করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা
আসন্ন গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারকে নিয়োগ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রিটার্নিং কর্মকর্তার আদেশের বিরুদ্ধে তার কাছে আপিল করতে পারবেন সংক্ষুব্ধরা।
ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান বুধবার (৫ এপ্রিল) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন।
এতে উল্লেখ করা হয়, স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) নির্বাচন বিধিমালা, ২০১০-এর বিধি ১৫ অনুযায়ী গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর ও সাধারণ আসনের কাউন্সিলর পদে নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন বিধিমালার বিধি ১৪-এর অধীন রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক মনোনয়নপত্র গ্রহণ ও বাতিল আদেশের বিরুদ্ধে আপিল মীমাংসার জন্য ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারকে আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে নিয়োগ করেছেন।
সম্প্রতি ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মো. সাবিরুল ইসলাম, তিনি এর আগে রংপুর বিভাগীয় কমিশনার ছিলেন।
ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২৫ মে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২৭ এপ্রিল, মনোনয়ন বাছাই ৩০ এপ্রিল, রিটার্নিং কর্মকর্তার বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ২ থেকে ৪ মে, আপিল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আপিল নিষ্পত্তি ৫ থেকে ৭ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারে শেষ সময় ৮ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ৯ মে।
এ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফরিদ উদ্দিন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এতে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে। ভোটগ্রহণ করা হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনে সর্বশেষ ভোট হয়েছে ২০১৮ সালের ২৭ জুন। নির্বাচিত করপোরেশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০১৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের সময় গণনা শুরু হয়েছে ২০২৩ সালের ১১ মার্চ। আর ভোটগ্রহণ করতে হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। কেননা, আইন অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ করতে হবে মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে।
আসন্ন গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারকে নিয়োগ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রিটার্নিং কর্মকর্তার আদেশের বিরুদ্ধে তার কাছে আপিল করতে পারবেন সংক্ষুব্ধরা।
ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান বুধবার (৫ এপ্রিল) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন।
এতে উল্লেখ করা হয়, স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) নির্বাচন বিধিমালা, ২০১০-এর বিধি ১৫ অনুযায়ী গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর ও সাধারণ আসনের কাউন্সিলর পদে নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন বিধিমালার বিধি ১৪-এর অধীন রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক মনোনয়নপত্র গ্রহণ ও বাতিল আদেশের বিরুদ্ধে আপিল মীমাংসার জন্য ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারকে আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে নিয়োগ করেছেন।
সম্প্রতি ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মো. সাবিরুল ইসলাম, তিনি এর আগে রংপুর বিভাগীয় কমিশনার ছিলেন।
ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২৫ মে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২৭ এপ্রিল, মনোনয়ন বাছাই ৩০ এপ্রিল, রিটার্নিং কর্মকর্তার বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ২ থেকে ৪ মে, আপিল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আপিল নিষ্পত্তি ৫ থেকে ৭ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারে শেষ সময় ৮ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ৯ মে।
এ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফরিদ উদ্দিন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এতে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে। ভোটগ্রহণ করা হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনে সর্বশেষ ভোট হয়েছে ২০১৮ সালের ২৭ জুন। নির্বাচিত করপোরেশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০১৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের সময় গণনা শুরু হয়েছে ২০২৩ সালের ১১ মার্চ। আর ভোটগ্রহণ করতে হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। কেননা, আইন অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ করতে হবে মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে।
মন্তব্য করুন: