করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
নির্বাচিত হলে গাজীপুর সিটি করপোরেশনকে পুরোপুরি দুর্নীতিমুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র পদপ্রার্থী আজমত উল্লা খান। সোমবার (১৫ মে ২০২৩) নগরীর গাছা এলাকায় গণসংযোগ করার সময় ভোটারদের কাছে এ প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
আজমত উল্লা খান বলেন, “এর আগে প্রধানমন্ত্রী গাজীপুরের রাস্তা-ঘাট উন্নয়নের জন্য, সেবাগুলো ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকা দিয়েছিলেন। এই অর্থ সৎ থেকে পরিকল্পিতভাবে ব্যয় করা গেলে নগরীর অনেক সমস্যারই সমাধান হয়ে যেত। কিন্তু সরকার টাকা দিলেও কাজ হয়নি। দুর্নীতি এমন পর্যায়ে হয়েছে, বিশ্ব ইজতেমার মাঠও তা থেকে রক্ষা পায়নি।”
এ ঘটনাকে গাজীপুরবাসীর জন্য লজ্জার উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আদালতে নির্বাচিত মেয়রের দুর্নীতি নিয়ে রিট হয়েছে, সংবাদপত্রে খবর প্রকাশ হয়েছে, দুদক তদন্তও করেছে। যেখানে দুর্নীতি হয় সেখানে কোনোদিন উন্নতি হয় না।”
তাই নির্বাচিত হলে সবার সহযোগিতা নিয়ে গাজীপুর সিটি করপোরেশনকে দুর্নীতিমুক্ত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার প্রতিশ্রুতি দেন গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের এই সভাপতি।
নির্বাচনের আগে সবাই এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, এ প্রশ্ন উঠতেই পারে বলে মন্তব্য করে আজমত উল্লা খান বলেন, “আপনারা প্রশ্ন করতে পারেন, এ কাজটি আমি কীভাবে করব।”
এ প্রসঙ্গে পর পর তিনবার টঙ্গী পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হওয়ার কথা টেনে আনেন আজমত উল্লা খান বলেন, “১৮ বছর টঙ্গী পৌরসভায় দায়িত্ব পালন করেছি। এর মধ্যে দুইবার আমার দল রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিল না। কিন্তু এরপরেও ওই ১৮ বছরে আমার বিরুদ্ধে শত চেষ্টা করেও কেউ ১৮ টাকার দুর্নীতির অভিযোগও আনতে পারেনি। আমি বিরোধী দলে থাকা সত্ত্বেও সরকার টঙ্গী পৌরসভাকে শ্রেষ্ঠ, দুর্নীতিমুক্ত, স্বচ্ছ পৌরসভা হিসেবে চারবার স্বীকৃতি দিয়েছিল।”
এর ধারাবাহিকতায় গাজীপুর সিটি করপোরেশনকেও দুর্নীতিমুক্ত করতে নগরবাসীর সহযোগিতা চান তিনি।
গণসংযোগকালে গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেলসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা আজমত উল্লার সঙ্গে ছিলেন।
আগামী ২৫ মে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে ভোটগ্রহণ করা হবে। এতে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে। ভোটগ্রহণ করা হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনে সর্বশেষ ভোট হয়েছিল ২০১৮ সালের ২৭ জুন। নির্বাচিত করপোরেশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০১৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের সময়গণনা শুরু হয়েছে ২০২৩ সালের ১১ মার্চ। আর ভোটগ্রহণ করতে হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। কেননা, আইন অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ করতে হবে মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে।
নির্বাচিত হলে গাজীপুর সিটি করপোরেশনকে পুরোপুরি দুর্নীতিমুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র পদপ্রার্থী আজমত উল্লা খান। সোমবার (১৫ মে ২০২৩) নগরীর গাছা এলাকায় গণসংযোগ করার সময় ভোটারদের কাছে এ প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
আজমত উল্লা খান বলেন, “এর আগে প্রধানমন্ত্রী গাজীপুরের রাস্তা-ঘাট উন্নয়নের জন্য, সেবাগুলো ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকা দিয়েছিলেন। এই অর্থ সৎ থেকে পরিকল্পিতভাবে ব্যয় করা গেলে নগরীর অনেক সমস্যারই সমাধান হয়ে যেত। কিন্তু সরকার টাকা দিলেও কাজ হয়নি। দুর্নীতি এমন পর্যায়ে হয়েছে, বিশ্ব ইজতেমার মাঠও তা থেকে রক্ষা পায়নি।”
এ ঘটনাকে গাজীপুরবাসীর জন্য লজ্জার উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আদালতে নির্বাচিত মেয়রের দুর্নীতি নিয়ে রিট হয়েছে, সংবাদপত্রে খবর প্রকাশ হয়েছে, দুদক তদন্তও করেছে। যেখানে দুর্নীতি হয় সেখানে কোনোদিন উন্নতি হয় না।”
তাই নির্বাচিত হলে সবার সহযোগিতা নিয়ে গাজীপুর সিটি করপোরেশনকে দুর্নীতিমুক্ত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার প্রতিশ্রুতি দেন গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের এই সভাপতি।
নির্বাচনের আগে সবাই এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, এ প্রশ্ন উঠতেই পারে বলে মন্তব্য করে আজমত উল্লা খান বলেন, “আপনারা প্রশ্ন করতে পারেন, এ কাজটি আমি কীভাবে করব।”
এ প্রসঙ্গে পর পর তিনবার টঙ্গী পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হওয়ার কথা টেনে আনেন আজমত উল্লা খান বলেন, “১৮ বছর টঙ্গী পৌরসভায় দায়িত্ব পালন করেছি। এর মধ্যে দুইবার আমার দল রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিল না। কিন্তু এরপরেও ওই ১৮ বছরে আমার বিরুদ্ধে শত চেষ্টা করেও কেউ ১৮ টাকার দুর্নীতির অভিযোগও আনতে পারেনি। আমি বিরোধী দলে থাকা সত্ত্বেও সরকার টঙ্গী পৌরসভাকে শ্রেষ্ঠ, দুর্নীতিমুক্ত, স্বচ্ছ পৌরসভা হিসেবে চারবার স্বীকৃতি দিয়েছিল।”
এর ধারাবাহিকতায় গাজীপুর সিটি করপোরেশনকেও দুর্নীতিমুক্ত করতে নগরবাসীর সহযোগিতা চান তিনি।
গণসংযোগকালে গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেলসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা আজমত উল্লার সঙ্গে ছিলেন।
আগামী ২৫ মে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে ভোটগ্রহণ করা হবে। এতে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে। ভোটগ্রহণ করা হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনে সর্বশেষ ভোট হয়েছিল ২০১৮ সালের ২৭ জুন। নির্বাচিত করপোরেশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০১৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের সময়গণনা শুরু হয়েছে ২০২৩ সালের ১১ মার্চ। আর ভোটগ্রহণ করতে হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। কেননা, আইন অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ করতে হবে মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে।
মন্তব্য করুন: