
করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম তার জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষা ফাউন্ডেশন ও জাহাঙ্গীর আলম ব্লাড ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীক ২ হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন বলে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ করা হয়েছে। এ অভিযোগ করেছেন মহানগরীর নলজানি এলাকার বাসিন্দা গাজীপুর সিটি নির্বাচনে গণফ্রন্ট মনোনীত মেয়র প্রার্থী (মাছ প্রতীক) আতিকুল ইসলাম।
আজ বুধবার (২৪ মে ২০২৩) বিকেলে দুদকে গাজীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন গণফ্রন্টের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ মেয়র প্রার্থী।
লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাময়িক বরখাস্ত ও পরে পদত্যাগ করা মেয়র, ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে বহিস্কৃত মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম তার বিতর্কিত জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষা ফাউন্ডেশন ও জাহাঙ্গীর আলম ব্লাড ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে যত টাকা খরচ করেছেন তত টাকা আয় করার মত তার কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নেই। এমনকি তাকে অত টাকা দেওয়ার মত জাহাঙ্গীর আলমের কোন আত্মীয়স্বজনও নেই।
জাহাঙ্গীর আলমের বৈধ ব্যবসার পুঁজি বলতে অনারেবল টেক্সটাইল কম্পোজিট লিমিটেডে =৪৭,৫০,০০০/- টাকা ও জেড আলম অ্যাপারেলস লিমিটেডে =২০,০০,০০০/- টাকার শেয়ার। জাহাঙ্গীর আলমের নির্বাচনী হলফনামা ও আয়কর রিটার্নে দেখানো সম্পদ ও জীবনযাপন এই টাকার লভ্যাংশ থেকে অর্জন করা সম্ভব নয় । জাহাঙ্গীর আলমের নির্বাচনী হলফনামা ও আয়কর রিটার্নে সম্পদ গোপন করার প্রমাণও রয়েছে।
২১ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে জাহাঙ্গীর আলম নিজেই জানিয়েছিলেন, এ বছর ১০ কোটি টাকার বৃত্তি দিয়েছেন। এ ছাড়া ১০০টি ল্যাপটপ দিয়েছেন, নিজ খরচে বিদেশে পর্যন্ত পাঠিয়েছেন একাধিক শিক্ষার্থীকে। গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটি থাকলেও ৫৭টি ওয়ার্ড কমিটি-শূন্য। এসব ওয়ার্ডে সক্রিয় জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষা ফাউন্ডেশন। দলীয় লোক, শিক্ষক, মসজিদের ইমাম, নারী—এই চার ক্যাটাগরিতে প্রতিটি ওয়ার্ডে জাহাঙ্গীরের নিজস্ব কমিটি আছে। অনেকেই এদের ‘জাহাঙ্গীর লীগের’ সদস্য বলে থাকেন। এসব পরিচালনা করতে খরচ হয় কোটি টাকা। এ ছাড়াও ৩২০ জন ‘ট্রাফিক সহকারী’ নিয়োগ করে জাহাঙ্গীর আলম নিজেই গণমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, এ ক্ষেত্রে তার মাসিক ব্যয় ৫০ লাখ টাকার মতো। এভাবে প্রতিবছর খরচ করা টাকা জাহাঙ্গীর আলমের অবৈধ অর্জিত।
জাহাঙ্গীর আলমের অবৈধ টাকার উৎস দুর্নীতি, চাঁদাবাজী, ঝুট সন্ত্রাস, মাদক ব্যবসা। সর্বোপরি অবৈধ সম্পদ অর্জন। জাহাঙ্গীর আলম মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডে প্রকাশ্যেই বিপুল পরিমাণ টাকায় পৃষ্ঠপোষকতা করে থাকেন বলেও অভিযোগে দাবি করা হয়।
অভিযোগে আতিকুল ইসলাম বলেন, প্রদর্শিত সম্পদ অনুযায়ী জাহাঙ্গীর আলমের সকল কর্মকাণ্ডের আয়-ব্যয় এবং জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষা ফাউন্ডেশন ও জাহাঙ্গীর আলম ব্লাড ফাউন্ডেশন এর টাকার উৎস সম্পর্কে তদন্তে অন্তত ২ হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য বেড়িয়ে আসবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
অভিযোগটি তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়।
মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম তার জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষা ফাউন্ডেশন ও জাহাঙ্গীর আলম ব্লাড ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীক ২ হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন বলে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ করা হয়েছে। এ অভিযোগ করেছেন মহানগরীর নলজানি এলাকার বাসিন্দা গাজীপুর সিটি নির্বাচনে গণফ্রন্ট মনোনীত মেয়র প্রার্থী (মাছ প্রতীক) আতিকুল ইসলাম।
আজ বুধবার (২৪ মে ২০২৩) বিকেলে দুদকে গাজীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন গণফ্রন্টের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ মেয়র প্রার্থী।
লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাময়িক বরখাস্ত ও পরে পদত্যাগ করা মেয়র, ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে বহিস্কৃত মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম তার বিতর্কিত জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষা ফাউন্ডেশন ও জাহাঙ্গীর আলম ব্লাড ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে যত টাকা খরচ করেছেন তত টাকা আয় করার মত তার কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নেই। এমনকি তাকে অত টাকা দেওয়ার মত জাহাঙ্গীর আলমের কোন আত্মীয়স্বজনও নেই।
জাহাঙ্গীর আলমের বৈধ ব্যবসার পুঁজি বলতে অনারেবল টেক্সটাইল কম্পোজিট লিমিটেডে =৪৭,৫০,০০০/- টাকা ও জেড আলম অ্যাপারেলস লিমিটেডে =২০,০০,০০০/- টাকার শেয়ার। জাহাঙ্গীর আলমের নির্বাচনী হলফনামা ও আয়কর রিটার্নে দেখানো সম্পদ ও জীবনযাপন এই টাকার লভ্যাংশ থেকে অর্জন করা সম্ভব নয় । জাহাঙ্গীর আলমের নির্বাচনী হলফনামা ও আয়কর রিটার্নে সম্পদ গোপন করার প্রমাণও রয়েছে।
২১ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে জাহাঙ্গীর আলম নিজেই জানিয়েছিলেন, এ বছর ১০ কোটি টাকার বৃত্তি দিয়েছেন। এ ছাড়া ১০০টি ল্যাপটপ দিয়েছেন, নিজ খরচে বিদেশে পর্যন্ত পাঠিয়েছেন একাধিক শিক্ষার্থীকে। গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটি থাকলেও ৫৭টি ওয়ার্ড কমিটি-শূন্য। এসব ওয়ার্ডে সক্রিয় জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষা ফাউন্ডেশন। দলীয় লোক, শিক্ষক, মসজিদের ইমাম, নারী—এই চার ক্যাটাগরিতে প্রতিটি ওয়ার্ডে জাহাঙ্গীরের নিজস্ব কমিটি আছে। অনেকেই এদের ‘জাহাঙ্গীর লীগের’ সদস্য বলে থাকেন। এসব পরিচালনা করতে খরচ হয় কোটি টাকা। এ ছাড়াও ৩২০ জন ‘ট্রাফিক সহকারী’ নিয়োগ করে জাহাঙ্গীর আলম নিজেই গণমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, এ ক্ষেত্রে তার মাসিক ব্যয় ৫০ লাখ টাকার মতো। এভাবে প্রতিবছর খরচ করা টাকা জাহাঙ্গীর আলমের অবৈধ অর্জিত।
জাহাঙ্গীর আলমের অবৈধ টাকার উৎস দুর্নীতি, চাঁদাবাজী, ঝুট সন্ত্রাস, মাদক ব্যবসা। সর্বোপরি অবৈধ সম্পদ অর্জন। জাহাঙ্গীর আলম মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডে প্রকাশ্যেই বিপুল পরিমাণ টাকায় পৃষ্ঠপোষকতা করে থাকেন বলেও অভিযোগে দাবি করা হয়।
অভিযোগে আতিকুল ইসলাম বলেন, প্রদর্শিত সম্পদ অনুযায়ী জাহাঙ্গীর আলমের সকল কর্মকাণ্ডের আয়-ব্যয় এবং জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষা ফাউন্ডেশন ও জাহাঙ্গীর আলম ব্লাড ফাউন্ডেশন এর টাকার উৎস সম্পর্কে তদন্তে অন্তত ২ হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য বেড়িয়ে আসবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
অভিযোগটি তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়।

মন্তব্য করুন: