সুব্রত কুমার বালা। ছবি: সংগৃহীত |
করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। গেল দুদিন ধরে চলমান বন্দী বিদ্রোহ, আসামির পলায়ন ও মৃত্যুর ঘটনার পর তাকে সরিয়ে দেওয়া হলো।
বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় গাজীপুর জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম জানান, কারা অধিদপ্তর কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালাকে প্রত্যাহার করেছে।
সুব্রত বালার জায়গায় ভারপ্রাপ্ত হিসেবে নতুন জেল সুপার মাইন উদ্দিনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার বিকালে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে থাকা বন্দিরা বিদ্রোহ করে। এ সময় বন্দিরা কারাগার ভেঙে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
কারারক্ষীরা তাদের নিভৃত করার চেষ্টা করলে বন্দিরা কারারক্ষীদের ওপর চড়াও হয়। বন্দিদের কেউ দেয়াল ভেঙে, কেউ দেয়াল টপকে, আবার কেউ দেয়ালের সঙ্গে বিদ্যুতের পাইপ লাগিয়ে কারারক্ষীদের মারধর করে পালিয়ে যেতে চান।
এক পর্যায়ে সেনাবাহিনীকে খবর দিলে তারা কমান্ডো অভিযান চালিয়ে বিদ্রোহ দমন করেন। বন্দিদের মধ্যে ২০৯ জন দেয়াল টপকে পালিয়ে গেছে। এ সময় নিরাপত্তাকর্মীদের গুলিতে ছয়জনের মৃত্যু হয়।
গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। গেল দুদিন ধরে চলমান বন্দী বিদ্রোহ, আসামির পলায়ন ও মৃত্যুর ঘটনার পর তাকে সরিয়ে দেওয়া হলো।
বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় গাজীপুর জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম জানান, কারা অধিদপ্তর কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালাকে প্রত্যাহার করেছে।
সুব্রত বালার জায়গায় ভারপ্রাপ্ত হিসেবে নতুন জেল সুপার মাইন উদ্দিনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার বিকালে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে থাকা বন্দিরা বিদ্রোহ করে। এ সময় বন্দিরা কারাগার ভেঙে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
কারারক্ষীরা তাদের নিভৃত করার চেষ্টা করলে বন্দিরা কারারক্ষীদের ওপর চড়াও হয়। বন্দিদের কেউ দেয়াল ভেঙে, কেউ দেয়াল টপকে, আবার কেউ দেয়ালের সঙ্গে বিদ্যুতের পাইপ লাগিয়ে কারারক্ষীদের মারধর করে পালিয়ে যেতে চান।
এক পর্যায়ে সেনাবাহিনীকে খবর দিলে তারা কমান্ডো অভিযান চালিয়ে বিদ্রোহ দমন করেন। বন্দিদের মধ্যে ২০৯ জন দেয়াল টপকে পালিয়ে গেছে। এ সময় নিরাপত্তাকর্মীদের গুলিতে ছয়জনের মৃত্যু হয়।
মন্তব্য করুন: