নির্বাহী বিভাগের প্রভাব! বিচার বিভাগের স্বাধীনতা হুমকির মুখে: প্রধান বিচারপতির কড়া হুঁশিয়ারি

বক্তব্য দিচ্ছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ
করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ হুঁশিয়ারি দিয়ে বললেন, বিচার বিভাগ নির্বাহী ও আইনসভা থেকে স্বাধীন না হলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা অসম্ভব। এক যুগের বেশি সময় ধরে চলা সমস্যার সমাধানে বিচ্ছিন্ন সচিবালয়ের প্রস্তাব নিয়ে সরাসরি সরকারের প্রতি আবেদন জানালেন তিনি। কেন এই পদক্ষেপ এখন সবচেয়ে জরুরি? এবং কীভাবে এটা দেশের বিচার ব্যবস্থাকে বদলে দিতে পারে? বিচার বিভাগের স্বচ্ছতা, বিচারক নিয়োগে রাজনৈতিক প্রভাব এবং আদালত সংস্কারের ভবিষ্যৎ নিয়ে তাঁর দুঃসাহসী বক্তব্য জানুন!

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, ‘একটি ন্যায়ভিত্তিক বিচারব্যবস্থার কাজ হলো নিরপেক্ষভাবে স্বল্প সময় ও খরচে বিরোধের মীমাংসা নিশ্চিত করে জনগণ, সমাজ, রাষ্ট্রকে সুরক্ষা দেওয়া। এ জন্য বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ ও আইনসভা থেকে পৃথক ও স্বাধীন করা সবচেয়ে জরুরি। কেননা শাসকের আইন নয়, বরং আইনের শাসন করাই বিচার বিভাগের মূল দায়িত্ব।’

সারা দেশের অধস্তন আদালতের বিচারকদের উদ্দেশে আজ শনিবার অভিভাষণে এ কথা বলেন প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের মতো বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য পরিপূর্ণ প্রস্তাব প্রস্তুতক্রমে আমরা শিগগিরই আইন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করব। এই প্রস্তাব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য আমি প্রধান উপদেষ্টা ও মঞ্চে উপবিষ্ট আইন উপদেষ্টার সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’

সুপ্রিম কোর্টের মূল ভবনের ইনার গার্ডেনে এই অভিভাষণের আয়োজন করা হয়। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেন, ‘কোনো সন্দেহ নেই যে বিদ্যমান সমস্যাগুলোর মধ্যে প্রধান সমস্যা হচ্ছে নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ কার্যকররূপে পৃথক না হওয়া। এর কুফল আমরা সবাই ভোগ করেছিলাম দেড় দশক ধরে। এ ছাড়া আছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির অভাব। মামলা অনুপাতে বিচারকের নিদারুণ স্বল্পতা, বার ও বেঞ্চের মধ্যে...মনোভাবের ঘাটতি, আদালতগুলোর অবকাঠামোগত সংকট, অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে যৌক্তিক ও গ্রহণযোগ্য নীতিমালা না থাকা, উচ্চ আদালতের বিচারক নিয়োগ ও স্থায়ীকরণের ক্ষেত্রে কোনো আইন না থাকা এবং প্রথাগত জ্যেষ্ঠতার নীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন ইত্যাদি বিষয়গুলো, যা আমাদের বারবার পিছিয়ে দিয়েছে।’

বিচার বিভাগ যেন স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারে সে জন্য জরুরি ভিত্তিতে বিচার বিভাগের কিছু সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সহযোগিতা কামনা করেন প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, ‘এই সংস্কারের উদ্দেশ্য হবে বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের যে আস্থার সংকট হয়েছে, তা দ্রুত দূর করে একটি স্বাধীন, শক্তিশালী, আধুনিক, দক্ষ ও প্রগতিশীল বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা।’

অভিভাষণে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেন, ‘বিচার বিভাগের প্রাতিষ্ঠানিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করার স্বার্থে মাসদার হোসেন মামলার রায়ের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন এখন আবশ্যক। দেশের সংবিধানের ১১৬ ক অনুচ্ছেদে অধস্তন আদালতের বিচারকেরা বিচারকার্য পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীন থাকবেন বলে উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু বিচারকদের প্রকৃত স্বাধীনতা তত দিন পর্যন্ত নিশ্চিত হবে না, যত দিন না বিচার বিভাগে দীর্ঘদিন ধরে বিরাজমান দ্বৈত শাসনব্যবস্থা অর্থাৎ, সুপ্রিম কোর্ট ও আইন মন্ত্রণালয়ের যৌথ এখতিয়ার সম্পূর্ণরূপে বিলোপ করে জরুরি ভিত্তিতে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অধীনে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা হবে। এটিই হবে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকল্পে প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রথম ধাপ।’

অভিভাষণে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘বর্তমানে বিচারকদের পদায়ন ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে কোনো ঘোষিত নীতিমালা নেই। ফলে পদায়ন ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে অনেক সময়ই বিচারকেরা বৈষম্যের শিকার হয়েছেন। এ বিষয়ে যথোপযুক্ত নীতিমালা দ্রুত প্রণয়ন করব। শুধু বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করলেই হবে না, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট আইন প্রণয়ন করতে হবে। সুপ্রিম কোর্টে বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যতা হিসেবে সংবিধানের ৯৫(২) অনুচ্ছেদে যে বিধান রয়েছে কেবল সেটুকু নিশ্চিত করে বিচারক নিয়োগের ফলে সুপ্রিম কোর্টে এক অভূতপূর্ব অরাজক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। যেখানে সিদ্ধান্ত গ্রহণের অনেক ক্ষেত্রেই রাজনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হিসেবে পালন করেছে। এটি ন্যায়বিচারের ধারণার সঙ্গে সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক।’

তাই উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগে অন্যান্য দেশে অনুসৃত আধুনিক পদ্ধতিগুলো বিবেচনায় নিয়ে দেশে উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগে একটি কলোজিয়াম ব্যবস্থা চালু করতে সচেষ্ট হওয়ার কথাও জানান প্রধান বিচারপতি।

এর আগে বক্তব্যের শুরুতে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘বিগত বছরগুলোতে বিচার বিভাগের ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ করা হয়েছে। ন্যায়বিচারের মূল্যবোধকে বিনষ্ট ও বিকৃত করা হয়েছে। শঠতা, বঞ্চনা, নিপীড়ন ও নির্যাতনের হাতিয়ার হিসেবে বিচার বিভাগকে ব্যবহার করার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে বিচার বিভাগের ওপর মানুষের আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে। অথচ বিচার বিভাগের সবচেয়ে শক্তির জায়গা হচ্ছে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস। তাই নতুন এই বাংলাদেশে আমরা একটা বিচার বিভাগ গড়তে চাই যেটি, সততা ও অধিকারবোধের নিশ্চয়তার একটি নিরাপদ দুর্গে পরিণত হবে।’


আমরা প্রকৃত ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে চাই: আইন উপদেষ্টা

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা প্রকৃত ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। আমরা ঢালাও মামলা, বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে মানুষকে হয়রানি করা, মানুষের জীবন–জীবিকাকে নিশ্চিহ্ন করা, মানুষের মধ্যে ক্রমাগত ক্ষত, ক্রোধ, কোন্দল সৃষ্টি করা থেকে বের হতে চাই।’

হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকদের উদ্দেশে ড. আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিচারপতিদের কাছে মানুষ বিচার চাইতে আসে। তাঁরা বিব্রত বোধ করেন। কেন বিব্রত বোধ করেন আপনি? বিব্রত বোধ করবেন যখন আপনার ভাইবোন বিচার চাইতে আসে। বিচারপ্রার্থী মানুষ কোথাও বিচার না পেয়ে আপনার কাছে এসেছে। আপনি কীভাবে বিব্রত বোধ করেন?’

আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আপনারা বর্তমান প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের আরজি গ্রহণ করতে বিব্রত বোধ করেছিলেন। কেন করেছিলেন। আপনার এটা দায়িত্ব না? আপনার এটা সাংবিধানিক দায়িত্ব না? আপনি শুনে (শুনানি গ্রহণ করে) রিজেক্ট করে দেন। সমস্যা নেই। আপনি শুনবেনই না। আপনাদের সুনাম কিছু বিচারপতির কারণে ক্ষুণ্ন হয়েছে। এগুলো আর কইরেন না। মানুষ বোকা না। মানুষের বিচার–বুদ্ধি আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকার গায়েবি মামলা ও ঢালাও মামলার কালচার শুরু করেছিল। আমরা সেটা থেকে বের হতে চাই। অনেকের বিরুদ্ধে ঢালাও মামলা হয়ে গেছে।’


ফ্যাসিবাদের দোসর বিচারক এখনো গুরুত্বপূর্ণ পদে: অ্যাটর্নি জেনারেল

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, বিগত সময়ে যেসব বিচারক ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে মানুষের অধিকার হরণে ভূমিকা পালন করেছেন, তাঁরা এখন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় গুরুত্বপূর্ণ পোস্টিংয়ে রয়েছেন। এ বিষয় চলমান থাকলে জাতির কাছে ভুল মেসেজ যাবে। আইন উপদেষ্টা ও প্রধান বিচারপতির অফিসকে এ বিষয়ে যথাযথ সতর্ক থাকার জন্য বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’

শুরুতে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, বিগত দেড় দশক সময়ে খুন, গুম, হামলা, মামলা, দমন, পীড়ন ও লুটপাটের মাধ্যমে নাগরিকদের ন্যূনতম মানবাধিকার কিংবা ভোটের অধিকার ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছিল। দেশি ও আন্তর্জাতিক সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৩৬ জুলাই (৫ আগস্ট) পর্যন্ত ৪ হাজারের বেশি মানুষ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। ৭০০–এর বেশি মানুষ গুমের শিকার হয়েছে। ৬০ লক্ষাধিক মানুষ গায়েবি মামলার আসামি হয়েছিল। কথা বলার স্বাধীনতা, সভা-সমাবেশের স্বাধীন ও মৌলিক অধিকারগুলো হরণের মাধ্যমে বিরোধী মত দমনের নিকৃষ্টতম ইতিহাস রচিত হয়েছিল।

অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘সেই দুঃসময়ে আমাদের বিচার বিভাগ ন্যায়বিচারের ঝান্ডা তুলে ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। হয় দর্শকের ভূমিকা পালন করেছেন, নয়তো নতজানু অবস্থান নিয়েছিলেন বলে জনধর্ম আছে, যা আমরা অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে লক্ষ করেছি। আপনারা জেনে আনন্দিত হবেন, ৩৬ জুলাই থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের কেউ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়নি। তার মূল কৃতিত্ব যেতে পারে আমাদের শ্রদ্ধাভাজন শিক্ষক আসিফ নজরুলের নেতৃত্বের প্রতি।’

অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, ‘মামলা দায়েরে ভিকটিম ফ্যামিলি কিছু কিছু ক্ষেত্রে আইনের গণ্ডি অতিক্রম করেছে বলে আমরা লক্ষ করেছি। এ বিষয়ে আমি উদ্যোগ নিয়ে জনমনে ভীতি দূর করতে আমার শিক্ষকদের কাছে আহ্বান রাখার ফলে সরকারের নিকট বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করেছিলাম আমার অফিস থেকে। তার একটি ছিল—মামলা হওয়া মানেই গ্রেপ্তার নয়। যার ফলে জনমনে অনেক স্বস্তি ফিরে এসেছে ইতিমধ্যেই।’

বিচার বিভাগের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে দুর্নীতি উল্লেখ করে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘যা অর্থনৈতিক কিংবা বুদ্ধিবৃত্তিক দুর্নীতি হতে পারে। জাতি প্রত্যাশা করে, বিচার বিভাগ যেকোনো ধরনের দুর্নীতি কিংবা সিন্ডিকেটমুক্ত থাক। দুর্নীতির প্রচলিত ধারণা অর্থনৈতিক লেনদেনে বোঝালেও, বুদ্ধিবৃত্তিক দুর্নীতি ডিনামাইটের চেয়েও ধ্বংসাত্মক। অ্যাটম বোমার চেয়েও ভয়াবহ। ক্যানসারের চেয়েও মরণঘাতী। সুতরাং শুদ্ধি অভিযানের মাধ্যমে বিচার বিভাগের সব স্তর থেকে দুর্নীতি দূরীকরণ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নৈতিক দায়িত্ব ও বড় চ্যালেঞ্জ বলে আমি বিশ্বাস করি।’

অনুষ্ঠানে সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান, আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমান ও অধস্তন আদালতের বিচারকেরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা। অধস্তন আদালতের বিচারকদের পক্ষে খুলনার জেলা ও দায়রা জজ মাহমুদা খাতুন ও নওগাঁর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিশ্বনাথ মণ্ডল বক্তব্য দেন। সঞ্চালনায় ছিলেন হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার (বিচার) এস কে এম তোফায়েল হাসান এবং আপিল বিভাগের রিসার্স অ্যান্ড রেফারেন্স অফিসার নওরীন আক্তার কাঁকন।

মন্তব্য করুন:






A Part of dearJulius.com Inc.
Made with in NYC by Julius Choudhury
নাম

অভিবাসন,2,অর্থ ও বাণিজ্য,40,আইন ও অপরাধ,56,আন্তর্জাতিক,66,আবহাওয়া,5,ইটালি,1,ইতালি,1,এভিয়েশন,1,কক্সবাজার,1,কলকাতা,1,কুড়িগ্রাম,1,কুমিল্লা,1,কুয়েত,1,কৃষি,1,ক্যালিফোর্নিয়া,1,খাগড়াছড়ি,1,খাদ্য,4,খেলা,7,গণমাধ্যম,13,গাজীপুর,378,গোপালগঞ্জ,1,জাতীয়,42,জাপান,1,জীবনধারা,7,ঢাকা,2,ঢাবি,1,দরকারি তথ্য,5,দিনাজপুর,1,নরসিংদী,2,নিউইয়র্ক,6,নিউজিল্যান্ড,1,পরিবহণ,1,পরিবেশ,3,পোশাক শিল্প,1,প্রযুক্তি,17,ফিনল্যান্ড,1,ফেনী,2,বাংলাদেশ,236,বিচিত্র,6,বিজ্ঞান,1,বিনোদন,3,বিশেষ প্রতিবেদন,13,ব্যাংকিং,1,ভারত,14,ভেনেজুয়েলা,2,ভ্রমণ,1,মতামত,1,মানিকগঞ্জ,1,মালয়েশিয়া,1,মিয়ানমার,1,যুক্তরাজ্য,2,যুক্তরাষ্ট্র,20,যোগযোগ,4,রাজনীতি,29,লক্ষ্মীপুর,1,লিবিয়া,1,শিক্ষা,14,শ্রীলঙ্কা,2,সংযুক্ত আরব আমিরাত,1,সারাদেশ,17,সিরাজগঞ্জ,1,সৌদি আরব,1,স্পেন,1,স্বাস্থ্য,21,
ltr
item
ডেইলি নিউজ | বিশ্বজুড়ে বাংলা সংবাদ, প্রতিবেদন ও বিশ্লেষণ: নির্বাহী বিভাগের প্রভাব! বিচার বিভাগের স্বাধীনতা হুমকির মুখে: প্রধান বিচারপতির কড়া হুঁশিয়ারি
নির্বাহী বিভাগের প্রভাব! বিচার বিভাগের স্বাধীনতা হুমকির মুখে: প্রধান বিচারপতির কড়া হুঁশিয়ারি
বিচার বিভাগের স্বচ্ছতা, বিচারক নিয়োগে রাজনৈতিক প্রভাব এবং আদালত সংস্কারের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রধান বিচারপতির কড়া হুঁশিয়ারি।
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgk7oep0M3gpp4RsEsPPaluRCKTCv6lKEN1z8LzMtj3xU6YqdtbZCNJB5zgdRgt_WLYhtH8VBTQYQQ4V7TnCNcM5Tawq_CZx6Ev_Kv1DxQ6t1yNy4IOuN6MhX8gZ4PgZDwRxHdXKJC5u3dYzCyZZHimQd_ouFG3n0PyCalgaCCgiyk_J8JA-Et1ijvJhnk/s16000/news.jpg
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgk7oep0M3gpp4RsEsPPaluRCKTCv6lKEN1z8LzMtj3xU6YqdtbZCNJB5zgdRgt_WLYhtH8VBTQYQQ4V7TnCNcM5Tawq_CZx6Ev_Kv1DxQ6t1yNy4IOuN6MhX8gZ4PgZDwRxHdXKJC5u3dYzCyZZHimQd_ouFG3n0PyCalgaCCgiyk_J8JA-Et1ijvJhnk/s72-c/news.jpg
ডেইলি নিউজ | বিশ্বজুড়ে বাংলা সংবাদ, প্রতিবেদন ও বিশ্লেষণ
https://bn.dailynewsview.com/2024/09/0124092115.html
https://bn.dailynewsview.com/
https://bn.dailynewsview.com/
https://bn.dailynewsview.com/2024/09/0124092115.html
true
8535116959523749911
UTF-8
সমস্ত পোস্ট লোড হয়েছে কোনো পোস্ট পাওয়া যায়নি সব দেখুন বিস্তারিত জবাব জবাব বাতিল ডিলিট লেখা: হোম পৃষ্ঠা পোস্ট সব দেখুন আপনার জন্য সুপারিশকৃত লেবেল আর্কাইভ খোঁজ সব পোস্ট আপনার অনুরোধের সাথে কোনো পোস্টের মিল পাওয়া যায়নি প্রচ্ছদে ফিরে যান Sunday Monday Tuesday Wednesday Thursday Friday Saturday Sun Mon Tue Wed Thu Fri Sat January February March April May June July August September October November December Jan Feb Mar Apr May Jun Jul Aug Sep Oct Nov Dec এইমাত্র 1 মিনিট আগে $$1$$ মিনিট আগে 1 ঘন্টা আগে $$1$$ hours ago গতকাল $$1$$ দিন আগে $$1$$ সপ্তাহ আগে 5 সপ্তাহেরও বেশি আগে অনুসারী অনুসরণ করুন THIS PREMIUM CONTENT IS LOCKED STEP 1: Share to a social network STEP 2: Click the link on your social network Copy All Code Select All Code All codes were copied to your clipboard Can not copy the codes / texts, please press [CTRL]+[C] (or CMD+C with Mac) to copy Table of Content