তুরাগ নদীর তীরে বিআইডব্লিউটিএর অভিযান |
করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বুধবার (১৪ জুন) বেলা ১১টা থেকে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) তত্ত্বাবধানে এ অভিযান শুরু হয়।
এই নদীর তীরবর্তী অবৈধ স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করে নদীর গতিপথ উদ্ধার করা হবে। বিআইডব্লিউটিএ থেকে এখানে ইকো পার্ক করার পরিকল্পনা আছে। এ ছাড়াও ওয়াকওয়ে তৈরি করা হবে যেন সাধারণ মানুষ নদীপাড়ের প্রকৃতি উপভোগ করতে পারে।
বিআইডব্লিউটিএ’র সহকারী পরিচালক শাহ আলম বলেন, ‘টঙ্গী পাগাড় এলাকায় তুরাগ নদীর পাড় ঘেঁষে গড়ে উঠেছে নোমান গ্রুপের অবৈধ স্থাপনা। প্রায় এক কিলোমিটার এই অবৈধ স্থাপনায় আটকে আছে সরকারি উদ্যোগে চলমান ওয়াকওয়ে প্রক্রিয়া। প্রায় একযুগ ধরে এটা নিয়ে মামলা চলমান থাকায় স্থাপনা উচ্ছেদ করতে পারেনি বিআইডব্লিউটিএ। সম্প্রতি হাইকোর্টের রায় পেয়ে বিআইডব্লিউটিএ উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেছে।’
তিনি বলেন, ‘নদীর পাড়ে চিড়িয়াখানা ছিল। একটা পাখির বাসা (বার্ড হাউজ) ছিল। এসব ভেঙে দেওয়া হয়েছে। উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে। আমরা তাদের বারবার বলেছি স্থাপনাগুলো সরিয়ে নিতে নেয়নি। নদীর সীমানায় ওয়াকওয়ে হয়ে গেছে, পিলার কার্যক্রম শুরু হবে। শুধু এই জায়গাটুকু উচ্ছেদ হলে এক সপ্তাহের মধ্যে ওয়াকিং কার্যক্রম শুরু হবে।’
বিআইডব্লিউটিএ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাছলিমা আখতার বলেন, ‘২০১২ সালে নোমান গ্রুপের পক্ষে জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নদীর সীমানা এলাকায় তাদের সম্পত্তি দাবি করে মামলা করেছিল। সাত বছর ধরে মামলাটি স্টে অর্ডার ছিল। হাইকোর্টের রায়ে নির্দেশিত হয়ে বুধবার উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়েছে।’
টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার ইদ্রিস আলী বলেন, ‘আমরা ছয় জনের একটি দল অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম নিয়ে প্রস্তুত রয়েছি। যেহেতু এটা একটা বড় কোম্পানি তাই আমাদের সর্তকতা অবলম্বন করে কাজ করতে হচ্ছে।’
জাবের অ্যান্ড জোবায়ের লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার কায়েস কাওসার বলেন, ‘আমাদের কোনও নোটিশ দেওয়া হয়নি। মৌখিকভাবেও বলা হয়নি। হাইকোর্ট থেকে আমাদের স্টে অর্ডার রয়েছে। কোনও কিছু বুঝার আগেই সব ভেঙ্গে ফেলছে। নদীর পাড়ে যা কিছু আছে সব নামিয়ে ফেলা হচ্ছে।’
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বুধবার (১৪ জুন) বেলা ১১টা থেকে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) তত্ত্বাবধানে এ অভিযান শুরু হয়।
এই নদীর তীরবর্তী অবৈধ স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করে নদীর গতিপথ উদ্ধার করা হবে। বিআইডব্লিউটিএ থেকে এখানে ইকো পার্ক করার পরিকল্পনা আছে। এ ছাড়াও ওয়াকওয়ে তৈরি করা হবে যেন সাধারণ মানুষ নদীপাড়ের প্রকৃতি উপভোগ করতে পারে।
বিআইডব্লিউটিএ’র সহকারী পরিচালক শাহ আলম বলেন, ‘টঙ্গী পাগাড় এলাকায় তুরাগ নদীর পাড় ঘেঁষে গড়ে উঠেছে নোমান গ্রুপের অবৈধ স্থাপনা। প্রায় এক কিলোমিটার এই অবৈধ স্থাপনায় আটকে আছে সরকারি উদ্যোগে চলমান ওয়াকওয়ে প্রক্রিয়া। প্রায় একযুগ ধরে এটা নিয়ে মামলা চলমান থাকায় স্থাপনা উচ্ছেদ করতে পারেনি বিআইডব্লিউটিএ। সম্প্রতি হাইকোর্টের রায় পেয়ে বিআইডব্লিউটিএ উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেছে।’
তিনি বলেন, ‘নদীর পাড়ে চিড়িয়াখানা ছিল। একটা পাখির বাসা (বার্ড হাউজ) ছিল। এসব ভেঙে দেওয়া হয়েছে। উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে। আমরা তাদের বারবার বলেছি স্থাপনাগুলো সরিয়ে নিতে নেয়নি। নদীর সীমানায় ওয়াকওয়ে হয়ে গেছে, পিলার কার্যক্রম শুরু হবে। শুধু এই জায়গাটুকু উচ্ছেদ হলে এক সপ্তাহের মধ্যে ওয়াকিং কার্যক্রম শুরু হবে।’
বিআইডব্লিউটিএ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাছলিমা আখতার বলেন, ‘২০১২ সালে নোমান গ্রুপের পক্ষে জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নদীর সীমানা এলাকায় তাদের সম্পত্তি দাবি করে মামলা করেছিল। সাত বছর ধরে মামলাটি স্টে অর্ডার ছিল। হাইকোর্টের রায়ে নির্দেশিত হয়ে বুধবার উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়েছে।’
টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার ইদ্রিস আলী বলেন, ‘আমরা ছয় জনের একটি দল অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম নিয়ে প্রস্তুত রয়েছি। যেহেতু এটা একটা বড় কোম্পানি তাই আমাদের সর্তকতা অবলম্বন করে কাজ করতে হচ্ছে।’
জাবের অ্যান্ড জোবায়ের লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার কায়েস কাওসার বলেন, ‘আমাদের কোনও নোটিশ দেওয়া হয়নি। মৌখিকভাবেও বলা হয়নি। হাইকোর্ট থেকে আমাদের স্টে অর্ডার রয়েছে। কোনও কিছু বুঝার আগেই সব ভেঙ্গে ফেলছে। নদীর পাড়ে যা কিছু আছে সব নামিয়ে ফেলা হচ্ছে।’
মন্তব্য করুন: