
করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
জায়েদা খাতুন গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের হলফনামায় উল্লেখ করেননি কিন্তু আয়কর রিটার্নে আছে এমন চার কোটি ছেষট্টি লাখ টাকাকে অবৈধ টাকা হিসেবে চিহ্নিত করে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
জায়েদা খাতুন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাময়িক বরখাস্ত ও পরে পদত্যাগ করা মেয়র ও গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের মা। তিনি স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হিসেবে ঘড়ি প্রথীকে নির্বাচন করছেন।
রোববার (২১ মে ২০২৩) বিকেলে দুর্নীতি দমন কমিশনের গাজীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়, গাজীপুর এর উপপরিচালক বরাবরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন গণফ্রন্ট মনোনীত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। তিনি মাছ প্রথীকে নির্বাচন করছেন।
অভিযোগে বলা হয়, গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন, ঠিকানা: ২২৭/৬, ছয়দানা, গাজীপুর এর রহস্যজনক =৪,৬৬,০০,০০০/- (চার কোটি ছেষট্টি লাখ ) সন্ধান পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্ত জায়েদা খাতুনের নির্বাচনী হলফনামার সঙ্গে দাখিল করা ২০২২-২০২৩ কর বর্ষের আয়কর রিটার্নে দেখা যায় তিনি ব্যবসার পুঁজি (মূলধনের জের) হিসেবে দেখিয়েছেন =৪,৬৬,০০,০০০/- (চার কোটি ছেষট্টি লাখ ) টাকা। এই টাকা জায়েদা খাতুন কোথায় রেখেছেন বা কোথায় বিনিয়োগ করা আছে বা কোথায় কী ব্যবসা চলে তা জায়েদা খাতুন তার নির্বাচনী হলফনামায় উল্লেখ করেননি।
উল্লিখিত টাকাসহ জায়েদা খাতুনের কাছে আরো অবৈধ টাকা রয়েছে, যা তারা দেশ বিরোধী কর্মকান্ডে ব্যবহার করতে পারে বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
রোববার (২১ মে ২০২৩) বিকেলে দুর্নীতি দমন কমিশনের গাজীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়, গাজীপুর এর উপপরিচালক বরাবরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন গণফ্রন্ট মনোনীত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। তিনি মাছ প্রথীকে নির্বাচন করছেন।
অভিযোগে বলা হয়, গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন, ঠিকানা: ২২৭/৬, ছয়দানা, গাজীপুর এর রহস্যজনক =৪,৬৬,০০,০০০/- (চার কোটি ছেষট্টি লাখ ) সন্ধান পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্ত জায়েদা খাতুনের নির্বাচনী হলফনামার সঙ্গে দাখিল করা ২০২২-২০২৩ কর বর্ষের আয়কর রিটার্নে দেখা যায় তিনি ব্যবসার পুঁজি (মূলধনের জের) হিসেবে দেখিয়েছেন =৪,৬৬,০০,০০০/- (চার কোটি ছেষট্টি লাখ ) টাকা। এই টাকা জায়েদা খাতুন কোথায় রেখেছেন বা কোথায় বিনিয়োগ করা আছে বা কোথায় কী ব্যবসা চলে তা জায়েদা খাতুন তার নির্বাচনী হলফনামায় উল্লেখ করেননি।
উল্লিখিত টাকাসহ জায়েদা খাতুনের কাছে আরো অবৈধ টাকা রয়েছে, যা তারা দেশ বিরোধী কর্মকান্ডে ব্যবহার করতে পারে বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগটি তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়।

মন্তব্য করুন: