করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
আসন্ন গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রার্থী ও তার সমর্থকরা প্লাস্টিক (ব্যানার ও পোস্টার) ব্যবহার করে কোনো প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না। এমনকি পরিবেশের ক্ষতি করেও কোনো প্রচার-প্রচারণাও চালাতে পারবেন না।
সম্প্রতি বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলামকে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্দেশনাটি পাঠিয়েছেন ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, বিশেষ করে প্লাস্টিক লেমিনেটেড পোস্টার ব্যবহার করে নির্বাচনী প্রচারণায় বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্যবিধি মেনে নির্বাচনী প্রচার, ভোটগ্রহণ ও অন্যান্য কার্যক্রম করতে হবে। ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হওয়ার পরে নির্বাচনী মালামাল সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্বে স্বাস্থ্য অফিসের নিরাপদ স্থানে সংরক্ষণ করতে হবে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশনের) নির্বাচন বিধিমালা, ২০১০ এর বিধি ১২ এর উপবিধি (৩) এর দফা (গ) এর উপদফা (ইইই) অনুযায়ী, মেয়র প্রার্থীর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলের সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক বা সমপর্যায়ের পদাধিকারী বা তাদের কাছ থেকে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির স্বাক্ষরিত এই মর্মে একটি প্রত্যয়ন পত্র থাকবে যে, ওই প্রার্থীকে দল থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, কোনো রাজনৈতিক দল কোনো সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে একাধিক ব্যক্তিকে মনোনয়ন দিতে পারবে না। একাধিক ব্যক্তিকে মনোনয়ন দিলে সংশ্লিষ্ট সিটি কর্পোরেশনে ওই দলের প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।
আরও উল্লেখ্য যে, সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দল তার ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম, পদবি ও নমুনা স্বাক্ষরসহ একটি পত্র তফসিল ঘোষণার সাতদিনের মধ্যে রিটার্নিং অফিসারের কাছে পাঠাবে ও ওই পত্রের একটি অনুলিপি নির্বাচন কমিশনেও পাঠাবে। এছাড়া স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর প্রার্থিতার জন্য সংশ্লিষ্ট সিটি করপোরেশনের ৩০০ জন ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত তালিকা মনোনয়ন পত্রের সঙ্গে দাখিল করতে হবে। তবে কোনো স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী ইতোপূর্বে সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে নির্বাচিত হয়ে থাকলে তার জন্য ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত তালিকা দাখিল করার প্রয়োজন হবে না। অন্যদের ক্ষেত্রে ৩০০ জনের মধ্যে পাঁচজনের তথ্য কম্পিউটারের মাধ্যমে দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে যাচাই করতে হবে।
আগ্রহী প্রার্থীকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় প্রতিটি সাধারণ ওয়ার্ডের জন্য ছবি ছাড়া ভোটার তালিকার সিডি ৫০০ টাকা হারে ট্রেজারি চালান বা পে-অর্ডারের মাধ্যমে জমা দিয়ে রিটার্নিং অফিসারের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে হবে। ভোটার তালিকার সিডি কেনা অর্থ চালানে জমাদানের কোড ১-০৬০১-০০০১-২৬৩১। রিটার্নিং কর্মকর্তা মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় আচরণবিধির কপি সংশ্লিষ্ট মনোনয়নপত্র সংগ্রহকারীকে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে দেবেন। ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২৫ মে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২৭ এপ্রিল, মনোনয়ন বাছাই ৩০ এপ্রিল। আর রিটার্নিং কর্মকর্তার বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ২ থেকে ৪ মে, আপিল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আপিল নিষ্পত্তি ৫ থেকে ৭ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৮ মে ও প্রতীক বরাদ্দ ৯ মে।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এতে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে। ভোটগ্রহণ করা হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। গাজীপুর সিটি করপোরেশনে সর্বশেষ ভোট হয়েছে ২০১৮ সালের ২৭ জুন। নির্বাচিত করপোরেশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০১৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের সময় গণনা শুরু হয়েছে ২০২৩ সালের ১১ মার্চ। আর ভোটগ্রহণ করতে হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। কেননা আইন অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ করতে হবে মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে।
আসন্ন গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রার্থী ও তার সমর্থকরা প্লাস্টিক (ব্যানার ও পোস্টার) ব্যবহার করে কোনো প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না। এমনকি পরিবেশের ক্ষতি করেও কোনো প্রচার-প্রচারণাও চালাতে পারবেন না।
সম্প্রতি বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলামকে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্দেশনাটি পাঠিয়েছেন ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, বিশেষ করে প্লাস্টিক লেমিনেটেড পোস্টার ব্যবহার করে নির্বাচনী প্রচারণায় বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্যবিধি মেনে নির্বাচনী প্রচার, ভোটগ্রহণ ও অন্যান্য কার্যক্রম করতে হবে। ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হওয়ার পরে নির্বাচনী মালামাল সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্বে স্বাস্থ্য অফিসের নিরাপদ স্থানে সংরক্ষণ করতে হবে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশনের) নির্বাচন বিধিমালা, ২০১০ এর বিধি ১২ এর উপবিধি (৩) এর দফা (গ) এর উপদফা (ইইই) অনুযায়ী, মেয়র প্রার্থীর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলের সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক বা সমপর্যায়ের পদাধিকারী বা তাদের কাছ থেকে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির স্বাক্ষরিত এই মর্মে একটি প্রত্যয়ন পত্র থাকবে যে, ওই প্রার্থীকে দল থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, কোনো রাজনৈতিক দল কোনো সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে একাধিক ব্যক্তিকে মনোনয়ন দিতে পারবে না। একাধিক ব্যক্তিকে মনোনয়ন দিলে সংশ্লিষ্ট সিটি কর্পোরেশনে ওই দলের প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।
আরও উল্লেখ্য যে, সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দল তার ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম, পদবি ও নমুনা স্বাক্ষরসহ একটি পত্র তফসিল ঘোষণার সাতদিনের মধ্যে রিটার্নিং অফিসারের কাছে পাঠাবে ও ওই পত্রের একটি অনুলিপি নির্বাচন কমিশনেও পাঠাবে। এছাড়া স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর প্রার্থিতার জন্য সংশ্লিষ্ট সিটি করপোরেশনের ৩০০ জন ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত তালিকা মনোনয়ন পত্রের সঙ্গে দাখিল করতে হবে। তবে কোনো স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী ইতোপূর্বে সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে নির্বাচিত হয়ে থাকলে তার জন্য ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত তালিকা দাখিল করার প্রয়োজন হবে না। অন্যদের ক্ষেত্রে ৩০০ জনের মধ্যে পাঁচজনের তথ্য কম্পিউটারের মাধ্যমে দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে যাচাই করতে হবে।
আগ্রহী প্রার্থীকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় প্রতিটি সাধারণ ওয়ার্ডের জন্য ছবি ছাড়া ভোটার তালিকার সিডি ৫০০ টাকা হারে ট্রেজারি চালান বা পে-অর্ডারের মাধ্যমে জমা দিয়ে রিটার্নিং অফিসারের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে হবে। ভোটার তালিকার সিডি কেনা অর্থ চালানে জমাদানের কোড ১-০৬০১-০০০১-২৬৩১। রিটার্নিং কর্মকর্তা মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় আচরণবিধির কপি সংশ্লিষ্ট মনোনয়নপত্র সংগ্রহকারীকে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে দেবেন। ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২৫ মে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২৭ এপ্রিল, মনোনয়ন বাছাই ৩০ এপ্রিল। আর রিটার্নিং কর্মকর্তার বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ২ থেকে ৪ মে, আপিল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আপিল নিষ্পত্তি ৫ থেকে ৭ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৮ মে ও প্রতীক বরাদ্দ ৯ মে।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এতে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে। ভোটগ্রহণ করা হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। গাজীপুর সিটি করপোরেশনে সর্বশেষ ভোট হয়েছে ২০১৮ সালের ২৭ জুন। নির্বাচিত করপোরেশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০১৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের সময় গণনা শুরু হয়েছে ২০২৩ সালের ১১ মার্চ। আর ভোটগ্রহণ করতে হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। কেননা আইন অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ করতে হবে মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে।
মন্তব্য করুন: