাম্মেদ গোলাপ ফুল প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ২০৬ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. হারুন-অর-রশীদ ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৪২৬ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী সরকার শাহনূর ইসলাম হাতি মার্কায় পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৬৫ ভোট।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিজয়ী জায়েদা খাতুন ও তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আজমত উল্লা খান ছাড়া অন্য ৬ মেয়র প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মঞ্জুর হোসেন খান।
নির্বাচনী আইন অনুযায়ী, মোট প্রদত্ত ভোটের এক-অষ্টমাংশের (৮ ভাগের ১ ভাগ) কম যদি কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী পান, তাহলে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।
মঞ্জুর হোসেন খান জানান, ‘নির্বাচনে মোট ৫,৭৫,০৫০ ভোট প্রদান করা হয়েছে। অর্থাৎ কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী যদি ৭১ হাজার ৮৭১ ভোটের চেয়ে কম ভোট পান, তাহলে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আটজন বৈধ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। স্বতন্ত্র জায়েদা খাতুন টেবিল ঘড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ২,৩৮,৯৩৪ ভোট। আওয়ামী লীগ মনোনীত আজমত উল্লা খান নৌকা মার্কায় পেয়েছেন ২,২২,৭৩৭ ভোট।’
মঞ্জুর হোসেন আরও বলেন, নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থী জায়েদা খাতুন ও তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার আজমত উল্লা খান মোট প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের এক ভাগের বেশি ভোট পেয়েছেন। ফলে তাঁদের জামানত বাজেয়াপ্ত হচ্ছে না। কিন্তু মেয়র পদের অপর ৬ প্রার্থী নির্বাচনী আইন অনুযায়ী মোট প্রদত্ত ভোটের এক-অষ্টমাংশের কম অর্থাৎ ৭১ হাজার ৮৭১ ভোটের কম পাওয়ায় জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।
নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী গণফ্রন্টের প্রার্থী আতিকুল ইসলাম মাছ মার্কা প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯৭৪ ভোট, জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী এম এম নিয়াজ উদ্দিন লাঙল প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৩৬২ ভোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী গাজী আতাউর রহমান হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৩৫২ ভোট, জাকের পার্টির প্রার্থী মো. রাজু আহাম্মেদ গোলাপ ফুল প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ২০৬ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. হারুন-অর-রশীদ ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৪২৬ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী সরকার শাহনূর ইসলাম হাতি মার্কায় পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৬৫ ভোট।
মন্তব্য করুন: