করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা
রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানে এবার খাসির মাংসের বদলে কুকুর বিড়ালের মাংস দিয়ে কাচ্চি বিরিয়ানি পরিবেশন করা হচ্ছে। সুলতান’স ডাইনের খাবারে প্রতারণার বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ালেও অভিযুক্ত ফুড চেইন রেস্ট্রোরেন্ট ‘সুলতান'স ডাইন’ চলছে বহাল তবিয়তে।
কাচ্চি বিরিয়ানিতে খাসির মাংসের বদলে কুকুর বিড়ালের মাংস পরিবেশন করার অভিযোগ দিয়ে সুলতান’স ডাইনের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধম্যের একটি গ্রুপ এ পোস্ট করেন কনক রহমান খান নামের একজন ভোক্তা।
প্রতিবেদনটি প্রস্তুত কালীন সময়ে এই পোস্টটিতে ৮৮০০টি রিঅ্যাকশন, ৫০০০টি কমেন্ট এবং পোস্টটি ৫৮০০ বার শেয়ার হয়েছে।
কনক রহমান খানের পোস্ট অনুযায়ী, গত বৃহস্পতিবার তিনি সাত প্যাকেট কাচ্চি অর্ডার করেন সুলতান’স ডাইন থেকে। খাবার খাওয়ার সময় কাচ্চি বিরিয়ানির মাংসের হাড় দেখে সন্দেহ হলে তিনি সুলতান’স ডাইনের গুলশান ২ এর নম্বরে কল করেন। ভোক্তার অভিযোগের প্রেক্ষিতে সুলতান’স ডাইনের এজিএম আশরাফ সহ আরো দুজন ব্যক্তি আবার নতুন করে কাচ্চি বিরিয়ানি নিয়ে আসেন।
আগের কাচ্চি বিরিয়ানির সাথে নতুন কাচ্চি বিরিয়ানির মাংসের হাড়ের অমিল খুঁজে পাওয়াতে এজিএম আশরাফ জানান তারা জেনেশুনে এমন মাংস দেননা। যে ভেন্ডর তাদের মাংস দেয় তারা কোনো কিছু করতে পারে।
ভোক্তা পাল্টা প্রশ্ন করেন তাহলে ভেন্ডরের কাছ থেকে মাংস নেয়ার সময় কি আপনাদের মত এত বড় ব্র্যান্ডের কোনো কোয়ালিটি কন্ট্রোল অফিসার নেই? এর প্রতিউত্তরে এজিএম আশরাফ টাকা দিয়ে বিষয়টি মিটমাট করার প্রস্তাব দেন এবং প্রস্তাব অমান্যে ভোক্তাকে, "আপনারা ঝামেলা করলে আমরাও জানি কি করতে হয়" বলে হুমকি দেন।
গত ১২ এপ্রিল ২০২২,খাবারে প্রতারণার অভিযোগে সুলতান’স ডাইনের মালিক ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত।
অভিযোগ সম্পর্কে জানতে এজিএম আশরাফের নম্বরে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানে এবার খাসির মাংসের বদলে কুকুর বিড়ালের মাংস দিয়ে কাচ্চি বিরিয়ানি পরিবেশন করা হচ্ছে। সুলতান’স ডাইনের খাবারে প্রতারণার বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ালেও অভিযুক্ত ফুড চেইন রেস্ট্রোরেন্ট ‘সুলতান'স ডাইন’ চলছে বহাল তবিয়তে।
কাচ্চি বিরিয়ানিতে খাসির মাংসের বদলে কুকুর বিড়ালের মাংস পরিবেশন করার অভিযোগ দিয়ে সুলতান’স ডাইনের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধম্যের একটি গ্রুপ এ পোস্ট করেন কনক রহমান খান নামের একজন ভোক্তা।
প্রতিবেদনটি প্রস্তুত কালীন সময়ে এই পোস্টটিতে ৮৮০০টি রিঅ্যাকশন, ৫০০০টি কমেন্ট এবং পোস্টটি ৫৮০০ বার শেয়ার হয়েছে।
কনক রহমান খানের পোস্ট অনুযায়ী, গত বৃহস্পতিবার তিনি সাত প্যাকেট কাচ্চি অর্ডার করেন সুলতান’স ডাইন থেকে। খাবার খাওয়ার সময় কাচ্চি বিরিয়ানির মাংসের হাড় দেখে সন্দেহ হলে তিনি সুলতান’স ডাইনের গুলশান ২ এর নম্বরে কল করেন। ভোক্তার অভিযোগের প্রেক্ষিতে সুলতান’স ডাইনের এজিএম আশরাফ সহ আরো দুজন ব্যক্তি আবার নতুন করে কাচ্চি বিরিয়ানি নিয়ে আসেন।
আগের কাচ্চি বিরিয়ানির সাথে নতুন কাচ্চি বিরিয়ানির মাংসের হাড়ের অমিল খুঁজে পাওয়াতে এজিএম আশরাফ জানান তারা জেনেশুনে এমন মাংস দেননা। যে ভেন্ডর তাদের মাংস দেয় তারা কোনো কিছু করতে পারে।
ভোক্তা পাল্টা প্রশ্ন করেন তাহলে ভেন্ডরের কাছ থেকে মাংস নেয়ার সময় কি আপনাদের মত এত বড় ব্র্যান্ডের কোনো কোয়ালিটি কন্ট্রোল অফিসার নেই? এর প্রতিউত্তরে এজিএম আশরাফ টাকা দিয়ে বিষয়টি মিটমাট করার প্রস্তাব দেন এবং প্রস্তাব অমান্যে ভোক্তাকে, "আপনারা ঝামেলা করলে আমরাও জানি কি করতে হয়" বলে হুমকি দেন।
গত ১২ এপ্রিল ২০২২,খাবারে প্রতারণার অভিযোগে সুলতান’স ডাইনের মালিক ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত।
অভিযোগ সম্পর্কে জানতে এজিএম আশরাফের নম্বরে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
মন্তব্য করুন: