আজমত উল্লা খান |
করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা
গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খানকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। প্রবীণ এই আওয়ামী লীগ নেতাকে গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়ে রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব মোহা. রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০২০-এর ধারা ৭ (১) ও ৭ (২) অনুযায়ী অ্যাড. মো. আজমত উল্লা খানকে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী ০৩ (তিন) বছর মেয়াদে গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ প্রদান করা হলো।
এতে আরও বলা হয়েছে, এই নিয়োগের অন্যান্য শর্ত অনুমোদিত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে।
নিয়োগ পেয়ে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আজমত উল্লা খান বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আমাকে গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এর চেয়ারম্যান মনোনীত করায়, গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সফল রাষ্ট্রনায়ক, গণতন্ত্রের মানস কন্যা, মানবতার মা, দেশরত্ন, জননেত্রী শেখ হাসিনা এমপি মহোদয়কে জানাই আন্তরিক শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা।’
গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খানকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। প্রবীণ এই আওয়ামী লীগ নেতাকে গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়ে রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব মোহা. রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০২০-এর ধারা ৭ (১) ও ৭ (২) অনুযায়ী অ্যাড. মো. আজমত উল্লা খানকে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী ০৩ (তিন) বছর মেয়াদে গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ প্রদান করা হলো।
এতে আরও বলা হয়েছে, এই নিয়োগের অন্যান্য শর্ত অনুমোদিত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে।
নিয়োগ পেয়ে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আজমত উল্লা খান বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আমাকে গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এর চেয়ারম্যান মনোনীত করায়, গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সফল রাষ্ট্রনায়ক, গণতন্ত্রের মানস কন্যা, মানবতার মা, দেশরত্ন, জননেত্রী শেখ হাসিনা এমপি মহোদয়কে জানাই আন্তরিক শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা।’
২০২২ সালের নভেম্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে গাজীপুর উন্নয়ন
কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা
চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচনে দলীয় বিভাজন ও বিশ্বাসঘাতকদের কারণে নির্বাচনে হেরে যান আজমত। এ কারণে ১০ বছর ধরে পরিকল্পিত উন্নয়ন বঞ্চিত গাজীপুরবাসী আর যাতে বঞ্চিত না হয়, নগরবাসীকে কাঙ্ক্ষিত মানের সেবা নিশ্চিত করতে আজমত উল্লা খানতে সরকারিভাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গাজীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ এমন ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছিলেন, দুই-চার দিনের মধ্যে আজমত উল্লা খান সরকারি দায়িত্ব পাচ্ছেন। সিটি করপোরেশন গঠনের পর থেকে বঞ্চিত নগরবাসীর উন্নয়নের জন্য সরকারি দায়িত্ব দেওয়া হবে আজমত উল্লা খানকে।
মন্ত্রী আরও বলেছিলেন, গাজীপুরবাসীর কল্যাণে অনেক কিছু করার পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। এ জন্য একজন যোগ্য ও সৎ লোকের প্রয়োজন। গাজীপুরবাসীর স্বপ্ন ছিল আজমত উল্লা খানের মতো যোগ্য ব্যক্তি যদি এ সিটি গড়ার সুযোগ পান। কিন্তু বিশ্বাসঘাতকতার কাছে নৌকা হেরেছে। আওয়ামী লীগ যেহেতু রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় রয়েছে, সে সুবাদে সরকারের হাতেও কিছু ক্ষমতা থাকে, সরকারের নিজস্ব ক্ষমতা থাকে। গাজীপুরে বসবাসকারী ৪৫ লাখের বেশি মানুষ যাতে উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত না হন, সে জন্য সরকার আন্তরিক।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বিশ্বস্ত যোগ্য প্রার্থী হিসেবে প্রথম সিটি নির্বাচনে (২০১৩ সাল) মেয়র পদে গাজীপুরের গণমানুষের নেতা আজমত উল্লা খানকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছিলেন। কিন্তু সে নির্বাচনে দলের মুখচেনা নেতার বিশ্বাসঘাতকতা ও দলীয় বিভাজনের কারণে তিনি জিততে পারেননি। তারপর থেকে গাজীপুর নগরবাসী পরিকল্পিত উন্নয়ন ও কাঙ্ক্ষিত সেবা বঞ্চিত হয়ে আসছিল। এ কারণে সর্বশেষ নির্বাচনে পুনরায় আজমত উল্লা খানকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়। কিন্তু এবারেও একই ব্যক্তির বিশ্বাসঘাতকতা ও অবৈধ টাকার প্রভাবে তিনি সফল হতে পারেননি। এ কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গাজীপুরকে একটি আধুনিক ও পরিকল্পিত নগর হিসেবে গড়ে তুলতে আজমত উল্লা খানকে গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন।
এ বিষয়ে আজমত উল্লা খান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ২৮ মার্চ সাক্ষাৎ করার সময় তিনি আমাকে সান্ত্বনা দিয়েছেন। আমার কারণে নির্বাচনে পরাজয় হয়েছে, এমনটি তিনি মনে করেন না। তিনি আমাকে বিশ্বাসঘাতকদের চিহ্নিত করে সৎ ও ত্যাগী নেতাদের নিয়ে দল পুনর্গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি আমাকে যখন যে দায়িত্ব দিয়েছেন, আমি তা সৎভাবে পালন করেছি। ভবিষ্যতে তিনি যে দায়িত্ব দেবেন, আমি তা পবিত্র আমানত মনে করে সঠিকভাবে পালন করব।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী ছিলেন অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান। কিন্তু নির্বাচনে তিনি সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুনের কাছে ১৬ হাজার ১৯৭ ভোটে পরাজিত হন।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন দুই লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আজমত উল্লা খান পান দুই লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট।
এর আগে গাজীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ এমন ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছিলেন, দুই-চার দিনের মধ্যে আজমত উল্লা খান সরকারি দায়িত্ব পাচ্ছেন। সিটি করপোরেশন গঠনের পর থেকে বঞ্চিত নগরবাসীর উন্নয়নের জন্য সরকারি দায়িত্ব দেওয়া হবে আজমত উল্লা খানকে।
মন্ত্রী আরও বলেছিলেন, গাজীপুরবাসীর কল্যাণে অনেক কিছু করার পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। এ জন্য একজন যোগ্য ও সৎ লোকের প্রয়োজন। গাজীপুরবাসীর স্বপ্ন ছিল আজমত উল্লা খানের মতো যোগ্য ব্যক্তি যদি এ সিটি গড়ার সুযোগ পান। কিন্তু বিশ্বাসঘাতকতার কাছে নৌকা হেরেছে। আওয়ামী লীগ যেহেতু রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় রয়েছে, সে সুবাদে সরকারের হাতেও কিছু ক্ষমতা থাকে, সরকারের নিজস্ব ক্ষমতা থাকে। গাজীপুরে বসবাসকারী ৪৫ লাখের বেশি মানুষ যাতে উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত না হন, সে জন্য সরকার আন্তরিক।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বিশ্বস্ত যোগ্য প্রার্থী হিসেবে প্রথম সিটি নির্বাচনে (২০১৩ সাল) মেয়র পদে গাজীপুরের গণমানুষের নেতা আজমত উল্লা খানকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছিলেন। কিন্তু সে নির্বাচনে দলের মুখচেনা নেতার বিশ্বাসঘাতকতা ও দলীয় বিভাজনের কারণে তিনি জিততে পারেননি। তারপর থেকে গাজীপুর নগরবাসী পরিকল্পিত উন্নয়ন ও কাঙ্ক্ষিত সেবা বঞ্চিত হয়ে আসছিল। এ কারণে সর্বশেষ নির্বাচনে পুনরায় আজমত উল্লা খানকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়। কিন্তু এবারেও একই ব্যক্তির বিশ্বাসঘাতকতা ও অবৈধ টাকার প্রভাবে তিনি সফল হতে পারেননি। এ কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গাজীপুরকে একটি আধুনিক ও পরিকল্পিত নগর হিসেবে গড়ে তুলতে আজমত উল্লা খানকে গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন।
এ বিষয়ে আজমত উল্লা খান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ২৮ মার্চ সাক্ষাৎ করার সময় তিনি আমাকে সান্ত্বনা দিয়েছেন। আমার কারণে নির্বাচনে পরাজয় হয়েছে, এমনটি তিনি মনে করেন না। তিনি আমাকে বিশ্বাসঘাতকদের চিহ্নিত করে সৎ ও ত্যাগী নেতাদের নিয়ে দল পুনর্গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি আমাকে যখন যে দায়িত্ব দিয়েছেন, আমি তা সৎভাবে পালন করেছি। ভবিষ্যতে তিনি যে দায়িত্ব দেবেন, আমি তা পবিত্র আমানত মনে করে সঠিকভাবে পালন করব।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী ছিলেন অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান। কিন্তু নির্বাচনে তিনি সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুনের কাছে ১৬ হাজার ১৯৭ ভোটে পরাজিত হন।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন দুই লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আজমত উল্লা খান পান দুই লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট।
মন্তব্য করুন: