গাজীপুরে যুবলীগের সভায় বক্তব্য দেন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম |
করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম বলেছেন, ‘মাঠে ঘুরে ঘুরে প্রচার করবেন, আপনি আওয়ামী লীগের কর্মী, জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মী। অথচ দল যাঁকে নৌকা প্রতীক দিয়েছে, দলের সেই সিদ্ধান্তকে মানেন না, তাহলে আপনি কিসের কর্মী? যাঁরা জননেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের বাইরে থাকেন, তাঁরা আওয়ামী লীগের কেউ না। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী কোনো প্রার্থী নাই। দলের একজন প্রার্থী, তিনি অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান।’
আজ মঙ্গলবার নগরীর সাগর-সৈকত কনভেনশন হলে গাজীপুর জেলা ও মহানগর যুবলীগের নেতাদের এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী এসব কথা বলেন।
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘যারা আইন মানে না, যারা গণতন্ত্র মানে না, যারা ভোট মানে না, তাদের সঙ্গে কোনো আপস নাই। যারা নৌকার সঙ্গে বেইমানি করেছে, তাদের মোশতাকের দলে যেতে হবে। আমরা সেই সব বিশ্বাসঘাতককে প্রশ্রয় দেব না। এদের দেখলে সালামও দেবেন না আপনারা, দেবেন?’ তখন উপস্থিত নেতা-কর্মীরা উত্তর দেন ‘না’।
মায়া আরও বলেন, ‘যাঁরা আওয়ামী লীগকে ভালোবাসেন, তাঁরা নৌকার পক্ষে নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে প্রচারণা করবেন।’
সভাপতির ভাষণে আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, ‘নৌকা একটি অনুভূতির নাম। যেই অনুভূতির ওপর ভর করে লাখো শহীদ রক্ত দিয়েছে নৌকার সম্মান রাখার জন্য। গাসিক নির্বাচনে আমাদের নৌকার মান সমুন্নত রাখতে শপথ নিতে হবে। ঐক্য আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। ব্যক্তিস্বার্থ বা আত্মকেন্দ্রিক স্বার্থ ভুলে আমাদের নৌকাকে তুলে ধরতে হবে।’
পরশ বলেন, ‘একটি স্বার্থ চরিতার্থ করার সময় পরে পাবেন। জননেত্রী শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এই নির্বাচনের গুরুত্ব অপরিসীম, এই নির্বাচন একটি গতি। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে গাজীপুরের সিটি নির্বাচনের গুরুত্ব অপরিসীম। নির্বাচনটা এমন একটা সময়ে হচ্ছে, যখন ছয় মাস পর আমাদের জাতীয় নির্বাচন। গাজীপুরের সিটি নির্বাচনে নৌকার জয় জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য এস এম কামাল হোসেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান, সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ মণ্ডল, আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জুয়েল আরেং এমপি, এনামুল হক খান, অ্যাডভোকেট মামুনুর রশীদ, জহুর উদ্দিন খসরু, যুবলীগ ঢাকা উত্তরের যুগ্ম সম্পাদক রফিকুল আলম জোয়ারদার, গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল। সঞ্চালনা করেন আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাঈনুল হোসেন খান নিখিল।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম বলেছেন, ‘মাঠে ঘুরে ঘুরে প্রচার করবেন, আপনি আওয়ামী লীগের কর্মী, জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মী। অথচ দল যাঁকে নৌকা প্রতীক দিয়েছে, দলের সেই সিদ্ধান্তকে মানেন না, তাহলে আপনি কিসের কর্মী? যাঁরা জননেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের বাইরে থাকেন, তাঁরা আওয়ামী লীগের কেউ না। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী কোনো প্রার্থী নাই। দলের একজন প্রার্থী, তিনি অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান।’
আজ মঙ্গলবার নগরীর সাগর-সৈকত কনভেনশন হলে গাজীপুর জেলা ও মহানগর যুবলীগের নেতাদের এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী এসব কথা বলেন।
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘যারা আইন মানে না, যারা গণতন্ত্র মানে না, যারা ভোট মানে না, তাদের সঙ্গে কোনো আপস নাই। যারা নৌকার সঙ্গে বেইমানি করেছে, তাদের মোশতাকের দলে যেতে হবে। আমরা সেই সব বিশ্বাসঘাতককে প্রশ্রয় দেব না। এদের দেখলে সালামও দেবেন না আপনারা, দেবেন?’ তখন উপস্থিত নেতা-কর্মীরা উত্তর দেন ‘না’।
মায়া আরও বলেন, ‘যাঁরা আওয়ামী লীগকে ভালোবাসেন, তাঁরা নৌকার পক্ষে নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে প্রচারণা করবেন।’
সভাপতির ভাষণে আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, ‘নৌকা একটি অনুভূতির নাম। যেই অনুভূতির ওপর ভর করে লাখো শহীদ রক্ত দিয়েছে নৌকার সম্মান রাখার জন্য। গাসিক নির্বাচনে আমাদের নৌকার মান সমুন্নত রাখতে শপথ নিতে হবে। ঐক্য আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। ব্যক্তিস্বার্থ বা আত্মকেন্দ্রিক স্বার্থ ভুলে আমাদের নৌকাকে তুলে ধরতে হবে।’
পরশ বলেন, ‘একটি স্বার্থ চরিতার্থ করার সময় পরে পাবেন। জননেত্রী শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এই নির্বাচনের গুরুত্ব অপরিসীম, এই নির্বাচন একটি গতি। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে গাজীপুরের সিটি নির্বাচনের গুরুত্ব অপরিসীম। নির্বাচনটা এমন একটা সময়ে হচ্ছে, যখন ছয় মাস পর আমাদের জাতীয় নির্বাচন। গাজীপুরের সিটি নির্বাচনে নৌকার জয় জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য এস এম কামাল হোসেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান, সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ মণ্ডল, আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জুয়েল আরেং এমপি, এনামুল হক খান, অ্যাডভোকেট মামুনুর রশীদ, জহুর উদ্দিন খসরু, যুবলীগ ঢাকা উত্তরের যুগ্ম সম্পাদক রফিকুল আলম জোয়ারদার, গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল। সঞ্চালনা করেন আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাঈনুল হোসেন খান নিখিল।
মন্তব্য করুন: