গাসিক নির্বাচনে মেয়র পদে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের কথা বলেন গণফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থী আতিকুল ইসলাম |
করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুর সিটি করপোরেশন (গাসিক) নির্বাচনে মেয়র পদে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন গণফ্রন্টের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব আতিকুল ইসলাম। তিনি দলীয় মাছ প্রতীকে নির্বাচন করবেন।
আজ বুধবার (২৬ এপ্রিল ২০২৩) বেলা ১২টার দিকে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে জেলা শহরের বঙ্গতাজ মিলনায়তনে অবস্থিত গাসিক নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন আতিকুল ইসলাম।
মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর আতিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হলে গাজীপুর সিটি করপোরেশনকে অটোমোশন করে নাগরিকদের স্মার্ট সেবা প্রদান ও জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সর্বাধুনিক সুযোগ-সুবিধার সমন্বয়ে পরিকল্পিত নগরী গড়ে তুলব। আশা করি সিটির ভোটাররা আমাকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করবেন।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশন (গাসিক) নির্বাচনে মেয়র পদে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন গণফ্রন্টের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব আতিকুল ইসলাম। তিনি দলীয় মাছ প্রতীকে নির্বাচন করবেন।
আজ বুধবার (২৬ এপ্রিল ২০২৩) বেলা ১২টার দিকে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে জেলা শহরের বঙ্গতাজ মিলনায়তনে অবস্থিত গাসিক নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন আতিকুল ইসলাম।
মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর আতিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হলে গাজীপুর সিটি করপোরেশনকে অটোমোশন করে নাগরিকদের স্মার্ট সেবা প্রদান ও জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সর্বাধুনিক সুযোগ-সুবিধার সমন্বয়ে পরিকল্পিত নগরী গড়ে তুলব। আশা করি সিটির ভোটাররা আমাকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করবেন।’
গাসিক নির্বাচনে মেয়র পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন মণ্ডল |
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন মণ্ডল। আজ বেলা আড়াইটার দিকে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলামের কাছে তাঁর মনোনয়ন জমা দেন। মামুন মণ্ডল আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ উপকমিটির সাবেক সদস্য ও সিটি করপোরেশনের বর্তমান কাউন্সিলর।
মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর আব্দুল্লাহ আল মামুন মণ্ডল সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি ইতিপূর্বে জনগণের ভালোবাসা পেয়েছি। আমি আশা করি, জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে মেয়র পদে নির্বাচিত করবেন। আমি নির্বাচিত হলে পরিকল্পিত নগরী গড়ে তুলব।’
এক প্রশ্নের জবাবে মামুন বলেন, ‘এখনো দলের পক্ষ থেকে কেউ আমাকে নিষেধ করেনি। আমি আশা করি, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে’। তিনি আরও বলেন, ‘আমি দলের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।’
মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর আব্দুল্লাহ আল মামুন মণ্ডল সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি ইতিপূর্বে জনগণের ভালোবাসা পেয়েছি। আমি আশা করি, জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে মেয়র পদে নির্বাচিত করবেন। আমি নির্বাচিত হলে পরিকল্পিত নগরী গড়ে তুলব।’
এক প্রশ্নের জবাবে মামুন বলেন, ‘এখনো দলের পক্ষ থেকে কেউ আমাকে নিষেধ করেনি। আমি আশা করি, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে’। তিনি আরও বলেন, ‘আমি দলের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।’
গাসিক নির্বাচনে মেয়র পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী এমএম নিয়াজ উদ্দিন |
মেয়র পদে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী, গাজীপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি ও সাবেক সচিব এমএম নিয়াজ উদ্দিন। তিনি বুধবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে নির্বাচনে রিটার্ণিং কর্মকর্তা মোঃ ফরিদুল ইসলামের নিকট তার মনোনয়ন জমা দেন।
মনোনয়ন জমা দেয়ার সময় তাঁর সাথে উপস্থিত ছিলেন তার স্ত্রী, দুই মেয়ে, এক ছেলে ও শাশুড়ি। এসময় গাজীপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এ এইচ এম কামরুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
পরে আচরণবিধি মেনে তার সাথে পর্যায়ক্রমে জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ ফটোসেশনে অংশগ্রহণ করেন। এসময় তিনি সংবাদিকদের বলেন, ‘আমি বিগত দিনে গাজীপুরের মাটি ও মানুষের জন্য কাজ করেছি। আশা করি নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করবো।’
নিয়াজ উদ্দিন বলেন, অনেক নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে অনীহা সৃষ্টি হয়েছিল। আগামী নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হবে। আমি আশা করবো নির্বাচন কমিশন নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে।
রিটার্নিং অফিস সূত্রে জানা গেছে, গতকাল পর্যন্ত মেয়র পদে ১০ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩২৪ এবং নারী কাউন্সিলর পদে ৮৭ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এদের মধ্যে ৭৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এখন পর্যন্ত মেয়র পদে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা, জাতীয় পার্টির এমএম নিয়াজ উদ্দিন, ইসলামী আন্দোলনের গাজী আতাউর রহমান, জাকের পার্টির রাজু আহমেদসহ ১০ জন প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন।
তফসিল অনুযায়ী গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রার্থীরা ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত এ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও দাখিল করতে পারবেন। মনোনয়নপত্র বাছাই ৩০ এপ্রিল, এবং প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৮ মে। পরদিন ৯ মে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। ২৫ মে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলাম জানান, নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে কমিশনের পক্ষ থেকে সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও প্রার্থীদের আচরণবিধি মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মনোনয়ন জমা দেয়ার সময় তাঁর সাথে উপস্থিত ছিলেন তার স্ত্রী, দুই মেয়ে, এক ছেলে ও শাশুড়ি। এসময় গাজীপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এ এইচ এম কামরুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
পরে আচরণবিধি মেনে তার সাথে পর্যায়ক্রমে জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ ফটোসেশনে অংশগ্রহণ করেন। এসময় তিনি সংবাদিকদের বলেন, ‘আমি বিগত দিনে গাজীপুরের মাটি ও মানুষের জন্য কাজ করেছি। আশা করি নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করবো।’
নিয়াজ উদ্দিন বলেন, অনেক নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে অনীহা সৃষ্টি হয়েছিল। আগামী নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হবে। আমি আশা করবো নির্বাচন কমিশন নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে।
রিটার্নিং অফিস সূত্রে জানা গেছে, গতকাল পর্যন্ত মেয়র পদে ১০ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩২৪ এবং নারী কাউন্সিলর পদে ৮৭ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এদের মধ্যে ৭৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এখন পর্যন্ত মেয়র পদে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা, জাতীয় পার্টির এমএম নিয়াজ উদ্দিন, ইসলামী আন্দোলনের গাজী আতাউর রহমান, জাকের পার্টির রাজু আহমেদসহ ১০ জন প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন।
তফসিল অনুযায়ী গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রার্থীরা ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত এ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও দাখিল করতে পারবেন। মনোনয়নপত্র বাছাই ৩০ এপ্রিল, এবং প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৮ মে। পরদিন ৯ মে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। ২৫ মে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলাম জানান, নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে কমিশনের পক্ষ থেকে সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও প্রার্থীদের আচরণবিধি মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্য করুন: