![]() |
মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম |
করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
আয়কর রিটার্নে সম্পদ ও তথ্য গোপন করায় জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে গণফ্রন্ট মনোনিত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম আজ মঙ্গলবার, ০২ মে ২০২৩ দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, গাজীপুরে এ অভিযোগ দায়ের করেন। আয়কর অফিসের কতিপয় কর্মকর্তার যোগসাজসে মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম আয়কর রিটার্নে ব্যাপক গড়মিল করেছে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগে বলা হয়, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাময়িক বরখাস্ত ও পরে পদত্যাগী মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম সম্পদ গোপন করেছেন, যা তারই নির্বাচনী হলফনামায় উঠে এসেছে। মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের ২০১৯-২০২০ ও ২০২০-২০২১ অর্থ বছরের আয়কর রিটার্ন/বিবরণীতেও সম্পদ গোপন করার ও আয়-ব্যয়ের হিসাবে গড়মিল লক্ষ করা গেছে।
অভিযোগে আরও বলা হয়, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের ছয়দানা-হারিকেনস্থ বাড়ির আধুনিক সুপরিসর লিফট, ২ ডজন এসি, ফ্রিজ, টিভি, কম্পিউটার, ল্যাপটপসহ ইলেকট্রনিক সামগ্রী দেখিয়েছে মাত্র ১ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা, আর কনফারেন্স টেবিল ও অর্ধশত চেয়ার, আলিশান খাট, রাজকীয় সোফাসহ আসবাবপত্র দেখিয়েছে মাত্র ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। এতে ৫ কোটি টাকার গড়মিল বেড়িয়ে আসবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
এছাড়াও মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের আয়কর রিটার্ন/বিবরণীতে উল্লিখিত Private Supply ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স, অন্যান্য লাইসেন্স, অফিস, কর্মী, সরবরাহকৃত মালামালের উৎস ও বৈধতা, ভ্যাট প্রদানের প্রমাণ, এবং আয়-ব্যয়ের ক্ষেত্রে গড়মিল রয়েছে। (মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম তার Private Supply ব্যবসায় ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে ২৮,৬৭,০০.০০০/- টাকার ও ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে ৩৪,৭৭,০০,০০০/- টাকার বিল গ্রহণ করেছে বলে আয়কর রিটার্নে উল্লেখ্য করেছে।)
মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম আয়কর রির্টানে ২ টি কোম্পানীর বিনিয়োগকারী শেয়ারহোল্ডার হিসেবে লাভ-ক্ষতির হিসাব এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে বেতন-ভাতা গ্রহণের বিষয়গুলো গোপন করেছে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
আয়কর রিটার্নে সম্পদ ও তথ্য গোপন করায় জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে গণফ্রন্ট মনোনিত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম আজ মঙ্গলবার, ০২ মে ২০২৩ দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, গাজীপুরে এ অভিযোগ দায়ের করেন। আয়কর অফিসের কতিপয় কর্মকর্তার যোগসাজসে মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম আয়কর রিটার্নে ব্যাপক গড়মিল করেছে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগে বলা হয়, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাময়িক বরখাস্ত ও পরে পদত্যাগী মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম সম্পদ গোপন করেছেন, যা তারই নির্বাচনী হলফনামায় উঠে এসেছে। মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের ২০১৯-২০২০ ও ২০২০-২০২১ অর্থ বছরের আয়কর রিটার্ন/বিবরণীতেও সম্পদ গোপন করার ও আয়-ব্যয়ের হিসাবে গড়মিল লক্ষ করা গেছে।
অভিযোগে আরও বলা হয়, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের ছয়দানা-হারিকেনস্থ বাড়ির আধুনিক সুপরিসর লিফট, ২ ডজন এসি, ফ্রিজ, টিভি, কম্পিউটার, ল্যাপটপসহ ইলেকট্রনিক সামগ্রী দেখিয়েছে মাত্র ১ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা, আর কনফারেন্স টেবিল ও অর্ধশত চেয়ার, আলিশান খাট, রাজকীয় সোফাসহ আসবাবপত্র দেখিয়েছে মাত্র ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। এতে ৫ কোটি টাকার গড়মিল বেড়িয়ে আসবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
এছাড়াও মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের আয়কর রিটার্ন/বিবরণীতে উল্লিখিত Private Supply ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স, অন্যান্য লাইসেন্স, অফিস, কর্মী, সরবরাহকৃত মালামালের উৎস ও বৈধতা, ভ্যাট প্রদানের প্রমাণ, এবং আয়-ব্যয়ের ক্ষেত্রে গড়মিল রয়েছে। (মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম তার Private Supply ব্যবসায় ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে ২৮,৬৭,০০.০০০/- টাকার ও ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে ৩৪,৭৭,০০,০০০/- টাকার বিল গ্রহণ করেছে বলে আয়কর রিটার্নে উল্লেখ্য করেছে।)
মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম আয়কর রির্টানে ২ টি কোম্পানীর বিনিয়োগকারী শেয়ারহোল্ডার হিসেবে লাভ-ক্ষতির হিসাব এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে বেতন-ভাতা গ্রহণের বিষয়গুলো গোপন করেছে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন: