করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুরকে স্মার্ট সিটি গড়ার অঙ্গিকার নিয়ে প্রার্থী আজমত উল্লা খানসহ মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের গণসংযোগ চলছে। ইতোমধ্যে প্রার্থীদের পোস্টার আর ব্যানারে উৎসবের আবহ সৃষ্টি হয়েছে।
আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লা খান গাজীপুরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ব্যাপক গণসংযোগ করেছেন। তিনি শুক্রবার সকালে টঙ্গী বাজার এলাকার বাসভবনে গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে নির্বাচনের প্রচারণা ও কর্মসূচি এবং বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন। তিনি জুম্মার নামাজ শেষে সিটি কর্পোরেশনের ৫১নং ওয়ার্ড, ৫২নং ওয়ার্ড, ৫৩নং ওয়ার্ড ও ৫৪নং ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেন। গণসংযোগে আজমত উল্লা খান স্মার্ট বাংলাদেশ ও আধুনিক নগর গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে নৌকা প্রতীকে ভোট চান। এ সময় আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ তাঁর সাথে ছিলেন।
আজ টঙ্গী থানা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এক নির্বাচনী কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কর্মী সভায় উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিনা মালেক, সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নিলিমা আক্তার লিলি, সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য রেবেকা সুলতানা, গাজীপুর মহানগর মহিলা লীগের সভাপতি সেলিনা ইউনুস, সাধারণ সম্পাদক ফাহিমা আক্তার হুসনা, সহসভাপতি হাজী শিরিন শহীদ, যুগ্ম সম্পাদক নাজমা হোসেন প্রমুখ।
জাতীয় পার্টির এমএম নিয়াজ উদ্দিন লাঙ্গল প্রতীকের পক্ষে মহানগরের বাসন, চান্দনা এলাকায় গণসংযোগ করে নগরের উন্নয়নের জন্য নগরবাসীর কাছে ভোট চান। জাতীয় পার্টির এমএম নিয়াজ উদ্দিন মহানগরের বাসন, চান্দনা এলাকায় গণসংযোগ করে নগরের উন্নয়নের জন্য নগরবাসীর কাছে ভোট চান। এ সময় জাতীয় পার্টির সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ তাঁর সাথে ছিলেন।
ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী গাজী আতাউর রহমান হাতপাখা প্রতীক নিয়ে সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ নগরবাসীর কাছে ভোট চান। সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেছেন আরেক স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সরকার শাহ নুর ইসলাম রনি। তিনি তার হাতি মার্কা প্রতীকের সমর্থনে ভোট চেয়ে বাসযোগ্য নগর গড়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
শুক্রবার সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম তার মা স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনকে নিয়ে দেয়াল ঘড়ি মার্কায় বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগ করে ভোট চেয়েছেন।
এছাড়া আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লাহ খান স্মার্ট বাংলাদেশ ও আধুনিক নগর গড়ার প্রত্যয় জানিয়ে নৌকা প্রতীকে ভোট চেয়ে বিভিন্ন পথ সভায় বলেন, প্রধানমন্ত্রী ২০৪১ সালের মধ্যে আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এ লক্ষ্যেই নৌকা প্রতীককে জয়লাভ করাতে হবে।
দলের কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ভোটারদের কাছে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন তুলে ধরে নৌকায় ভোট চাইতে হবে। নিজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, স্থানীয় সরকারের ১৮ বছরের পুরনো অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার নির্বাচিত হতে পারলে আধুনিক এক বাসযোগ্য নগরী গড়ে তুলবো।
তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৫ মে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন। গাজীপুর সিটি নির্বাচনে মোট মেয়র প্রার্থী আটজন। ৫৭টি সাধারণ ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী ২৪৩ জন ও ১৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর প্রার্থীর সংখ্যা ৭৮ জন।
এই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এতে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে। ভোটগ্রহণ করা হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনে সর্বশেষ ভোট হয়েছিল ২০১৮ সালের ২৭ জুন। নির্বাচিত করপোরেশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০১৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের সময়গণনা শুরু হয়েছে ২০২৩ সালের ১১ মার্চ। আর ভোটগ্রহণ করতে হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। কেননা, আইন অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ করতে হবে মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে।
গাজীপুরকে স্মার্ট সিটি গড়ার অঙ্গিকার নিয়ে প্রার্থী আজমত উল্লা খানসহ মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের গণসংযোগ চলছে। ইতোমধ্যে প্রার্থীদের পোস্টার আর ব্যানারে উৎসবের আবহ সৃষ্টি হয়েছে।
আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লা খান গাজীপুরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ব্যাপক গণসংযোগ করেছেন। তিনি শুক্রবার সকালে টঙ্গী বাজার এলাকার বাসভবনে গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে নির্বাচনের প্রচারণা ও কর্মসূচি এবং বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন। তিনি জুম্মার নামাজ শেষে সিটি কর্পোরেশনের ৫১নং ওয়ার্ড, ৫২নং ওয়ার্ড, ৫৩নং ওয়ার্ড ও ৫৪নং ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেন। গণসংযোগে আজমত উল্লা খান স্মার্ট বাংলাদেশ ও আধুনিক নগর গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে নৌকা প্রতীকে ভোট চান। এ সময় আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ তাঁর সাথে ছিলেন।
আজ টঙ্গী থানা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এক নির্বাচনী কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কর্মী সভায় উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিনা মালেক, সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নিলিমা আক্তার লিলি, সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য রেবেকা সুলতানা, গাজীপুর মহানগর মহিলা লীগের সভাপতি সেলিনা ইউনুস, সাধারণ সম্পাদক ফাহিমা আক্তার হুসনা, সহসভাপতি হাজী শিরিন শহীদ, যুগ্ম সম্পাদক নাজমা হোসেন প্রমুখ।
জাতীয় পার্টির এমএম নিয়াজ উদ্দিন লাঙ্গল প্রতীকের পক্ষে মহানগরের বাসন, চান্দনা এলাকায় গণসংযোগ করে নগরের উন্নয়নের জন্য নগরবাসীর কাছে ভোট চান। জাতীয় পার্টির এমএম নিয়াজ উদ্দিন মহানগরের বাসন, চান্দনা এলাকায় গণসংযোগ করে নগরের উন্নয়নের জন্য নগরবাসীর কাছে ভোট চান। এ সময় জাতীয় পার্টির সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ তাঁর সাথে ছিলেন।
ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী গাজী আতাউর রহমান হাতপাখা প্রতীক নিয়ে সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ নগরবাসীর কাছে ভোট চান। সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেছেন আরেক স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সরকার শাহ নুর ইসলাম রনি। তিনি তার হাতি মার্কা প্রতীকের সমর্থনে ভোট চেয়ে বাসযোগ্য নগর গড়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
শুক্রবার সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম তার মা স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনকে নিয়ে দেয়াল ঘড়ি মার্কায় বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগ করে ভোট চেয়েছেন।
এছাড়া আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লাহ খান স্মার্ট বাংলাদেশ ও আধুনিক নগর গড়ার প্রত্যয় জানিয়ে নৌকা প্রতীকে ভোট চেয়ে বিভিন্ন পথ সভায় বলেন, প্রধানমন্ত্রী ২০৪১ সালের মধ্যে আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এ লক্ষ্যেই নৌকা প্রতীককে জয়লাভ করাতে হবে।
দলের কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ভোটারদের কাছে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন তুলে ধরে নৌকায় ভোট চাইতে হবে। নিজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, স্থানীয় সরকারের ১৮ বছরের পুরনো অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার নির্বাচিত হতে পারলে আধুনিক এক বাসযোগ্য নগরী গড়ে তুলবো।
তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৫ মে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন। গাজীপুর সিটি নির্বাচনে মোট মেয়র প্রার্থী আটজন। ৫৭টি সাধারণ ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী ২৪৩ জন ও ১৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর প্রার্থীর সংখ্যা ৭৮ জন।
এই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এতে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে। ভোটগ্রহণ করা হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনে সর্বশেষ ভোট হয়েছিল ২০১৮ সালের ২৭ জুন। নির্বাচিত করপোরেশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০১৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের সময়গণনা শুরু হয়েছে ২০২৩ সালের ১১ মার্চ। আর ভোটগ্রহণ করতে হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। কেননা, আইন অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ করতে হবে মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে।
মন্তব্য করুন: