![]() |
মো. জাহাঙ্গীর আলম। (ফাইল ফটো) |
করেসপন্ডেন্ট, গাজীপুর
উচ্চ আদালতের রায়ে মেয়র পদ ফিরে পাবে বলে নগরজুড়ে আনন্দ মিছিলসহ ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুুতি নিয়েছেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের (গাসিক) সাময়িক বরখাস্ত মেয়র মো. জাহাঙ্গীর আলম। বিভিন্ন স্থানে তার অনুসারীদের পতাকা-ফেস্টুন জড়ো করতে দেখা গেছে। মহানগরের বিভিন্ন এলাকা ঘুড়ে এমনই আমেজ চোখে পড়েছে।
গত বছরের ১৪ আগস্ট গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া জাহাঙ্গীর আলম পদ ফিরে পেতে হাইকোর্টে রিট করেন। রিটে তাকে সাময়িক বরখাস্তের আইনগত বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়। ব্যারিস্টার মশিউর রহমান সবুজ জাহাঙ্গীর আলমের পক্ষে এ রিট করেন। রুলের প্রাথমিক শুনানি হয়েছে গত ১৫ মার্চ। আজ ২৮ মার্চ পরবর্তী শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে আদালতে জাহাঙ্গীর আলমের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী।
জাহাঙ্গীরের আইনজীবী ব্যারিস্টার বেলায়েত হোসেন সাংবাদিকদের বলেছিলেন “আওয়ামী লীগ থেকে জাহাঙ্গীর আলমকে ক্ষমা করে দিয়েছে, এ বিষয়টি আদালতে উপস্থাপন করেছি।”
প্রকৃতপক্ষে, জাহাঙ্গীরকে আওয়ামী লীগ থেকে শর্তসাপেক্ষে ক্ষমা করা হয় যা তার মেয়র পদ সম্পর্কিত নয়। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গোপনে ধারণ করা তৎকালীন মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের কথোপকথনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তাতে জাহাঙ্গীরকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধ ও গাজীপুর জেলার কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করতে শোনা যায়। এরপর কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়। তবে নোটিশের জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় ওই বছরের ১৯ নভেম্বর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভায় মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলমকে দল থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়, একইসাথে দলে তার প্রাথমিক সদস্যপদও বাতিল করা হয়। গত ১৭ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির বৈঠকে দলের শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ড ও স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে বহিষ্কার হওয়া নেতাদের আবেদনের ভিত্তিতে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত হয়। ওই সভার আগে যারা দোষ স্বীকার করে আবেদন করেছিলেন, তাদের ক্ষমা ঘোষণা করা হয়েছিল। এতে শর্ত সাপেক্ষে ক্ষমা পান জাহাঙ্গীর আলম। ক্ষমা ঘোষণা সংক্রান্ত আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সই করা চিঠিতে বলা হয়, আওয়ামী লীগের স্বার্থ, আদর্শ, শৃঙ্খলা, তথা গঠনতন্ত্র ও ঘোষণাপত্র পরিপন্থী সম্পৃক্ততার জন্য ইতোপূর্বে জাহাঙ্গীর আলমকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার/অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। অভিযোগ স্বীকার করে তিনি ভবিষ্যতে এই ধরনের কর্মকাণ্ডে যুক্ত না হওয়ার বিষয়ে লিখিত অঙ্গীকার করেছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৭ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের সিদ্ধান্ত অনুসারে তাকে ক্ষমা করা হয়। তবে ভবিষ্যতে এ ধরনের সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হলে তা ক্ষমার অযোগ্য বিবেচিত হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
জাহাঙ্গীরের রীটের রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করা অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন বলেন, “জাহাঙ্গীর আলমকে যেসব অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে তদন্ত এখনো চলমান রয়েছে।”
বিভিন্ন অভিযোগে গত ২৫ নভেম্বর তাকে বরখাস্ত করে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-সচিব মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। জাহাঙ্গীর আলমকে মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করার প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে ভুয়া টেন্ডার, আরএফকিউ, বিভিন্ন পদে অযৌক্তিক লোকবল নিয়োগ, বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে ভুয়া বিল-ভাউচারের মাধ্যমে ও একই কাজ বিভিন্ন প্রকল্পে দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ এবং প্রতিবছর হাট-বাজার ইজারার অর্থ যথাযথভাবে নির্ধারিত খাতে জমা না রাখাসহ নানাবিধ অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, ক্ষমতার অপব্যবহার, বিধিনিষেধ পরিপন্থী কার্যকলাপ, দুর্নীতি ও ইচ্ছাকৃত অপশাসনের শামিল, যা করপোরেশন আইনের ধারা ১৩ (১) (ঘ) অনুযায়ী অপসারণযোগ্য অপরাধ। এসব অভিযোগের তদন্ত কার্যক্রম শুরুর মাধ্যমে ২০০৯ সালের সিটি করপোরেশন আইনের ১৩ ধারা মতে অপসারণের কার্যক্রম আরম্ভ করা হয়েছে। তাই সিটি করপোরেশন আইনের ধারা ১২ (১) অনুযায়ী, সুষ্ঠু তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনার স্বার্থে জাহাঙ্গীর আলমকে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়রের পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
এছাড়াও, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের অভ্যন্তরীণ তদন্ত প্রতিবেদন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্ত অনুসারে জাহাঙ্গীরের বিভিন্ন দুর্নীতি-অপকর্মের ফিরিস্তি তথ্য-প্রমানসহ বিভিন্ন প্রতিবেদন গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রকাশিত হয়। এ প্রসঙ্গে রাহিম সরকারের একটি রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট গত ১৫ ফেব্রুয়ারি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ওঠা ওইসব দুর্নীতির অভিযোগের অনুসন্ধান ছয় মাসের মধ্যে শেষ করার জন্য নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে, অনুসন্ধান শেষে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে প্রতিবেদন জমা দিতে বলেন আদালত।
উচ্চ আদালতের রায়ে মেয়র পদ ফিরে পাবে বলে নগরজুড়ে আনন্দ মিছিলসহ ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুুতি নিয়েছেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের (গাসিক) সাময়িক বরখাস্ত মেয়র মো. জাহাঙ্গীর আলম। বিভিন্ন স্থানে তার অনুসারীদের পতাকা-ফেস্টুন জড়ো করতে দেখা গেছে। মহানগরের বিভিন্ন এলাকা ঘুড়ে এমনই আমেজ চোখে পড়েছে।
গত বছরের ১৪ আগস্ট গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া জাহাঙ্গীর আলম পদ ফিরে পেতে হাইকোর্টে রিট করেন। রিটে তাকে সাময়িক বরখাস্তের আইনগত বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়। ব্যারিস্টার মশিউর রহমান সবুজ জাহাঙ্গীর আলমের পক্ষে এ রিট করেন। রুলের প্রাথমিক শুনানি হয়েছে গত ১৫ মার্চ। আজ ২৮ মার্চ পরবর্তী শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে আদালতে জাহাঙ্গীর আলমের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী।
জাহাঙ্গীরের আইনজীবী ব্যারিস্টার বেলায়েত হোসেন সাংবাদিকদের বলেছিলেন “আওয়ামী লীগ থেকে জাহাঙ্গীর আলমকে ক্ষমা করে দিয়েছে, এ বিষয়টি আদালতে উপস্থাপন করেছি।”
প্রকৃতপক্ষে, জাহাঙ্গীরকে আওয়ামী লীগ থেকে শর্তসাপেক্ষে ক্ষমা করা হয় যা তার মেয়র পদ সম্পর্কিত নয়। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গোপনে ধারণ করা তৎকালীন মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের কথোপকথনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তাতে জাহাঙ্গীরকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধ ও গাজীপুর জেলার কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করতে শোনা যায়। এরপর কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়। তবে নোটিশের জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় ওই বছরের ১৯ নভেম্বর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভায় মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলমকে দল থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়, একইসাথে দলে তার প্রাথমিক সদস্যপদও বাতিল করা হয়। গত ১৭ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির বৈঠকে দলের শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ড ও স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে বহিষ্কার হওয়া নেতাদের আবেদনের ভিত্তিতে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত হয়। ওই সভার আগে যারা দোষ স্বীকার করে আবেদন করেছিলেন, তাদের ক্ষমা ঘোষণা করা হয়েছিল। এতে শর্ত সাপেক্ষে ক্ষমা পান জাহাঙ্গীর আলম। ক্ষমা ঘোষণা সংক্রান্ত আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সই করা চিঠিতে বলা হয়, আওয়ামী লীগের স্বার্থ, আদর্শ, শৃঙ্খলা, তথা গঠনতন্ত্র ও ঘোষণাপত্র পরিপন্থী সম্পৃক্ততার জন্য ইতোপূর্বে জাহাঙ্গীর আলমকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার/অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। অভিযোগ স্বীকার করে তিনি ভবিষ্যতে এই ধরনের কর্মকাণ্ডে যুক্ত না হওয়ার বিষয়ে লিখিত অঙ্গীকার করেছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৭ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের সিদ্ধান্ত অনুসারে তাকে ক্ষমা করা হয়। তবে ভবিষ্যতে এ ধরনের সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হলে তা ক্ষমার অযোগ্য বিবেচিত হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
জাহাঙ্গীরের রীটের রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করা অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন বলেন, “জাহাঙ্গীর আলমকে যেসব অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে তদন্ত এখনো চলমান রয়েছে।”
বিভিন্ন অভিযোগে গত ২৫ নভেম্বর তাকে বরখাস্ত করে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-সচিব মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। জাহাঙ্গীর আলমকে মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করার প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে ভুয়া টেন্ডার, আরএফকিউ, বিভিন্ন পদে অযৌক্তিক লোকবল নিয়োগ, বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে ভুয়া বিল-ভাউচারের মাধ্যমে ও একই কাজ বিভিন্ন প্রকল্পে দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ এবং প্রতিবছর হাট-বাজার ইজারার অর্থ যথাযথভাবে নির্ধারিত খাতে জমা না রাখাসহ নানাবিধ অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, ক্ষমতার অপব্যবহার, বিধিনিষেধ পরিপন্থী কার্যকলাপ, দুর্নীতি ও ইচ্ছাকৃত অপশাসনের শামিল, যা করপোরেশন আইনের ধারা ১৩ (১) (ঘ) অনুযায়ী অপসারণযোগ্য অপরাধ। এসব অভিযোগের তদন্ত কার্যক্রম শুরুর মাধ্যমে ২০০৯ সালের সিটি করপোরেশন আইনের ১৩ ধারা মতে অপসারণের কার্যক্রম আরম্ভ করা হয়েছে। তাই সিটি করপোরেশন আইনের ধারা ১২ (১) অনুযায়ী, সুষ্ঠু তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনার স্বার্থে জাহাঙ্গীর আলমকে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়রের পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
এছাড়াও, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের অভ্যন্তরীণ তদন্ত প্রতিবেদন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্ত অনুসারে জাহাঙ্গীরের বিভিন্ন দুর্নীতি-অপকর্মের ফিরিস্তি তথ্য-প্রমানসহ বিভিন্ন প্রতিবেদন গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রকাশিত হয়। এ প্রসঙ্গে রাহিম সরকারের একটি রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট গত ১৫ ফেব্রুয়ারি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ওঠা ওইসব দুর্নীতির অভিযোগের অনুসন্ধান ছয় মাসের মধ্যে শেষ করার জন্য নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে, অনুসন্ধান শেষে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে প্রতিবেদন জমা দিতে বলেন আদালত।
মন্তব্য করুন: