করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুরের জয়দেবপুরে অপহরণের ছয় দিন পর এক শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় তিন ‘অপহরণকারীকে’ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে গাজীপুরের পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলম জানান, শুক্রবার শ্রীপুর উপজেলার মুলাইদ পশ্চিমপাড়া থেকে ওই শিশুকে উদ্ধার এবং অপহরণকারীদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- নেত্রকোণার বারহাট্টা উপজেলার বাউশি গ্রামের আল্পনা ওরফে রুবিনা (২৫), তার সহযোগী দুর্গাপুর উপজেলার ফাতেমা (৩৫) এবং ফাতেমার ছেলে রফিকুল ইসলাম (১৯)।
অপহৃত তিন মাসের শিশু ফাতেমা ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার বিশ্বনাথপুর গ্রামের ফিরোজ হোসেনের মেয়ে। ফিরোজ পরিবার নিয়ে গাজীপুরের জয়দেবপুরে শিরিরচালায় ভাড়ায় বাসায় থেকে রাজমিস্ত্রির কাজ করেন।
জয়দেবপুর থানার এসআই আব্দুল মমিন বলেন, ফিরোজ হোসেন দুই মাস আগে তার মেয়ে, স্ত্রী ও শাশুড়িকে নিয়ে শিরিরচালায় এলাকার ভাড়া বাড়িতে উঠেন। তিনি রাজমিস্ত্রি এবং তার স্ত্রী পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। প্রতিদিন মেয়েকে নানির কাছে রেখে তারা কর্মস্থলে যান।
“দেড় মাস আগে রুবিনা ওই দম্পতির পাশের ঘরে ভাড়ায় উঠেন। বিভিন্ন কৌশলে শিশু ফাতেমার পরিবারের সঙ্গে তিনি সখ্যতা তৈরি করেন। এরপর ২ এপ্রিল ফাতেমাকে তার নানির কাছে রেখে বাবা-মা তাদের কর্মস্থলে চলে যান। ওই দিন সকালে ফাতেমা কান্না শুরু করলে রুবিনা তাকে কোলে নিয়ে তার নানিকে দুধ গরম করে আনতে বলেন।
“এ সুযোগে রুবিনা ফাতামাকে নিয়ে পালিয়ে যান। পরে ফাতেমার বাবা মামলা করলে বিভিন্ন সিসিটিভি ফুটেজ ও তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।”
গ্রেপ্তারদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে এবং শিশু ফাতেমাকে তার বাবা-মার কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
গাজীপুরের জয়দেবপুরে অপহরণের ছয় দিন পর এক শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় তিন ‘অপহরণকারীকে’ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে গাজীপুরের পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলম জানান, শুক্রবার শ্রীপুর উপজেলার মুলাইদ পশ্চিমপাড়া থেকে ওই শিশুকে উদ্ধার এবং অপহরণকারীদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- নেত্রকোণার বারহাট্টা উপজেলার বাউশি গ্রামের আল্পনা ওরফে রুবিনা (২৫), তার সহযোগী দুর্গাপুর উপজেলার ফাতেমা (৩৫) এবং ফাতেমার ছেলে রফিকুল ইসলাম (১৯)।
অপহৃত তিন মাসের শিশু ফাতেমা ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার বিশ্বনাথপুর গ্রামের ফিরোজ হোসেনের মেয়ে। ফিরোজ পরিবার নিয়ে গাজীপুরের জয়দেবপুরে শিরিরচালায় ভাড়ায় বাসায় থেকে রাজমিস্ত্রির কাজ করেন।
জয়দেবপুর থানার এসআই আব্দুল মমিন বলেন, ফিরোজ হোসেন দুই মাস আগে তার মেয়ে, স্ত্রী ও শাশুড়িকে নিয়ে শিরিরচালায় এলাকার ভাড়া বাড়িতে উঠেন। তিনি রাজমিস্ত্রি এবং তার স্ত্রী পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। প্রতিদিন মেয়েকে নানির কাছে রেখে তারা কর্মস্থলে যান।
“দেড় মাস আগে রুবিনা ওই দম্পতির পাশের ঘরে ভাড়ায় উঠেন। বিভিন্ন কৌশলে শিশু ফাতেমার পরিবারের সঙ্গে তিনি সখ্যতা তৈরি করেন। এরপর ২ এপ্রিল ফাতেমাকে তার নানির কাছে রেখে বাবা-মা তাদের কর্মস্থলে চলে যান। ওই দিন সকালে ফাতেমা কান্না শুরু করলে রুবিনা তাকে কোলে নিয়ে তার নানিকে দুধ গরম করে আনতে বলেন।
“এ সুযোগে রুবিনা ফাতামাকে নিয়ে পালিয়ে যান। পরে ফাতেমার বাবা মামলা করলে বিভিন্ন সিসিটিভি ফুটেজ ও তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।”
গ্রেপ্তারদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে এবং শিশু ফাতেমাকে তার বাবা-মার কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
মন্তব্য করুন: