করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুরে সম্পদের তথ্য গোপন করায় মুকুল গাজী নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (১২ এপ্রিল, ২০২৩) গাজীপুরে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
অভিযুক্ত মুকুল গাজী ঝিনাইদহের মহেশপুর থানার কলুপোতাপাড়া এলাকার মুনসুর গাজীর ছেলে। বর্তমানে তিনি গাজীপুর মহানগরীর কুনিয়া বাড়ি এমজি বাজার এলাকায় বসবাস করেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, মুকুল গাজী দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে তার নিজ নামে অর্জিত ৬০ লাখ ৩৮১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করে কমিশনে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য দেন। তার গোপন করা সম্পদসহ মোট তিন কোটি ২৬ লাখ ৬৮৭ টাকা জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ।
জানা গেছে, দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্যে মুকুল গাজীর বিরুদ্ধে অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হওয়ায় তার নামে সম্পদ বিবরণী নোটিশ জারি করা হয়। পরে মুকুল গাজী ২০২০ সালের ১৯ অক্টোবর তার নিজ নামে ৫ কোটি ৫৮ লাখ ৫০ হাজার ২৪১ টাকা মূল্যের স্থাবর ও ৭২ লাখ ৯১ হাজার ৩১৪ টাকা মূল্যের অস্থাবর সম্পদসহ মোট ৬ কোটি ৩১ ৪১ লাখ ৫৫৫ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের মালিকানা অর্জনের হিসাব দাখিল করেন। পরে তার সম্পদ বিবরণী যাচাই ও অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত রেকর্ডপত্র ও তথ্যাদি পর্যালোচনায় দেখা যায়, তিনি তার প্রকৃত সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। যার পরিমাণ ৬০ লাখ ৩৮১ টাকা।
গাজীপুরের দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সাইদুজ্জামান জানান, তদন্তকালে মুকুল গাজী এবং তার ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের নামে আরও কোনো সম্পদের তথ্য পাওয়া গেলে তা আমলে নেওয়া হবে।
গাজীপুরে সম্পদের তথ্য গোপন করায় মুকুল গাজী নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (১২ এপ্রিল, ২০২৩) গাজীপুরে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
অভিযুক্ত মুকুল গাজী ঝিনাইদহের মহেশপুর থানার কলুপোতাপাড়া এলাকার মুনসুর গাজীর ছেলে। বর্তমানে তিনি গাজীপুর মহানগরীর কুনিয়া বাড়ি এমজি বাজার এলাকায় বসবাস করেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, মুকুল গাজী দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে তার নিজ নামে অর্জিত ৬০ লাখ ৩৮১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করে কমিশনে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য দেন। তার গোপন করা সম্পদসহ মোট তিন কোটি ২৬ লাখ ৬৮৭ টাকা জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ।
জানা গেছে, দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্যে মুকুল গাজীর বিরুদ্ধে অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হওয়ায় তার নামে সম্পদ বিবরণী নোটিশ জারি করা হয়। পরে মুকুল গাজী ২০২০ সালের ১৯ অক্টোবর তার নিজ নামে ৫ কোটি ৫৮ লাখ ৫০ হাজার ২৪১ টাকা মূল্যের স্থাবর ও ৭২ লাখ ৯১ হাজার ৩১৪ টাকা মূল্যের অস্থাবর সম্পদসহ মোট ৬ কোটি ৩১ ৪১ লাখ ৫৫৫ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের মালিকানা অর্জনের হিসাব দাখিল করেন। পরে তার সম্পদ বিবরণী যাচাই ও অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত রেকর্ডপত্র ও তথ্যাদি পর্যালোচনায় দেখা যায়, তিনি তার প্রকৃত সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। যার পরিমাণ ৬০ লাখ ৩৮১ টাকা।
গাজীপুরের দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সাইদুজ্জামান জানান, তদন্তকালে মুকুল গাজী এবং তার ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের নামে আরও কোনো সম্পদের তথ্য পাওয়া গেলে তা আমলে নেওয়া হবে।
মন্তব্য করুন: