![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhJyJ7Hy844xdSGRFvQRZiSs_wyx6JNrwHTJAnFzKNeMfpleYDW4uIuwVK44TCGdBEGwBM9c-PVrD8qRYy2GRoQnLB63g8z2E4nHiIAhcoMryJaCAiRUzt3kYPbhvBvE30s2kVp7M5GmcTV8llth_zn2cBvwR0Oex-mtCMgKywn_872v8OxmBm5jGkk/s16000/gazipur-news.jpg)
করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুরের কালিয়াকৈর পৌরসভার বক্তারপুর এলাকার একটি মাদরাসার ১০ জন শিক্ষার্থীকে দীর্ঘদিন ধরে বলাৎকারের অভিযোগে ওই মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক ইসমাইল হুজুরকে আটক করেছে পুলিশ।
শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে এ ঘটনা প্রকাশ হলে ওই এলাকায় ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়। পরে স্থানীয় লোকজন ও শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা ক্ষিপ্ত হয়ে মাদরাসার একটি কক্ষে অভিযুক্ত শিক্ষকে ঘরবন্দি করে ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইফুল ইসলামকে খবর দেন। এক পর্যায়ে কাউন্সিলরের কাছে নিজের কৃতকর্মের কথা স্বীকার করেন ওই শিক্ষক। পরে ঘটনাটি পুলিশকে জানান স্থানীয়রা। খবর পেয়ে কালিয়াকৈর থানার উপ-পরিদর্শক ফেনসি বিশ্বাস জুয়েল ওই অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করেন।
পরে ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থীদের পরিবারের লোকজন গিয়ে শিক্ষার্থীদের মাদরাসা থেকে উদ্ধার করেন এবং অভিযুক্ত শিক্ষকের উপযুক্ত বিচারের দাবি জানান।
ঘটনার ভুক্তভোগী এক শিক্ষার্থী জানায়, মাঝে মাঝেই রাতে তাদের আলাদা কক্ষে ডেকে নিয়ে যেতেন ওই শিক্ষক। পরে নানা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাদের সঙ্গে এমন করতেন।
পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইফুল ইসলাম জানান, এলাকাবাসী ক্ষুব্ধ ছিল। ওই শিক্ষককে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি সব স্বীকার করেছেন। পরে পুলিশকে খবর দিয়ে তাকে পুলিশের হাতে তোলে দেওয়া হয়েছে।
কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আকবর আলী খান জানান, ঘটনাটি তদন্ত করে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
গাজীপুরের কালিয়াকৈর পৌরসভার বক্তারপুর এলাকার একটি মাদরাসার ১০ জন শিক্ষার্থীকে দীর্ঘদিন ধরে বলাৎকারের অভিযোগে ওই মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক ইসমাইল হুজুরকে আটক করেছে পুলিশ।
শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে এ ঘটনা প্রকাশ হলে ওই এলাকায় ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়। পরে স্থানীয় লোকজন ও শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা ক্ষিপ্ত হয়ে মাদরাসার একটি কক্ষে অভিযুক্ত শিক্ষকে ঘরবন্দি করে ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইফুল ইসলামকে খবর দেন। এক পর্যায়ে কাউন্সিলরের কাছে নিজের কৃতকর্মের কথা স্বীকার করেন ওই শিক্ষক। পরে ঘটনাটি পুলিশকে জানান স্থানীয়রা। খবর পেয়ে কালিয়াকৈর থানার উপ-পরিদর্শক ফেনসি বিশ্বাস জুয়েল ওই অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করেন।
পরে ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থীদের পরিবারের লোকজন গিয়ে শিক্ষার্থীদের মাদরাসা থেকে উদ্ধার করেন এবং অভিযুক্ত শিক্ষকের উপযুক্ত বিচারের দাবি জানান।
ঘটনার ভুক্তভোগী এক শিক্ষার্থী জানায়, মাঝে মাঝেই রাতে তাদের আলাদা কক্ষে ডেকে নিয়ে যেতেন ওই শিক্ষক। পরে নানা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাদের সঙ্গে এমন করতেন।
পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইফুল ইসলাম জানান, এলাকাবাসী ক্ষুব্ধ ছিল। ওই শিক্ষককে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি সব স্বীকার করেছেন। পরে পুলিশকে খবর দিয়ে তাকে পুলিশের হাতে তোলে দেওয়া হয়েছে।
কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আকবর আলী খান জানান, ঘটনাটি তদন্ত করে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মন্তব্য করুন: