করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ঠেলাগাড়ি প্রতীকে অংশ নিয়েছেন আলমাছ মোল্লা। তিনি ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী। মায়ের জন্য দোয়া অনুষ্ঠানের নামে গরু জবাই করে খাবারের আয়োজন করেছিলেন তিনি। তবে খবর পেয়ে নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসের কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তার সব আয়োজন পণ্ড করে দিয়েছেন। আজ শুক্রবার (১২ মে ২০২৩) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী ও সদর মেট্রো থানা শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক আলমাছ মোল্লা দুপুরে মঞ্চ ও বিশাল প্যান্ডেল বানিয়ে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন। তৈরি করেন তোরণ। মঞ্চে টানানো হয় ঠেলাগাড়ি প্রতীকের ব্যানার। বিশাল প্যান্ডেলে সাজানো ছিল সারি সারি চেয়ার। গরু জবাই করে ভোটারসহ কয়েক হাজার মানুষকে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা হয়।
খবর পেয়ে রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে থেকে কর্মকর্তারা এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে সব আয়োজন বন্ধ করার নির্দেশ দেন। রান্না করা খাবারগুলো প্রার্থীর বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ফরিদুল ইসলাম বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধি মানাতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে নির্বাচন কমিশন। এজন্য অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তদন্তের জন্য অফিসার পাঠানো হয়েছে।
তিনি বলেন, কোনো প্রার্থী যদি সতর্ক নোটিশ করার পরও একই অপরাধ করেন তাহলে তাকে দুটি নোটিশ দেওয়া হবে। তারপরও যদি একই অপরাধ করেন তাহলে কোনো ছাড় নয়। তার প্রার্থিতা বাতিলের জন্য প্রস্তাব নির্বাচন অফিসে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ঠেলাগাড়ি প্রতীকে অংশ নিয়েছেন আলমাছ মোল্লা। তিনি ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী। মায়ের জন্য দোয়া অনুষ্ঠানের নামে গরু জবাই করে খাবারের আয়োজন করেছিলেন তিনি। তবে খবর পেয়ে নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসের কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তার সব আয়োজন পণ্ড করে দিয়েছেন। আজ শুক্রবার (১২ মে ২০২৩) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী ও সদর মেট্রো থানা শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক আলমাছ মোল্লা দুপুরে মঞ্চ ও বিশাল প্যান্ডেল বানিয়ে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন। তৈরি করেন তোরণ। মঞ্চে টানানো হয় ঠেলাগাড়ি প্রতীকের ব্যানার। বিশাল প্যান্ডেলে সাজানো ছিল সারি সারি চেয়ার। গরু জবাই করে ভোটারসহ কয়েক হাজার মানুষকে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা হয়।
খবর পেয়ে রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে থেকে কর্মকর্তারা এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে সব আয়োজন বন্ধ করার নির্দেশ দেন। রান্না করা খাবারগুলো প্রার্থীর বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ফরিদুল ইসলাম বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধি মানাতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে নির্বাচন কমিশন। এজন্য অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তদন্তের জন্য অফিসার পাঠানো হয়েছে।
তিনি বলেন, কোনো প্রার্থী যদি সতর্ক নোটিশ করার পরও একই অপরাধ করেন তাহলে তাকে দুটি নোটিশ দেওয়া হবে। তারপরও যদি একই অপরাধ করেন তাহলে কোনো ছাড় নয়। তার প্রার্থিতা বাতিলের জন্য প্রস্তাব নির্বাচন অফিসে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
মন্তব্য করুন: