
স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
বিধি ভঙ্গ করে প্রচারপত্রে ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের ছবি ও নাম ব্যবহার করায় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের প্রার্থীতা বাতিল হতে পারে। বিষয়টি এখন গাজীপুরের 'টক অব দ্যা সিটি'।
সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন আচরণ বিধিমালা ৮ এর পোস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল সংক্রান্ত বাধানিষেধ এর ৫ নম্বর বিধি অনুযায়ী নির্বাচনি প্রচারণায় কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নিজ ছবি ও প্রতীক ব্যতীত অন্য কারো নাম, ছবি বা প্রতীক ছাপাতে কিংবা ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে শর্ত থাকে যে, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কোনো রাজনৈতিক দলের মনোনীত হলে সে ক্ষেত্রে তিনি কেবল তার দলের বর্তমান দলীয় প্রধানের ছবি পোস্টার বা লিফলেটে ছাপাতে পারবেন।
জায়েদা খাতুন নির্বাচনি পোস্টার ও লিফলেটে তার ছেলে বরখাস্ত মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের নাম ও ছবি ছেপে এবং তা ব্যাপকভাবে প্রচার করে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন আচরণ বিধিমালা ভঙ্গ করেছেন।
বিধি ভঙ্গ করে প্রচারপত্রে ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের ছবি ও নাম ব্যবহার করায় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের প্রার্থীতা বাতিল হতে পারে। বিষয়টি এখন গাজীপুরের 'টক অব দ্যা সিটি'।
সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন আচরণ বিধিমালা ৮ এর পোস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল সংক্রান্ত বাধানিষেধ এর ৫ নম্বর বিধি অনুযায়ী নির্বাচনি প্রচারণায় কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নিজ ছবি ও প্রতীক ব্যতীত অন্য কারো নাম, ছবি বা প্রতীক ছাপাতে কিংবা ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে শর্ত থাকে যে, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কোনো রাজনৈতিক দলের মনোনীত হলে সে ক্ষেত্রে তিনি কেবল তার দলের বর্তমান দলীয় প্রধানের ছবি পোস্টার বা লিফলেটে ছাপাতে পারবেন।
জায়েদা খাতুন নির্বাচনি পোস্টার ও লিফলেটে তার ছেলে বরখাস্ত মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের নাম ও ছবি ছেপে এবং তা ব্যাপকভাবে প্রচার করে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন আচরণ বিধিমালা ভঙ্গ করেছেন।

সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন আচরণ বিধিমালা ৩২ এর ১ বিধি অনুযায়ী 'কমিশন কর্তৃক প্রার্থিতা বাতিল' এ আছে, এই বিধিমালার অন্যান্য বিধানে যা কিছুই থাকুক না কেন, যদি কোনো উৎস হতে প্রাপ্ত রেকর্ড কিংবা লিখিত রিপোর্ট হতে কমিশনের নিকট প্রতীয়মান হয় যে, মেয়র বা কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো প্রার্থী বা তার নির্বাচনি এজেন্ট এই বিধিমালার কোনো বিধি লঙ্ঘন করেছেন বা লঙ্ঘনের চেষ্টা করেছেন এবং অনুরূপ লঙ্ঘন বা লঙ্ঘনের চেষ্টার জন্য, তিনি মেয়র বা, ক্ষেত্রমত, কাউন্সিলর নির্বাচিত হবার অযোগ্য হতে পারেন, তা হলে কমিশন বিষয়টি সম্পর্কে তাৎক্ষণিক তদন্তের নির্দেশ প্রদান করতে পারেন।
উপবিধি ((১) এর অধীন তদন্ত রিপোর্ট প্রাপ্তির পর কমিশন যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তার নির্বাচনি এজেন্ট বা তার নির্দেশে বা তার পক্ষে তার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সম্মতিতে অন্য কোন ব্যক্তি, সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান এই বিধিমালার কোন বিধান লঙ্ঘন করেছেন বা লঙ্ঘনের চেষ্টার জন্য তিনি মেয়র বা কাউন্সিলর নির্বাচিত হবার অযোগ্য হতে পারেন, তা হলে কমিশন, তাৎক্ষণিকভাবে লিখিত আদেশ দ্বারা, উক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করতে পারবেন।
সাংবাদিক নেতা রাহিম সরকার বলেন, এক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন তার দায়িত্ব কতটুকু পালন করছেন তার উপর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীসহ গাজীপুরবাসী প্রখর দৃষ্টি রাখছেন।
বিস্তারিত আসছে ...
বিস্তারিত আসছে ...
মন্তব্য করুন: