ছবি: সংগৃহীত |
করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় দুর্বৃত্তরা থানা থেকে অস্ত্র ও গুলি লুট করে। যা পুরোপুরি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। সেগুলো দুর্বৃত্তদের হাতে রয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে এসব অস্ত্র উদ্ধারের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দেওয়া অস্ত্রের লাইসেন্সও স্থগিত করে সেগুলো থানায় জমা দেওয়ার জন্য।
আগামী ৪ বা ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ থেকে যৌথবাহিনী এসব অস্ত্র জমা ও উদ্ধারের পদক্ষেপের অংশ হিসেবে বিশেষ অভিযান চালাবে বলে পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম বলেন, ‘নির্দেশনা অনুযায়ী ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সব অস্ত্র জমা দিতে হবে। এরপর কারও কাছে কোনো অস্ত্র থাকলে সেটা অবৈধ বলে গণ্য হবে। নির্দিষ্ট সময়ের পর দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা সব ধরনের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান শুরু করব।’
অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীর সহযোগিতা নেওয়া হবে কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তারা যেহেতু বেসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতা করার জন্য মাঠে আছে, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অভিযানে তাদেরও সহযোগিতা নেওয়া হবে। থানা-ফাঁড়ি থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করা হবে। তাছাড়া দাগি অপরাধী ও ছাত্র-জনতার হত্যাকারীদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।’
আইজিপি বলেন, ‘কতিপয় উচ্চাভিলাষী পুলিশ কর্মকর্তার কারণে বাহিনীতে কিছু সমস্যা হচ্ছে। ইনশাআল্লাহ অল্প সময়ের মধ্যে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।’
মন্তব্য করুন: