
করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাময়িক বরখাস্ত ও পরে পদত্যাগ করা মেয়র ও গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে আওয়ামী লীগ থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করার খুশিতে গাজীপুরে মিষ্টি বিতরণ করে উদযাপন করা হয়েছে। জেলার বিভিন্ন স্থানের মিষ্টি বিতরণ ও খুশির খবরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সয়লাব হয়ে গেছে। গাজীপুরের মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন।
আজ সোমবার (১৫ মে ২০২৩) জাহাঙ্গীর আলমকে আলমকে আওয়ামী লীগ থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়। সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাময়িক বরখাস্ত ও পরে পদত্যাগ করা মেয়র ও গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে আওয়ামী লীগ থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করার খুশিতে গাজীপুরে মিষ্টি বিতরণ করে উদযাপন করা হয়েছে। জেলার বিভিন্ন স্থানের মিষ্টি বিতরণ ও খুশির খবরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সয়লাব হয়ে গেছে। গাজীপুরের মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন।
আজ সোমবার (১৫ মে ২০২৩) জাহাঙ্গীর আলমকে আলমকে আওয়ামী লীগ থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়। সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, ‘আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ সংগঠনের গঠনতন্ত্রের বিধি মোতাবেক গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলমকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করেছে। এটি অবিলম্বে কার্যকর হবে।’
এর আগে, রোববার (১৪ মে) আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলীয় সভাপতিমণ্ডলীর সভায় জাহাঙ্গীর আলমকে স্থায়ী বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়।
বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, সভায় গাজীপুর সিটি করপোরেশনসহ আসন্ন পাঁচ সিটি নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়। ওই সময় আওয়ামী লীগ নেতা হলেও দলের বিরুদ্ধে গিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার চেষ্টা করায় জাহাঙ্গীর আলমের বিষয়ে আলোচনা ওঠে।
পরে সম্পাদকমণ্ডলীর নেতারা বলেন, জাহাঙ্গীর আলমকে এর আগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের নিয়ে কটূক্তি করার জন্য দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়েছিল। পরে ক্ষমা চাওয়ায় তার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু এখন তিনি আবার দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিলেন। একই সঙ্গে তার মাকেও তিনি প্রার্থী করেন।
নিজের মনোনয়ন বাতিল হওয়ার পরে মায়ের পক্ষে প্রচারণা করছেন জাহাঙ্গীর। দলের বিপক্ষে কথা বলছেন তিনি। এসব কারণে জাহাঙ্গীর আলমকে দল থেকে চিরতরে বহিষ্কারের সুপারিশ করেন তারা। এছাড়াও জাহাঙ্গীর আলম যেন দলের কোনো কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে না পারেন সে বিষয়েও সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এর আগে, রোববার (১৪ মে) আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলীয় সভাপতিমণ্ডলীর সভায় জাহাঙ্গীর আলমকে স্থায়ী বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়।
বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, সভায় গাজীপুর সিটি করপোরেশনসহ আসন্ন পাঁচ সিটি নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়। ওই সময় আওয়ামী লীগ নেতা হলেও দলের বিরুদ্ধে গিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার চেষ্টা করায় জাহাঙ্গীর আলমের বিষয়ে আলোচনা ওঠে।
পরে সম্পাদকমণ্ডলীর নেতারা বলেন, জাহাঙ্গীর আলমকে এর আগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের নিয়ে কটূক্তি করার জন্য দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়েছিল। পরে ক্ষমা চাওয়ায় তার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু এখন তিনি আবার দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিলেন। একই সঙ্গে তার মাকেও তিনি প্রার্থী করেন।
নিজের মনোনয়ন বাতিল হওয়ার পরে মায়ের পক্ষে প্রচারণা করছেন জাহাঙ্গীর। দলের বিপক্ষে কথা বলছেন তিনি। এসব কারণে জাহাঙ্গীর আলমকে দল থেকে চিরতরে বহিষ্কারের সুপারিশ করেন তারা। এছাড়াও জাহাঙ্গীর আলম যেন দলের কোনো কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে না পারেন সে বিষয়েও সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
মন্তব্য করুন: