
বিশেষ প্রতিবেদন
তফসিল ঘোষণা করায় আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়ে গেছে গাজীপুরে সিটি করপোরেশনের (গাসিক) নির্বাচন। দেশের সর্ববৃহৎ এ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে শতভাগ ভোট গ্রহণ করা হবে ইভিএমের মাধ্যমে। তফসিল অনুযায়ী গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিল ২৭ এপ্রিল, মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ৩০ এপ্রিল। এরপর প্রার্থিতা প্রত্যাহার ৮ মে, প্রতীক বরাদ্দ ৯ মে এবং ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ২৫ মে।
ইতোমধ্যে নির্বাচনের মাঠ ঠিক করতে শেষ পর্যায়ের কাজ করছেন আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও ইসলামী আন্দোলনের নেতারা। ভোটের মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে নেই বিএনপি। বিএনপির অন্তত দুজন নেতা দলের সমর্থন না পেলেও নির্বাচন করবেন বলে জানা গেছে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগই রয়েছে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। গাসিক নির্বাচনে বেশ ক’জন প্রার্থী আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে শেষ মুহূর্তের তোড়জোড় করেছেন। যদিও দলীয় প্রার্থী নিয়ে খোদ আওয়ামী লীগেই চলছে নানা আলোচনা ও মেরুকরণ।
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন গাসিক’র বর্তমান মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) আসাদুর রহমান কিরণ, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খান, আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সাবেক সদস্য ও গাজীপুর সিটির ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আব্দুল্লাহ আল মামুন মন্ডল, গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল এবং যুবলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম। এছাড়াও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী বেশকিছু নতুন মুখের পোস্টার নগরজুড়ে দেখা যাচ্ছে।
ইতোমধ্যে জাতীয় পার্টি সমাবেশ করে মেয়র পদে গাজীপুর মহানগর সভাপতি ও সাবেক সেক্রেটারি এম.এম নিয়াজ উদ্দিনের প্রার্থীতা ঘোষণা করেছে। সম্প্রতি চান্দনা চৌরাস্তায় এক জনসভায় নিয়াজ উদ্দিনকে মেয়র প্রার্থী ঘোষণা করা হয়।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমানের নাম ঘোষণা করা হয়েছে দলটির পক্ষ থেকে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম ১৮ মার্চ নগরীর সাগর সৈকত কনভেনশন সেন্টারে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ঘোষণা দেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দলীয় কোন্দলের কারণে ২০১৩ সালে অনুষ্ঠিত গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রথম নিবার্চনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খান পরাজিত হন। ওই নির্বাচনে জয়ী হন বিএনপির প্রার্থী অধ্যাপক এমএ মান্নান। পরবর্তীতে ২০১৮ সালের জুনে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় নিবার্চনে আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর আলম জয়লাভ করেন। কিন্তু এবার নিবার্চন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে আবারও আওয়ামী লীগে বিভাজনও স্পষ্ট হচ্ছে।
কালো টাকা, স্বেচ্ছাচারিতা, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি, বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ এবং বাংলাদেশসহ জেলার সিনিয়র নেতাদের সম্পর্কে কটুক্তি, গণমাধ্যম-পেশাজীবী সংগঠন গাজীপুর প্রেসক্লাব-এর নির্বাচিত চেয়ার জবরদখল ইত্যাদি কারণে জাহাঙ্গীর আলম দল থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কৃত হন। মেয়র পদ থেকেও তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। দলীয় ক্ষমা ঘোষণা করা হলেও এখনো আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ ফিরে পাননি জাহাঙ্গীর আলম। সেই হিসেবে গাসিক নির্বাচনে জাহাঙ্গীর আলমের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়া অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে। বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণা থাকায় এবং জাহাঙ্গীর আলমের অনুগত ভক্তরা তাকে নৌকার প্রার্থী হিসেবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার প্রচারণা চালাতে থাকলেও রমজান শুরুর আগ থেকেই জাহাঙ্গীর আলম বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে, মসজিদে এবং ওয়াজ মাহফিলে হেফাজতে ইসলাম ও জামায়াত শিবিরের কর্মীদের সংগঠিত করার মাধ্যমে তার প্রচার প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন। কৌশলে নির্বাচনী প্রচারণার পাশাপাশি নতুন করে কাউন্সিলরদের স্বাক্ষর জালিয়াতি এবং সরকার বিরোধী বক্তব্য দিয়েে আলোচনা-সমালোচনায় আছেন জাহাঙ্গীর আলম। তিনি এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন।
তফসিল ঘোষণা করায় আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়ে গেছে গাজীপুরে সিটি করপোরেশনের (গাসিক) নির্বাচন। দেশের সর্ববৃহৎ এ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে শতভাগ ভোট গ্রহণ করা হবে ইভিএমের মাধ্যমে। তফসিল অনুযায়ী গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিল ২৭ এপ্রিল, মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ৩০ এপ্রিল। এরপর প্রার্থিতা প্রত্যাহার ৮ মে, প্রতীক বরাদ্দ ৯ মে এবং ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ২৫ মে।
ইতোমধ্যে নির্বাচনের মাঠ ঠিক করতে শেষ পর্যায়ের কাজ করছেন আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও ইসলামী আন্দোলনের নেতারা। ভোটের মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে নেই বিএনপি। বিএনপির অন্তত দুজন নেতা দলের সমর্থন না পেলেও নির্বাচন করবেন বলে জানা গেছে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগই রয়েছে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। গাসিক নির্বাচনে বেশ ক’জন প্রার্থী আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে শেষ মুহূর্তের তোড়জোড় করেছেন। যদিও দলীয় প্রার্থী নিয়ে খোদ আওয়ামী লীগেই চলছে নানা আলোচনা ও মেরুকরণ।
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন গাসিক’র বর্তমান মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) আসাদুর রহমান কিরণ, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খান, আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সাবেক সদস্য ও গাজীপুর সিটির ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আব্দুল্লাহ আল মামুন মন্ডল, গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল এবং যুবলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম। এছাড়াও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী বেশকিছু নতুন মুখের পোস্টার নগরজুড়ে দেখা যাচ্ছে।
ইতোমধ্যে জাতীয় পার্টি সমাবেশ করে মেয়র পদে গাজীপুর মহানগর সভাপতি ও সাবেক সেক্রেটারি এম.এম নিয়াজ উদ্দিনের প্রার্থীতা ঘোষণা করেছে। সম্প্রতি চান্দনা চৌরাস্তায় এক জনসভায় নিয়াজ উদ্দিনকে মেয়র প্রার্থী ঘোষণা করা হয়।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমানের নাম ঘোষণা করা হয়েছে দলটির পক্ষ থেকে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম ১৮ মার্চ নগরীর সাগর সৈকত কনভেনশন সেন্টারে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ঘোষণা দেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দলীয় কোন্দলের কারণে ২০১৩ সালে অনুষ্ঠিত গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রথম নিবার্চনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খান পরাজিত হন। ওই নির্বাচনে জয়ী হন বিএনপির প্রার্থী অধ্যাপক এমএ মান্নান। পরবর্তীতে ২০১৮ সালের জুনে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় নিবার্চনে আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর আলম জয়লাভ করেন। কিন্তু এবার নিবার্চন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে আবারও আওয়ামী লীগে বিভাজনও স্পষ্ট হচ্ছে।
কালো টাকা, স্বেচ্ছাচারিতা, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি, বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ এবং বাংলাদেশসহ জেলার সিনিয়র নেতাদের সম্পর্কে কটুক্তি, গণমাধ্যম-পেশাজীবী সংগঠন গাজীপুর প্রেসক্লাব-এর নির্বাচিত চেয়ার জবরদখল ইত্যাদি কারণে জাহাঙ্গীর আলম দল থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কৃত হন। মেয়র পদ থেকেও তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। দলীয় ক্ষমা ঘোষণা করা হলেও এখনো আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ ফিরে পাননি জাহাঙ্গীর আলম। সেই হিসেবে গাসিক নির্বাচনে জাহাঙ্গীর আলমের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়া অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে। বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণা থাকায় এবং জাহাঙ্গীর আলমের অনুগত ভক্তরা তাকে নৌকার প্রার্থী হিসেবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার প্রচারণা চালাতে থাকলেও রমজান শুরুর আগ থেকেই জাহাঙ্গীর আলম বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে, মসজিদে এবং ওয়াজ মাহফিলে হেফাজতে ইসলাম ও জামায়াত শিবিরের কর্মীদের সংগঠিত করার মাধ্যমে তার প্রচার প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন। কৌশলে নির্বাচনী প্রচারণার পাশাপাশি নতুন করে কাউন্সিলরদের স্বাক্ষর জালিয়াতি এবং সরকার বিরোধী বক্তব্য দিয়েে আলোচনা-সমালোচনায় আছেন জাহাঙ্গীর আলম। তিনি এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন।
গাসিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়ার চেষ্টা করছেন গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খান। টঙ্গী এলাকায় জনপ্রিয় হলেও পুরো সিটি করপোরেশন এলাকা জুড়ে তিনি অতটা জনপ্রিয় নন। তার মনোনয়ন প্রাপ্তি কেবল আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের উপরই নির্ভর করে।
অপরদিকে গাসিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে শীর্ষে রয়েছেন গাসিক ৪৩ নম্বর ওয়র্ডের কাউন্সিলর ও বর্তমান মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) আসাদুর রহমান কিরণ। আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারক মহলের সম্মতি নিয়েই তিনি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছেন। দুই মেয়াদে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে মেয়রের (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব পালন করে সিটি করপোরেশন পরিচালনায় আসাদুর রহমান কিরণ যে অভিজ্ঞতা ও জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন তা আওয়ামী লীগ কাজে লাগাতে পারেন বলেই অভিজ্ঞ মহল মত পোষণ করছেন। জেলার শীর্ষ নেতারা এবারের গাসিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে আসাদুর রহমান কিরণের প্রতি সমর্থন জানিয়ে হাইকমান্ডের কাছে সুপারিশ করেছেন বলে জানা গেছে। অপরদিকে খোদ ভোটারদের মাঝেও আলোচনা আছেন আসাদুর রহমান কিরণ।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) আসাদুর রহমান কিরণ বলেন, আমি শূন্য হাতে এই সিটি করপোরেশনের দায়িত্ব নিয়েছিলাম। সেই সিটি করপোরেশন এখন স্বচ্ছ ও সুন্দর হয়েছে। গাজীপুর সিটিকে একটি স্মার্ট সিটি হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আমার ব্যাপক পরিকল্পনা রয়েছে, সেই লক্ষ্যেই আমি কাজ করে যাচ্ছি।
গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খান বলেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন খুবই সন্নিকটে। আপনারা জানেন আমার স্থানীয় সরকার বিভাগে কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে। গাজীপুর নগরীর মানুষ আমাকে চায়, দলীয় লোক আমাকে চায়। দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচারণা চলছে। আমি দল থেকে মেয়র পদে নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন চাইবো। আশা করি দল আমাকে নমিনেশন দেবে।
আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সাবেক সদস্য ও গাজীপুর সিটির ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আব্দুল্লাহ আল মামুন মন্ডল বলেন, আমার জনকল্যাণমূলক কর্মকান্ডের কারণে বিশ্বাস করি এবারের নির্বাচনে আমি দলীয় সমর্থনে নৌকা প্রতীক নিতে সক্ষম হব। বিগত দুই মেয়াদে যা হয়নি কিন্তু খুবই প্রয়োজনীয় নগরবাসীর সর্বোচ্চ নাগরিক সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আধুনিক স্মার্ট নগর ভবন গড়ে তুলব। সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করার মাধ্যমে শিক্ষাবান্ধব নগরী গড়ে তুলব।
জাতীয় পার্টির প্রার্থী এমএম নিয়াজ উদ্দিন বলেন, বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধি, গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি, অনিয়ম ও দুর্নীতিসহ নানা কারণে মানুষ অতিষ্ঠ। যার ফলে গাজীপুরবাসী জাতীয় পার্টিকে ভোট দেবে। আমরা সেভাবেই কাজ করে যাচ্ছি।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে পীর সাহেব চরমোনাই মনোনীত মেয়র প্রার্থী মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, আমরা একটি স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। নিরপেক্ষ প্রশাসন চাই। যাতে এই সিটি করপোরেশনের মানুষ সঠিকভাবে ভোট প্রদান করতে পারেন।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সব পেশার মানুষ আমার সঙ্গে রয়েছে। নগরবাসী আমাকে ভালোবাসেন। তাদের ইচ্ছার মূল্য দিতে আগামী নিবার্চনে অংশ নিতে প্রার্থী হতে দলের কাছে মনোনয়ন চাইবো। আশা করছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সোনার বাংলা বিনির্মাণে অতীতের মত কাজ করে যাবো।
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও গত নিবার্চনে বিএনপির প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার বলেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন বিষয়ে দল আমাদের এখনো কিছু জানায়নি। এবিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। যার ফলে নির্বাচন প্রচরণা বা অংশগ্রহণ করার প্রশ্নই আসে না। তবে দল নির্বাচন করতে চাইলে আমি নিশ্চিত প্রার্থী হবো।
জাতীয় পার্টির প্রার্থী এমএম নিয়াজ উদ্দিন বলেন, বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধি, গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি, অনিয়ম ও দুর্নীতিসহ নানা কারণে মানুষ অতিষ্ঠ। যার ফলে গাজীপুরবাসী জাতীয় পার্টিকে ভোট দেবে। আমরা সেভাবেই কাজ করে যাচ্ছি।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে পীর সাহেব চরমোনাই মনোনীত মেয়র প্রার্থী মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, আমরা একটি স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। নিরপেক্ষ প্রশাসন চাই। যাতে এই সিটি করপোরেশনের মানুষ সঠিকভাবে ভোট প্রদান করতে পারেন।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সব পেশার মানুষ আমার সঙ্গে রয়েছে। নগরবাসী আমাকে ভালোবাসেন। তাদের ইচ্ছার মূল্য দিতে আগামী নিবার্চনে অংশ নিতে প্রার্থী হতে দলের কাছে মনোনয়ন চাইবো। আশা করছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সোনার বাংলা বিনির্মাণে অতীতের মত কাজ করে যাবো।
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও গত নিবার্চনে বিএনপির প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার বলেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন বিষয়ে দল আমাদের এখনো কিছু জানায়নি। এবিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। যার ফলে নির্বাচন প্রচরণা বা অংশগ্রহণ করার প্রশ্নই আসে না। তবে দল নির্বাচন করতে চাইলে আমি নিশ্চিত প্রার্থী হবো।
মন্তব্য করুন: