রোববার বিকেলে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন আজমত উল্লা খান। এ সময় বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তার লেখা দুটি বই প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন। ছবি: পিএমও |
করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা
সদ্য সমাপ্ত গাজীপুর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেছেন।
রোববার (২৮ মে ২০২৩) দুপুরে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন তিনি।
এ সময় আজমত উল্লা খান তার লেখা দুটি বই ‘বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বগুণ আদর্শ ব্যক্তি ও জাতি গঠনে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত’ এবং ‘রাজনীতির মহাকবি স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ প্রধানমন্ত্রীকে হস্তান্তর করেন।
আজমত উল্লা খান বলেন, ‘উনি (শেখ হাসিনা) সংগঠনটা গোছাতে নির্দেশনা দিয়েছেন। সান্ত্বনা দিয়েছেন। তিনি আমাকে বলেছেন, দায়িত্বে আছো, দায়িত্ব নিয়ে কাজ করো। ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হও ৷ দলকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করাও।’
আজমত উল্লা খান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাকে বলেছেন তৃণমূলে যাও, সবার সঙ্গে কথাবার্তা বলো ৷ হার-জিত আছে।’
‘ভোটে ভালো লড়াই হয়েছে। বিরোধী সব তো এক হয়ে গেছে’, বলেন আজমত উল্লা।
নৌকার ব্যাজ পরে অনেকে দেয়াল ঘড়ির পক্ষে ভোট চেয়েছে, বিষয়টি দলীয় সভাপতি জানেন কি না— সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আজতম উল্লা খান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কথা শুনে মনে হয়েছে তিনি বিষয়টি জানেন। তিনি বলেছেন, দলের মধ্যে সবাই ছিল না। দলের মধ্যে সবার ঐক্য ছিল না। মনেপ্রাণে সবাই কাজ করে নাই। আমি দেখতেছি বিষয়টা। এসব বিষয় নিয়ে দলীয় সভাপতি গাজীপুর সিটি নির্বাচনের আওয়ামী লীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন সম্ভবত।’
আজমত উল্লা বলেন, ‘দেশের রাজনীতি নিয়ে দলীয় সভাপতি বলেছেন, চারদিকে তো ষড়যন্ত্র হবে, আছে। এগুলো প্রতিহত করার একমাত্র উপায় হলো দলকে সুসংগঠিত করা।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. আজমত উল্লা খান। কিন্তু নির্বাচনে তিনি সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুনের কাছে ১৬ হাজার ১৯৭ ভোটে পরাজিত হন।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন দুই লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আজমত উল্লা খান পান দুই লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট।
সদ্য সমাপ্ত গাজীপুর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেছেন।
রোববার (২৮ মে ২০২৩) দুপুরে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন তিনি।
এ সময় আজমত উল্লা খান তার লেখা দুটি বই ‘বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বগুণ আদর্শ ব্যক্তি ও জাতি গঠনে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত’ এবং ‘রাজনীতির মহাকবি স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ প্রধানমন্ত্রীকে হস্তান্তর করেন।
আজমত উল্লা খান বলেন, ‘উনি (শেখ হাসিনা) সংগঠনটা গোছাতে নির্দেশনা দিয়েছেন। সান্ত্বনা দিয়েছেন। তিনি আমাকে বলেছেন, দায়িত্বে আছো, দায়িত্ব নিয়ে কাজ করো। ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হও ৷ দলকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করাও।’
আজমত উল্লা খান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাকে বলেছেন তৃণমূলে যাও, সবার সঙ্গে কথাবার্তা বলো ৷ হার-জিত আছে।’
‘ভোটে ভালো লড়াই হয়েছে। বিরোধী সব তো এক হয়ে গেছে’, বলেন আজমত উল্লা।
নৌকার ব্যাজ পরে অনেকে দেয়াল ঘড়ির পক্ষে ভোট চেয়েছে, বিষয়টি দলীয় সভাপতি জানেন কি না— সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আজতম উল্লা খান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কথা শুনে মনে হয়েছে তিনি বিষয়টি জানেন। তিনি বলেছেন, দলের মধ্যে সবাই ছিল না। দলের মধ্যে সবার ঐক্য ছিল না। মনেপ্রাণে সবাই কাজ করে নাই। আমি দেখতেছি বিষয়টা। এসব বিষয় নিয়ে দলীয় সভাপতি গাজীপুর সিটি নির্বাচনের আওয়ামী লীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন সম্ভবত।’
আজমত উল্লা বলেন, ‘দেশের রাজনীতি নিয়ে দলীয় সভাপতি বলেছেন, চারদিকে তো ষড়যন্ত্র হবে, আছে। এগুলো প্রতিহত করার একমাত্র উপায় হলো দলকে সুসংগঠিত করা।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. আজমত উল্লা খান। কিন্তু নির্বাচনে তিনি সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুনের কাছে ১৬ হাজার ১৯৭ ভোটে পরাজিত হন।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন দুই লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আজমত উল্লা খান পান দুই লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট।
মন্তব্য করুন: