করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুরে সিটি নির্বাচনে ভোটারদের ইভিএমের মাধ্যমে হাতেকলমে ভোট প্রদান প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন।
মঙ্গলবার (১৬ মে ২০২৩) সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার ফোকাল পয়েন্ট অফিসার মো. মঞ্জুরুল ইসলাম খান জানান, ২৫ মে নির্বাচনে যাতে ভোটারদের ভোট দিতে সমস্যা না হয় তার জন্যই নিবার্চন কমিশন (ইসি) এ কার্যক্রম শুরু করেছে।
গাজীপুরে সিটি নির্বাচনে ভোটারদের ইভিএমের মাধ্যমে হাতেকলমে ভোট প্রদান প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন।
মঙ্গলবার (১৬ মে ২০২৩) সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার ফোকাল পয়েন্ট অফিসার মো. মঞ্জুরুল ইসলাম খান জানান, ২৫ মে নির্বাচনে যাতে ভোটারদের ভোট দিতে সমস্যা না হয় তার জন্যই নিবার্চন কমিশন (ইসি) এ কার্যক্রম শুরু করেছে।
তিনি বলেন, “১৫ মে শুরু হওয়া ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট প্রদান কার্যক্রম চলবে ২১ মে পর্যন্ত। প্রতিটি ওয়ার্ডের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ইভিএম ছাড়াও প্রজেক্টরের ডিসপ্লে ব্যবহার করে ভোটারদের ভোটিং কার্যক্রমের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।”
বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত টেকনিক্যাল টিম এ প্রশিক্ষণ দিচ্ছে বলে তিনি জানান।
তিনি বলেন, “১৭ মে থেকে ভোটার ছাড়াও নিজস্ব অপারেটর দিয়ে প্রত্যেক প্রার্থীর ইভিএম তথা কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন একজন ব্যক্তিকে প্রশিক্ষণ দেবে নির্বাচন কমিশন, যাতে ইভিএম সংক্রান্ত ভ্রান্ত ধারণা দূর হয়।”
বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত টেকনিক্যাল টিম এ প্রশিক্ষণ দিচ্ছে বলে তিনি জানান।
তিনি বলেন, “১৭ মে থেকে ভোটার ছাড়াও নিজস্ব অপারেটর দিয়ে প্রত্যেক প্রার্থীর ইভিএম তথা কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন একজন ব্যক্তিকে প্রশিক্ষণ দেবে নির্বাচন কমিশন, যাতে ইভিএম সংক্রান্ত ভ্রান্ত ধারণা দূর হয়।”
গাজীপুর সিটিতে মোট ভোটার সংখ্যা ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬। ৫৭টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ২৩৯ জন, সংরক্ষিত ১৯টি নারী কাউন্সিলর পদে ৭৭ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা হলেন আজমত উল্লা খান (আওয়ামী লীগ), আতিকুল ইসলাম (গণফ্রন্ট), এমএম নিয়াজ উদ্দিন (জাতীয় পার্টি), গাজী আতাউর রহমান (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মো. রাজু আহমেদ (জাকের পার্টি) এবং তিন স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন, সরকার শাহনুর ইসলাম ও হারুন অর রশীদ।
মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা হলেন আজমত উল্লা খান (আওয়ামী লীগ), আতিকুল ইসলাম (গণফ্রন্ট), এমএম নিয়াজ উদ্দিন (জাতীয় পার্টি), গাজী আতাউর রহমান (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মো. রাজু আহমেদ (জাকের পার্টি) এবং তিন স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন, সরকার শাহনুর ইসলাম ও হারুন অর রশীদ।
মন্তব্য করুন: