করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪) দুপুরে জেলা শহরের রাজবাড়ী রোডের পিটিআইয়ের সামনে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
‘দশম গ্রেড আমাদের দাবি নয়, আমাদের অধিকার’ স্লোগানে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়। ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচিতে উপজেলার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অর্ধশতাধিক সহকারী শিক্ষক অংশ নেন। যৌক্তিক কর্মসূচির সমর্থন জানিয়ে প্রধান শিক্ষকরাও কর্মসূচিতে যোগ দেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগে যোগ্যতার প্রয়োজন হয় স্নাতক কিংবা সমমান। অথচ বেতন গ্রেড ১৩তম। অন্যদিকে একই কারিকুলাম ও সমযোগ্যতায় পিটিআই সংলগ্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় অর্থাৎ পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পাচ্ছেন দশম গ্রেড। যা নিতান্তই বৈষম্য। এছাড়াও সরকারি মাধ্যমিকের সহকারী শিক্ষক, পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টররা দশম গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন। এইচএসসি সমমান ও ডিপ্লোমা পাসে নিয়োগপ্রাপ্ত নার্সদের বেতন দশম গ্রেডে। এসএসসি সমমানে কৃষি ডিপ্লোমায় নিয়োগপ্রাপ্ত উপসহকারী কৃষি অফিসার বেতন পাচ্ছেন দশম গ্রেডে।
বক্তারা আরও বলেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে নিয়োগ যোগ্যতা স্নাতক পাসে বেতন পাচ্ছেন দশম ও নবম গ্রেডে। অথচ সমযোগ্যতা সত্ত্বেও আমরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছি। তাই বক্তারা বৈষম্য নিরসনে অবিলম্বে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যোগ্যতা ও ন্যায্যতার আলোকে দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবি জানান।
মানববন্ধনে উপস্থিত সহকারী শিক্ষকেরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে তারা ১০ম গ্রেডের দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন। কিন্তু এখনো তাদের দাবি পূরণ হয়নি। এতে করে তাদের বেতন বৈষম্য এবং অন্যান্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতে হচ্ছে। তারা দ্রুত তাদের দাবি মেনে নেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সহকারী শিক্ষক নজরুল ইসলাম, তালহা জুবায়ের, রুমকি সূত্রধর এবং রওনক জাহান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইভানা আফরিন, সাকুর আল মাহমুদ, নিগার সুলতানা, খায়রুল ইসলাম, মরিয়ম করিম, শওকত খান এবং জহিরুল হক। বক্তারা বলেন, প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য সহকারী শিক্ষকদের দাবিগুলো মেনে নেয়া অত্যন্ত জরুরি। আমরা আশা করি সরকার দ্রুত এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেবে।
বক্তারা আরো জানান, শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে তারা বারবার আবেদন করলেও এখনো কোনো ইতিবাচক সাড়া মেলেনি। তাই তাদের এই দাবিকে বাস্তবায়ন করার জন্য অবিলম্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, ১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন করা হলে তাদের আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে, যা তাদের কাজের মানোন্নয়নেও সহায়ক হবে।
গাজীপুরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪) দুপুরে জেলা শহরের রাজবাড়ী রোডের পিটিআইয়ের সামনে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
‘দশম গ্রেড আমাদের দাবি নয়, আমাদের অধিকার’ স্লোগানে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়। ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচিতে উপজেলার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অর্ধশতাধিক সহকারী শিক্ষক অংশ নেন। যৌক্তিক কর্মসূচির সমর্থন জানিয়ে প্রধান শিক্ষকরাও কর্মসূচিতে যোগ দেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগে যোগ্যতার প্রয়োজন হয় স্নাতক কিংবা সমমান। অথচ বেতন গ্রেড ১৩তম। অন্যদিকে একই কারিকুলাম ও সমযোগ্যতায় পিটিআই সংলগ্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় অর্থাৎ পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পাচ্ছেন দশম গ্রেড। যা নিতান্তই বৈষম্য। এছাড়াও সরকারি মাধ্যমিকের সহকারী শিক্ষক, পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টররা দশম গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন। এইচএসসি সমমান ও ডিপ্লোমা পাসে নিয়োগপ্রাপ্ত নার্সদের বেতন দশম গ্রেডে। এসএসসি সমমানে কৃষি ডিপ্লোমায় নিয়োগপ্রাপ্ত উপসহকারী কৃষি অফিসার বেতন পাচ্ছেন দশম গ্রেডে।
বক্তারা আরও বলেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে নিয়োগ যোগ্যতা স্নাতক পাসে বেতন পাচ্ছেন দশম ও নবম গ্রেডে। অথচ সমযোগ্যতা সত্ত্বেও আমরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছি। তাই বক্তারা বৈষম্য নিরসনে অবিলম্বে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যোগ্যতা ও ন্যায্যতার আলোকে দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবি জানান।
মানববন্ধনে উপস্থিত সহকারী শিক্ষকেরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে তারা ১০ম গ্রেডের দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন। কিন্তু এখনো তাদের দাবি পূরণ হয়নি। এতে করে তাদের বেতন বৈষম্য এবং অন্যান্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতে হচ্ছে। তারা দ্রুত তাদের দাবি মেনে নেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সহকারী শিক্ষক নজরুল ইসলাম, তালহা জুবায়ের, রুমকি সূত্রধর এবং রওনক জাহান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইভানা আফরিন, সাকুর আল মাহমুদ, নিগার সুলতানা, খায়রুল ইসলাম, মরিয়ম করিম, শওকত খান এবং জহিরুল হক। বক্তারা বলেন, প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য সহকারী শিক্ষকদের দাবিগুলো মেনে নেয়া অত্যন্ত জরুরি। আমরা আশা করি সরকার দ্রুত এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেবে।
বক্তারা আরো জানান, শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে তারা বারবার আবেদন করলেও এখনো কোনো ইতিবাচক সাড়া মেলেনি। তাই তাদের এই দাবিকে বাস্তবায়ন করার জন্য অবিলম্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, ১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন করা হলে তাদের আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে, যা তাদের কাজের মানোন্নয়নেও সহায়ক হবে।
মন্তব্য করুন: