জুলীয়াস চৌধুরী
চোখের বিভিন্ন জটিল রোগ এবং আঘাতজনিত সমস্যার কারণে চোখের অস্ত্রোপচারের প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনসহ বিভিন্ন ঘটনায় চোখে গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিদের অস্ত্রোপচার এখন চিকিৎসা বিজ্ঞানের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশে আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তির ব্যবহার এবং অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের কারণে চোখের জটিল অপারেশন এখন সফলতার সাথে সম্পন্ন করা সম্ভব হচ্ছে। রেটিনা সংক্রান্ত সমস্যার চিকিৎসায় দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে, যা রোগীদের জন্য স্বস্তির বার্তা নিয়ে এসেছে।
বাংলাদেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত এবং চোখে গুলিবিদ্ধ সকলের অস্ত্রোপচার সফলভাবে দেশের অভ্যন্তরেই সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানালেন বিশেষজ্ঞ চক্ষু চিকিৎসকরা। আজ রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) বিশ্ব রেটিনা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এ তথ্য জানান তারা।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, চোখের অস্ত্রোপচারে বাংলাদেশে এখন প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি এবং আধুনিক সুবিধা পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদ্যমান। চোখের ভিট্রিও-রেটিনা সার্জারির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বর্তমানে আন্তর্জাতিক মান ধরে রেখেছে এবং বিশ্বের অন্যান্য উন্নত দেশগুলোর সাথে সমান তালে এগিয়ে চলছে।
বক্তৃতায় অংশ নেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চক্ষু বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সৈয়দ আব্দুল ওয়াদুদ, কমিউনিটি চক্ষু বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শওকত কবির, বাংলাদেশ ভিট্রিও-রেটিনা সোসাইটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ডা. তারিক রেজা আলী, মহাসচিব ডা. শাহনুর হাসান এবং পাবলিকেশন সেক্রেটারি ডা. মোহাম্মদ আফজাল মাহফুজউল্লাহসহ আরও অনেকে।
চিকিৎসকরা তাদের বক্তব্যে চোখের রেটিনার বিভিন্ন সমস্যার দ্রুত নির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য রেটিনোপ্যাথি স্ক্রিনিংয়ের গুরুত্ব তুলে ধরেন। সেইসাথে গ্রামাঞ্চলে এই সেবার সম্প্রসারণের প্রয়োজনীয়তার উপরও জোর দেন। তারা উল্লেখ করেন, রেটিনা হলো চোখের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ যা দৃষ্টিশক্তির জন্য অপরিহার্য। আঘাতজনিত বা রোগজনিত কারণে রেটিনা ক্ষতিগ্রস্ত হলে দৃষ্টিশক্তি হারানোর ঝুঁকি বেড়ে যায়। বিশেষত ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি এবং হাইপারটেনসিভ রেটিনোপ্যাথির কারণে চোখের ক্ষতি দ্রুততর হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা আরও জানান, বর্তমান সময়ে রেটিনাল ডিট্যাচমেন্ট এবং রেটিনায় রক্তক্ষরণের মতো সমস্যার জন্য অনেক রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। আঘাতজনিত রেটিনাল সমস্যার ক্ষেত্রে রোগীর আঘাতের সময়কাল, আঘাতের স্থান এবং অন্যান্য শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে চিকিৎসার পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়। এক্সরে এবং সিটি স্ক্যানের মাধ্যমে চোখে গুলির উপস্থিতি এবং তার অবস্থান নির্ণয় করা সম্ভব।
বাংলাদেশে চোখের জটিল রোগ এবং আঘাতজনিত সমস্যার চিকিৎসায় আধুনিক প্রযুক্তি এবং দক্ষ চিকিৎসকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সফলতা অর্জিত হচ্ছে। দেশে চোখের ভিট্রিও-রেটিনা সার্জারির মানোন্নয়ন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রশংসিত হচ্ছে, যা দেশের চিকিৎসা সেবার সক্ষমতা বৃদ্ধির একটি বড় উদাহরণ। তবে জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশনের প্রভাবে চোখের ক্ষতির ঝুঁকি কমানো অত্যন্ত জরুরি।
চোখের বিভিন্ন জটিল রোগ এবং আঘাতজনিত সমস্যার কারণে চোখের অস্ত্রোপচারের প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনসহ বিভিন্ন ঘটনায় চোখে গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিদের অস্ত্রোপচার এখন চিকিৎসা বিজ্ঞানের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশে আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তির ব্যবহার এবং অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের কারণে চোখের জটিল অপারেশন এখন সফলতার সাথে সম্পন্ন করা সম্ভব হচ্ছে। রেটিনা সংক্রান্ত সমস্যার চিকিৎসায় দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে, যা রোগীদের জন্য স্বস্তির বার্তা নিয়ে এসেছে।
বাংলাদেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত এবং চোখে গুলিবিদ্ধ সকলের অস্ত্রোপচার সফলভাবে দেশের অভ্যন্তরেই সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানালেন বিশেষজ্ঞ চক্ষু চিকিৎসকরা। আজ রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) বিশ্ব রেটিনা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এ তথ্য জানান তারা।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, চোখের অস্ত্রোপচারে বাংলাদেশে এখন প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি এবং আধুনিক সুবিধা পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদ্যমান। চোখের ভিট্রিও-রেটিনা সার্জারির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বর্তমানে আন্তর্জাতিক মান ধরে রেখেছে এবং বিশ্বের অন্যান্য উন্নত দেশগুলোর সাথে সমান তালে এগিয়ে চলছে।
বক্তৃতায় অংশ নেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চক্ষু বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সৈয়দ আব্দুল ওয়াদুদ, কমিউনিটি চক্ষু বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শওকত কবির, বাংলাদেশ ভিট্রিও-রেটিনা সোসাইটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ডা. তারিক রেজা আলী, মহাসচিব ডা. শাহনুর হাসান এবং পাবলিকেশন সেক্রেটারি ডা. মোহাম্মদ আফজাল মাহফুজউল্লাহসহ আরও অনেকে।
চিকিৎসকরা তাদের বক্তব্যে চোখের রেটিনার বিভিন্ন সমস্যার দ্রুত নির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য রেটিনোপ্যাথি স্ক্রিনিংয়ের গুরুত্ব তুলে ধরেন। সেইসাথে গ্রামাঞ্চলে এই সেবার সম্প্রসারণের প্রয়োজনীয়তার উপরও জোর দেন। তারা উল্লেখ করেন, রেটিনা হলো চোখের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ যা দৃষ্টিশক্তির জন্য অপরিহার্য। আঘাতজনিত বা রোগজনিত কারণে রেটিনা ক্ষতিগ্রস্ত হলে দৃষ্টিশক্তি হারানোর ঝুঁকি বেড়ে যায়। বিশেষত ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি এবং হাইপারটেনসিভ রেটিনোপ্যাথির কারণে চোখের ক্ষতি দ্রুততর হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা আরও জানান, বর্তমান সময়ে রেটিনাল ডিট্যাচমেন্ট এবং রেটিনায় রক্তক্ষরণের মতো সমস্যার জন্য অনেক রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। আঘাতজনিত রেটিনাল সমস্যার ক্ষেত্রে রোগীর আঘাতের সময়কাল, আঘাতের স্থান এবং অন্যান্য শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে চিকিৎসার পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়। এক্সরে এবং সিটি স্ক্যানের মাধ্যমে চোখে গুলির উপস্থিতি এবং তার অবস্থান নির্ণয় করা সম্ভব।
বাংলাদেশে চোখের জটিল রোগ এবং আঘাতজনিত সমস্যার চিকিৎসায় আধুনিক প্রযুক্তি এবং দক্ষ চিকিৎসকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সফলতা অর্জিত হচ্ছে। দেশে চোখের ভিট্রিও-রেটিনা সার্জারির মানোন্নয়ন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রশংসিত হচ্ছে, যা দেশের চিকিৎসা সেবার সক্ষমতা বৃদ্ধির একটি বড় উদাহরণ। তবে জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশনের প্রভাবে চোখের ক্ষতির ঝুঁকি কমানো অত্যন্ত জরুরি।
মন্তব্য করুন: