করেসপন্ডেন্ট, শ্রীপুর, গাজীপুর
গাজীপুরের শ্রীপুরে ভেজাল বাঘাবাড়ী গাওয়া ঘি কারখানার মালিককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ সময় প্রায় ১ লাখ টাকার জব্দকৃত ভেজাল ঘি নষ্ট করে কারখানাটি সিলগালা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে শ্রীপুর পৌরসভা কলেজ পাড়া এলাকায় আসাদ মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থেকে অসাধু ব্যবসায়ী মো. এনামুল হক গড়ে তুলেন এ ভেজাল ঘি কারখানা।
ভেজাল ঘি তৈরির অপরাধে কারখানা মালিক এনামুল হককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় প্রায় ১ লাখ টাকার জব্দ ভেজাল ঘি ডাস্টবিনে ফেলে নষ্ট করা হয়।
অভিযানে উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. দিদার হোসেন, কম্পিউটার অপারেটর প্রদীপ্ত কুমার সিকদার, শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম।
মো. দিদার হোসেন জানান, মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকারক বিষাক্ত কেমিক্যাল দিয়ে এ কারখানায় ভেজাল ঘি তৈরি করে আসছিলেন এনামুল হক।
তিনি আরও জানান, ভেজাল ঘি তৈরিতে ব্যবহার করা হয় সয়াবিন, পাম অয়েল, পশুর চর্বি, ভেজিটেবল ফ্যাট, আলুর পেস্ট, রাসায়নিক দ্রব্য, রং ও ফ্লেভার। প্রতিবছরই রোজা বা ঈদকে সামনে রেখে এ ভেজাল ব্যবসা জমজমাট হয়ে ওঠে।
কারখানা মালিক গত কয়েক বছর যাবত শ্রীপুরের বিভিন্ন জায়গায় বাসা ভাড়া নিয়ে ভেজাল ঘি উৎপাদন করে আসছিলেন। সবশেষ শ্রীপুরের কলেজ পাড়া এলাকায় কারখানা গড়ে তোলেন তিনি।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ভেজাল বাঘাবাড়ী গাওয়া ঘি কারখানার মালিককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ সময় প্রায় ১ লাখ টাকার জব্দকৃত ভেজাল ঘি নষ্ট করে কারখানাটি সিলগালা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে শ্রীপুর পৌরসভা কলেজ পাড়া এলাকায় আসাদ মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থেকে অসাধু ব্যবসায়ী মো. এনামুল হক গড়ে তুলেন এ ভেজাল ঘি কারখানা।
ভেজাল ঘি তৈরির অপরাধে কারখানা মালিক এনামুল হককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় প্রায় ১ লাখ টাকার জব্দ ভেজাল ঘি ডাস্টবিনে ফেলে নষ্ট করা হয়।
অভিযানে উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. দিদার হোসেন, কম্পিউটার অপারেটর প্রদীপ্ত কুমার সিকদার, শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম।
মো. দিদার হোসেন জানান, মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকারক বিষাক্ত কেমিক্যাল দিয়ে এ কারখানায় ভেজাল ঘি তৈরি করে আসছিলেন এনামুল হক।
তিনি আরও জানান, ভেজাল ঘি তৈরিতে ব্যবহার করা হয় সয়াবিন, পাম অয়েল, পশুর চর্বি, ভেজিটেবল ফ্যাট, আলুর পেস্ট, রাসায়নিক দ্রব্য, রং ও ফ্লেভার। প্রতিবছরই রোজা বা ঈদকে সামনে রেখে এ ভেজাল ব্যবসা জমজমাট হয়ে ওঠে।
কারখানা মালিক গত কয়েক বছর যাবত শ্রীপুরের বিভিন্ন জায়গায় বাসা ভাড়া নিয়ে ভেজাল ঘি উৎপাদন করে আসছিলেন। সবশেষ শ্রীপুরের কলেজ পাড়া এলাকায় কারখানা গড়ে তোলেন তিনি।
মন্তব্য করুন: