করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
শিল্প নগরী গাজীপুরে প্রায় ৫০ লক্ষ শ্রমিকের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণ করে এবার বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে গাজীপুর শ্রম আদালত। ঈদের পর এই শ্রম আদালতের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে।
বুধবার (১২ এপ্রিল) সকালে শ্রম আদালতের যাবতীয় প্রস্তুতি পরিদর্শন শেষে বিজ্ঞ আইনজীবী নেতৃবৃন্দের সাথে কুশল বিনিময়ের সময় শ্রমিক নেত্রী, শামসুন নাহার ভূইয়া এমপি জানান, শ্রমিকদের অমানুষিক কষ্ট এবং দাবিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এবং শ্রমিকদের নেতৃত্বের সুবাদে তিনি গাজীপুরে একটি শ্রম আদালত স্থাপনের চেষ্টা করে আসছিলেন। শ্রম আদালতের বিষয়টির গুরুত্ব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বুঝাতে সক্ষম হলে তিনি সম্মতি দেন এবং সাথে গাজীপুরসহ আরো চারটি অঞ্চলে শ্রম আদালত স্থাপনের অনুমোদন দেন এবং দ্রুত এই আদালতের যাবতীয় কার্যক্রম শুরু করার নির্দেশ দেন। এ প্রেক্ষিতে গাজীপুর শ্রম আদালত চালুর যাবতীয় প্রস্তুতি সমাপ্তির পথে। ঈদের পর যে কোন সময় আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন শেষে এই আদালতের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে। ইতোমধ্যেই আদালতের বিজ্ঞ বিচারক নিয়োগ সহ অন্যান্য প্রায় সব কার্যক্রম সমাপ্ত হয়েছে।
তিনি আরো জানান, দ্রুততম সময়ে শ্রম আদালত স্থাপন করায় গাজীপুরবাসীর পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জন নেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। শ্রম আদালত স্থাপনের মাধ্যমে শ্রমিক অধ্যুষিত গাজীপুরের প্রায় ৫০ লক্ষ শ্রমিকের আশা পূরণ হতে যাচ্ছে।
শিল্প নগরী গাজীপুরে প্রায় ৫০ লক্ষ শ্রমিকের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণ করে এবার বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে গাজীপুর শ্রম আদালত। ঈদের পর এই শ্রম আদালতের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে।
বুধবার (১২ এপ্রিল) সকালে শ্রম আদালতের যাবতীয় প্রস্তুতি পরিদর্শন শেষে বিজ্ঞ আইনজীবী নেতৃবৃন্দের সাথে কুশল বিনিময়ের সময় শ্রমিক নেত্রী, শামসুন নাহার ভূইয়া এমপি জানান, শ্রমিকদের অমানুষিক কষ্ট এবং দাবিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এবং শ্রমিকদের নেতৃত্বের সুবাদে তিনি গাজীপুরে একটি শ্রম আদালত স্থাপনের চেষ্টা করে আসছিলেন। শ্রম আদালতের বিষয়টির গুরুত্ব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বুঝাতে সক্ষম হলে তিনি সম্মতি দেন এবং সাথে গাজীপুরসহ আরো চারটি অঞ্চলে শ্রম আদালত স্থাপনের অনুমোদন দেন এবং দ্রুত এই আদালতের যাবতীয় কার্যক্রম শুরু করার নির্দেশ দেন। এ প্রেক্ষিতে গাজীপুর শ্রম আদালত চালুর যাবতীয় প্রস্তুতি সমাপ্তির পথে। ঈদের পর যে কোন সময় আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন শেষে এই আদালতের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে। ইতোমধ্যেই আদালতের বিজ্ঞ বিচারক নিয়োগ সহ অন্যান্য প্রায় সব কার্যক্রম সমাপ্ত হয়েছে।
তিনি আরো জানান, দ্রুততম সময়ে শ্রম আদালত স্থাপন করায় গাজীপুরবাসীর পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জন নেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। শ্রম আদালত স্থাপনের মাধ্যমে শ্রমিক অধ্যুষিত গাজীপুরের প্রায় ৫০ লক্ষ শ্রমিকের আশা পূরণ হতে যাচ্ছে।
মন্তব্য করুন: