প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয় সচিবসভা। আজ বুধবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়েছবি: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং |
করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আকাক্সক্ষার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সরকারের সকল পর্যায়ে সংস্কার কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের জন্য সচিবদের দ্রুততার সাথে কাজ করার নির্দেশ (মার্চিং অর্ডার) প্রদান করেছেন। একইসাথে তিনি সংস্কার কর্মসূচি প্রণয়নে প্রয়োজন অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের সাথে আলোচনা ও মতামত গ্রহণের পরামর্শ দেন।
আজ বুধবার (০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আয়োজিত সচিব সভায় তিনি এ নির্দেশ প্রদান করেন। সভায় সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবগণ অংশগ্রহণ করেন।
পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস ইউং থেকে পাঠানো এক বার্তায় উল্লেখ করা হয়, ড. ইউনূস সচিবদের বলেছেন-সৃষ্টিশীল ও নাগরিক-বান্ধব মানসিকতা নিয়ে প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার কর্মসূচির কর্মপরিকল্পনা দাখিল করবে, যা নিয়মিত মূল্যায়ন ও পরিবীক্ষণ করা হবে।
তিনি নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য গৎবাঁধা চিন্তাভাবনা থেকে বেরিয়ে এসে সৃজনশীল উপায়ে জনস্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সরকারি কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ দেন।
নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ইউনূস সচিবদের উদ্দেশে বলেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে সৃষ্ট নতুন বাংলাদেশ নিয়ে বিশ্বব্যাপী যে আগ্রহ ও ইতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে দেশের স্বার্থে তা সর্বোত্তম উপায়ে কাজে লাগাতে হবে।
তিনি বলেছেন, ‘জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতা বৈষম্যহীন মানবিক দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, যে ভয়হীন চিত্ত আমাদের উপহার দিয়েছে, তার ওপর দাঁড়িয়ে বিবেক ও ন্যায়বোধে উজ্জীবিত হয়ে আমাদের স্ব স্ব ক্ষেত্রে সততা, নিষ্ঠা, জবাবদিহিতা নিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে।’
সভায় ড. ইউনূস সচিবদের সরকারি অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়ে বলেন, দুর্নীতির মূলোৎপাটন করে সেবা সহজীকরণের মাধ্যমে জনগণের সর্বোচ্চ সন্তুষ্টি অর্জন করুন।
প্রধান উপদেষ্টা সরকারি ক্রয়ে যথার্থ প্রতিযোগিত এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতাসমূহ দুর করার নির্দেশ দেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আকাক্সক্ষার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সরকারের সকল পর্যায়ে সংস্কার কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের জন্য সচিবদের দ্রুততার সাথে কাজ করার নির্দেশ (মার্চিং অর্ডার) প্রদান করেছেন। একইসাথে তিনি সংস্কার কর্মসূচি প্রণয়নে প্রয়োজন অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের সাথে আলোচনা ও মতামত গ্রহণের পরামর্শ দেন।
আজ বুধবার (০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আয়োজিত সচিব সভায় তিনি এ নির্দেশ প্রদান করেন। সভায় সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবগণ অংশগ্রহণ করেন।
পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস ইউং থেকে পাঠানো এক বার্তায় উল্লেখ করা হয়, ড. ইউনূস সচিবদের বলেছেন-সৃষ্টিশীল ও নাগরিক-বান্ধব মানসিকতা নিয়ে প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার কর্মসূচির কর্মপরিকল্পনা দাখিল করবে, যা নিয়মিত মূল্যায়ন ও পরিবীক্ষণ করা হবে।
তিনি নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য গৎবাঁধা চিন্তাভাবনা থেকে বেরিয়ে এসে সৃজনশীল উপায়ে জনস্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সরকারি কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ দেন।
নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ইউনূস সচিবদের উদ্দেশে বলেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে সৃষ্ট নতুন বাংলাদেশ নিয়ে বিশ্বব্যাপী যে আগ্রহ ও ইতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে দেশের স্বার্থে তা সর্বোত্তম উপায়ে কাজে লাগাতে হবে।
তিনি বলেছেন, ‘জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতা বৈষম্যহীন মানবিক দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, যে ভয়হীন চিত্ত আমাদের উপহার দিয়েছে, তার ওপর দাঁড়িয়ে বিবেক ও ন্যায়বোধে উজ্জীবিত হয়ে আমাদের স্ব স্ব ক্ষেত্রে সততা, নিষ্ঠা, জবাবদিহিতা নিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে।’
সভায় ড. ইউনূস সচিবদের সরকারি অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়ে বলেন, দুর্নীতির মূলোৎপাটন করে সেবা সহজীকরণের মাধ্যমে জনগণের সর্বোচ্চ সন্তুষ্টি অর্জন করুন।
প্রধান উপদেষ্টা সরকারি ক্রয়ে যথার্থ প্রতিযোগিত এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতাসমূহ দুর করার নির্দেশ দেন।
মন্তব্য করুন: