করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, দেশের প্রতিটি উপজেলায় আমরা শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম করছি। আমার সময়ে ১৮৬টি স্টেডিয়ামের প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। স্টেডিয়ামগুলোতে যাতে শিশুদের জন্য রাইড থাকে, খেলাধুলার উপকরণ থাকে সেজন্য আমরা চিন্তা ভাবনা করেছি।
বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) সকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ওয়াল্ড ভিশন ও সমকাল আয়োজিত শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে চাই স্বপ্নের পার্ক ও খেলার মাঠ বিষয়ে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, প্রতিটি মিনি স্টেডিয়ামে যেন শিশুদের উপযোগী রাইড থাকে সেজন্য ইতোমধ্যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যেহেতু জুলাই মাসে ডিপিবি সংশোধন আছে সেখানে যাতে এই বিষয়টি থাকে সেজন্য নির্দেশনা দিয়েছি। মূলত মিনি স্টেডিয়ামগুলো করা হচ্ছে শিশু-কিশোরদের খেলাধুলার জন্য। এ ধরনের উদ্যোগ এবারই প্রথম।
মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন, সিটি করপোরেশন সচিব আব্দুল হান্নান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ওয়াহিদ হোসেন, ওয়াল্ড ভিশনের ডেপুটি ডাইরেক্টর মঞ্জু মারিয়া পালমা।
এতে স্থানীয় প্রশাসন, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও সুশীল সমাজের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিশু-কিশোরদের খেলাধুলায় আগ্রহী করতে এবং অভিভাবকদের উৎসাহিত করতে আগস্ট থেকে আমরা প্রথমবারের মতো বঙ্গবন্ধু ক্রীড়া শিক্ষা বৃত্তি চালু করতে যাচ্ছি। এই বৃত্তি দিচ্ছি যাতে আমাদের শিশু, খেলোয়াড় ও অভিভাবকরা খেলাধুলায় আরও আগ্রহী হয়। আমি মনে করি এটা একটা যুগান্তকারী পদক্ষেপ। খেলাধুলায় এটি অনন্য দিক হবে বলে আমার বিশ্বাস।
ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, দেশের প্রতিটি উপজেলায় আমরা শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম করছি। আমার সময়ে ১৮৬টি স্টেডিয়ামের প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। স্টেডিয়ামগুলোতে যাতে শিশুদের জন্য রাইড থাকে, খেলাধুলার উপকরণ থাকে সেজন্য আমরা চিন্তা ভাবনা করেছি।
বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) সকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ওয়াল্ড ভিশন ও সমকাল আয়োজিত শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে চাই স্বপ্নের পার্ক ও খেলার মাঠ বিষয়ে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, প্রতিটি মিনি স্টেডিয়ামে যেন শিশুদের উপযোগী রাইড থাকে সেজন্য ইতোমধ্যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যেহেতু জুলাই মাসে ডিপিবি সংশোধন আছে সেখানে যাতে এই বিষয়টি থাকে সেজন্য নির্দেশনা দিয়েছি। মূলত মিনি স্টেডিয়ামগুলো করা হচ্ছে শিশু-কিশোরদের খেলাধুলার জন্য। এ ধরনের উদ্যোগ এবারই প্রথম।
মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন, সিটি করপোরেশন সচিব আব্দুল হান্নান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ওয়াহিদ হোসেন, ওয়াল্ড ভিশনের ডেপুটি ডাইরেক্টর মঞ্জু মারিয়া পালমা।
এতে স্থানীয় প্রশাসন, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও সুশীল সমাজের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিশু-কিশোরদের খেলাধুলায় আগ্রহী করতে এবং অভিভাবকদের উৎসাহিত করতে আগস্ট থেকে আমরা প্রথমবারের মতো বঙ্গবন্ধু ক্রীড়া শিক্ষা বৃত্তি চালু করতে যাচ্ছি। এই বৃত্তি দিচ্ছি যাতে আমাদের শিশু, খেলোয়াড় ও অভিভাবকরা খেলাধুলায় আরও আগ্রহী হয়। আমি মনে করি এটা একটা যুগান্তকারী পদক্ষেপ। খেলাধুলায় এটি অনন্য দিক হবে বলে আমার বিশ্বাস।
মন্তব্য করুন: